স্কাইপি আলাপে প্রকাশ হল নতুন জঙ্গি নেতার নাম
শায়খ জসিম উদ্দিন রাহমানীর পর আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি) নতুন আধ্যাত্মিক নেতা হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন শায়খ তামিম আল আদনানী। তার সঙ্গে অপারেশন টিমের প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন সাইফুল ইসলাম নামের এক যুবক। সম্প্রতি পাকিস্তান ও বাংলাদেশের দুই জঙ্গির স্কাইপি আলাপে বেরিয়ে এসেছে এ তথ্য। গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, তামিম আল আদনানী ও সাইফুল ইসলাম দুজনই বাংলাদেশী নাগরিক। তাদের নেতৃত্বে এবিটি জঙ্গি তৎপরতা চালানোর চেষ্টা করছে। তারা দুজন এখন দেশেই আছেন।
জানা গেছে, জর্ডানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শেখ আবু ইসা আলীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মুফতি জসিম ও তামিম আদনানী। আবু ইসা ২০০২ সালে বাংলাদেশ সফর করে রাজধানীর বারিধারায় একটি দোতলা বাসা নিয়ে জামায়েতুল মুসলেমিন নামে একটি উগ্রপন্থী সংগঠনের কার্যক্রম শুরু করেন। পরে যুক্তরাজ্যে ফিরে গেলে তিনি সেদেশের আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। তামিম আদনানী, মুফতি জসিম ও আবু ইসা পাকিস্তানের অনলাইনভিত্তিক উগ্রপন্থী ফোরাম বাবউল ইসলামের দাওয়াতে করাচিতেও গিয়েছিলেন। ডিবি পুলিশের হাতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের গণমাধ্যম শাখার প্রধান মোরশেদ ইসলাম গ্রেফতারের পর নানা তথ্য দিয়েছেন। মোরশেদ বাবউল ইসলাম সাইটে নিজের নাম গোপন করে ছদ্মনামে পাকিস্তানে যোগাযোগ ছাড়াও স্কাইপিতে কথাবার্তা বলতেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, বাবউল ইসলামের গণমাধ্যম শাখার প্রধান ওমর আলীর প্রস্তাবে মোরশেদ বাংলাদেশে বাংলাভাষায় উগ্রপন্থী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। সাইফুল ইসলাম এ কাজে তাকে সহায়তা করতেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মুখপাত্র যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, শায়খ
জসিম ও তার সহযোগীরা গ্রেফতারের পর এবিটির সদস্যরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। তারা বিভিন্ন কৌশলে জঙ্গি তৎপরতা চালিয়ে আসছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি) শেখ নাজমুল আলম যুগান্তরকে বলেন, এবিটির নতুন আধ্যাত্মিক নেতাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। তারা যতই প্রযুক্তি জানা ও কৌশলী হোক না কেন গোয়েন্দা জালে ধরা পড়তেই হবে। ডিবির অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, মোরশেদকে গ্রেফতারের পর তামিম আদনানীর নাম আসে। তার সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে তারা তৎপরতা চালিয়ে থাকে।
ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার একেএম মাহবুবুর রহমান বলেন, ইন্টারনেটের মাধ্যমে এবিটির স্লিপার সেলের অনেক সদস্য যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন। তারা গ্রুপ হয়ে কাজ করে থাকে। এ ধরনের কয়েকটি গ্রুপের বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কাজ চলছে।
জানা গেছে, জর্ডানি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শেখ আবু ইসা আলীর ঘনিষ্ঠ বন্ধু মুফতি জসিম ও তামিম আদনানী। আবু ইসা ২০০২ সালে বাংলাদেশ সফর করে রাজধানীর বারিধারায় একটি দোতলা বাসা নিয়ে জামায়েতুল মুসলেমিন নামে একটি উগ্রপন্থী সংগঠনের কার্যক্রম শুরু করেন। পরে যুক্তরাজ্যে ফিরে গেলে তিনি সেদেশের আইনশৃংখলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন। তামিম আদনানী, মুফতি জসিম ও আবু ইসা পাকিস্তানের অনলাইনভিত্তিক উগ্রপন্থী ফোরাম বাবউল ইসলামের দাওয়াতে করাচিতেও গিয়েছিলেন। ডিবি পুলিশের হাতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের গণমাধ্যম শাখার প্রধান মোরশেদ ইসলাম গ্রেফতারের পর নানা তথ্য দিয়েছেন। মোরশেদ বাবউল ইসলাম সাইটে নিজের নাম গোপন করে ছদ্মনামে পাকিস্তানে যোগাযোগ ছাড়াও স্কাইপিতে কথাবার্তা বলতেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ সূত্র জানায়, বাবউল ইসলামের গণমাধ্যম শাখার প্রধান ওমর আলীর প্রস্তাবে মোরশেদ বাংলাদেশে বাংলাভাষায় উগ্রপন্থী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছিলেন। সাইফুল ইসলাম এ কাজে তাকে সহায়তা করতেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মুখপাত্র যুগ্ম কমিশনার মনিরুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, শায়খ
জসিম ও তার সহযোগীরা গ্রেফতারের পর এবিটির সদস্যরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। তারা বিভিন্ন কৌশলে জঙ্গি তৎপরতা চালিয়ে আসছে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ডিসি) শেখ নাজমুল আলম যুগান্তরকে বলেন, এবিটির নতুন আধ্যাত্মিক নেতাকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। তারা যতই প্রযুক্তি জানা ও কৌশলী হোক না কেন গোয়েন্দা জালে ধরা পড়তেই হবে। ডিবির অতিরিক্ত উপকমিশনার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, মোরশেদকে গ্রেফতারের পর তামিম আদনানীর নাম আসে। তার সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে তারা তৎপরতা চালিয়ে থাকে।
ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার একেএম মাহবুবুর রহমান বলেন, ইন্টারনেটের মাধ্যমে এবিটির স্লিপার সেলের অনেক সদস্য যোগাযোগ রক্ষা করে চলছেন। তারা গ্রুপ হয়ে কাজ করে থাকে। এ ধরনের কয়েকটি গ্রুপের বিষয়ে তথ্য-উপাত্ত নিয়ে কাজ চলছে।
No comments