ভারতে জঙ্গি সন্দেহে ২২ বাংলাদেশী গ্রেফতার
জঙ্গি সন্দেহে পেট্রাপোলে শুক্রবার ছয় বাংলাদেশীকে গ্রেফতার করেছে পশ্চিমবঙ্গের গোয়েন্দা পুলিশ সিআইডি। জঙ্গিবিরোধী অপারেশনে সিআইডির সঙ্গে ছিল সন্ত্রাস দমনে বিশেষ নিরাপত্তা গোষ্ঠী এসওজি (স্পেশাল অপারেশন গ্র“প)। গ্রেফতার ব্যক্তিদের সঙ্গে বর্ধমান বিস্ফোরণে যোগসাজশ থাকতে পারে বলে মনে করছেন সিআইডি অফিসাররা। তারা পাসপোর্ট ও ভিসা নিয়েই ভারত থেকে বাংলাদেশে ফিরছিল। তাদের বনগাঁ সীমান্ত থেকে দুপুরে কলকাতার ভবানী ভবনে সিআইডি দফতরে নিয়ে আসা হয়েছে। এদিন মালদহে বর্ধমান বিস্ফোরণকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত ইউসুফ শেখ এবং মজিদ তালহার ঘনিষ্ঠ সন্ত্রাসী জিয়াউল হককে গ্রেফতার করেছে ভারতীয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএ। জিয়াউল স্বীকার করেছে, আত্মগোপন করে থাকা জেএমবির অন্যতম শীর্ষ নেতা সাজিদ ও সাকিবের সঙ্গে খুবই ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল তার। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের ট্রেনিং দেয়ার পাশাপাশি ভারতের একাধিক শহরে দাঙ্গার ভিডিও দেখাতো জিয়াউল। মালদহে জিয়াউলদের ডেরা থেকে একটি ল্যাপটপও উদ্ধার করে এনআইএ। ওই ল্যাপটপে অনেক তথ্য রয়েছে বলেও মনে করছে সংস্থাটি। এদিন বারাসাতে চার শিশুসহ আরও ১৫ বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারীকে গ্রেফতার করেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ। এ ১৫ জনের মধ্যে আটজন পুরুষ ও সাতজন নারী। তাদের কাছ থেকে সন্ত্রাসী কাজকর্মের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বেশকিছু আপত্তিকর নথি উদ্ধার করেছে ভারতীয় নিরাপত্তারক্ষীরা।
বিশেষ সূত্রে খবব পেয়ে সকালে বনগাঁ সীমান্তে পেট্রাপোলে ভারতীয় কাস্টমস অফিসে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলেন সিআইডি ও এসওজির প্রায় ত্রিশজন অফিসার। কলকাতা থেকে ঢাকা অভিমুখী বাসে ছয় জঙ্গি আসছে খবর পেয়ে ইমিগ্রেশনে চলে যান ওই অফিসাররা। দুটি বাস থেকে তাদের নামিয়ে প্রথমে কাস্টমস অফিসে ও পরে পার্শ্ববর্তী নিরাপত্তা চৌকিতে রাখা হয়। বর্ধমান বিস্ফোরণকাণ্ড এবং জেএমবি সন্ত্রাসীদের সঙ্গে গ্রেফতার ছয়জনের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে বলে মনে করছেন সিআইডি অফিসাররা। তবে সরকারিভাবে চার শিশুসহ ১৫ জনকে গ্রেফতারের কথা সিআইডি জানালেও জঙ্গি সন্দেহে ছয় বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীকে গ্রেফতারের কথা স্বীকার করেননি গোয়েন্দারা। যদিও এনআইএ প্রেস বিবৃতি দিয়েই জিয়াউলকে গ্রেফতার এবং তদন্তের অগ্রগতির কথা স্বীকার করেছে।প্রথমে বাংলাদেশমুখী দুটি সরকারি বাস সৌহার্দ্য থেকে ওই ছয় ব্যক্তিকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করার খবর শোনা যায়। কিন্তু পরে সৌহার্দ্যরে বাস চালকরা কোনো যাত্রী গ্রেফতার করার কথা অস্বীকার করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেনাপোলের কাস্টম অফিসাররা বলেন, কাটাবাস সার্ভিসে পরিবহন পরিষেবা থেকে ছয়জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
বিশেষ সূত্রে খবব পেয়ে সকালে বনগাঁ সীমান্তে পেট্রাপোলে ভারতীয় কাস্টমস অফিসে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলেন সিআইডি ও এসওজির প্রায় ত্রিশজন অফিসার। কলকাতা থেকে ঢাকা অভিমুখী বাসে ছয় জঙ্গি আসছে খবর পেয়ে ইমিগ্রেশনে চলে যান ওই অফিসাররা। দুটি বাস থেকে তাদের নামিয়ে প্রথমে কাস্টমস অফিসে ও পরে পার্শ্ববর্তী নিরাপত্তা চৌকিতে রাখা হয়। বর্ধমান বিস্ফোরণকাণ্ড এবং জেএমবি সন্ত্রাসীদের সঙ্গে গ্রেফতার ছয়জনের সম্পৃক্ততা থাকতে পারে বলে মনে করছেন সিআইডি অফিসাররা। তবে সরকারিভাবে চার শিশুসহ ১৫ জনকে গ্রেফতারের কথা সিআইডি জানালেও জঙ্গি সন্দেহে ছয় বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীকে গ্রেফতারের কথা স্বীকার করেননি গোয়েন্দারা। যদিও এনআইএ প্রেস বিবৃতি দিয়েই জিয়াউলকে গ্রেফতার এবং তদন্তের অগ্রগতির কথা স্বীকার করেছে।প্রথমে বাংলাদেশমুখী দুটি সরকারি বাস সৌহার্দ্য থেকে ওই ছয় ব্যক্তিকে জঙ্গি সন্দেহে গ্রেফতার করার খবর শোনা যায়। কিন্তু পরে সৌহার্দ্যরে বাস চালকরা কোনো যাত্রী গ্রেফতার করার কথা অস্বীকার করেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেনাপোলের কাস্টম অফিসাররা বলেন, কাটাবাস সার্ভিসে পরিবহন পরিষেবা থেকে ছয়জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
No comments