এরশাদের সূর্যের দাম চার লাখ
এরশাদের সাদা সূর্যের দাম চার লাখ টাকা।
সাদা রঙের সাড়ে তিন বছরের গরুটিকে খুব যত্ন করে লালনপালন করেছেন বলে জানান
মোহাম্মদ এরশাদ। তাঁর দাবি সূর্যের ওজন ২০ মণ। সূর্যের উচ্চতা ৫ ফুট ৯
ইঞ্চি। লম্বায় প্রায় ১০ ফুট।
রাজধানীর মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিংয়ের কোরবানির গরুর হাটের একটা অংশ এরশাদের দখলে। ১৮টি বড় গরু নিয়ে এসেছেন তিনি। এক একটির ওজন ১৫ থেকে ১৮ মণ বলে দাবি করেন এরশাদ। গড়পরতা এসব গরুর দাম তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা চাইছেন তিনি। জানালেন, গতকাল সকালে আড়াই লাখ টাকা দামে একটি গরু বিক্রি হয়েছে।
এরশাদ জানান, পাঁচ দিন আগে গরুর হাটে তিনি সূর্যকে নিয়ে আসেন। এ পর্যন্ত সূর্যের দাম উঠেছে দুই লাখ ৬০ হাজার টাকা। সূর্যকে খাওয়ানো হয়েছে ছোলা, মসুর ডাল ও গমের ভুষি। খুদের ভাত ও চিটাগুড় সূর্যের খুব প্রিয়। প্রতিদিন সূর্যের পেছনে প্রায় ৪০০ টাকা খরচ ছিল।
তবে কোরবানির হাটে এবার মাঝারি ও ছোট গুরুর চাহিদাই বেশি। রাজধানীর বিভিন্ন হাট ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতারা বড় গরুর চেয়ে মাঝারি ও ছোট গরু কিনতে বেশি আগ্রহী। এ ধরনের গরুর দাম গতবারের চেয়ে বেশি বলে জানান কয়েকজন ক্রেতা।
বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা কাজি মইনুল হক বলেন, তিনি ২৭ হাজার টাকা দিয়ে পৌনে দুই মণ ওজনের একটি গরু কিনেছেন। গতবারের চেয়ে এবারের বাজারদর বেশি বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, যে গরু গত বছর ২২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে ব্যাপারীরা এবার তার দাম চাইছেন ৪০ হাজার টাকা। অনেক দরদাম করেও ৩০ বা ৩২ হাজার টাকার কমে সেগুলো কেনা যাচ্ছে না।
ইস্টার্ন হাউজিং গরুর হাটের ব্যবস্থাপক এম আর খাজা বলেন, প্রচুর গরু আসছে। যা প্রত্যাশা ছিল আজ সকালে সেটি ছাড়িয়ে গেছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা যাচাই-বাছাই করে গরু কিনছেন বলে তিনি জানান।
এম আর খাজা বলেন, ঈদের আরও দুদিন সময় আছে। তাই ভেবেচিন্তে সবাই বেচাকেনার কাজ করছেন।
রাজধানীর মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিংয়ের কোরবানির গরুর হাটের একটা অংশ এরশাদের দখলে। ১৮টি বড় গরু নিয়ে এসেছেন তিনি। এক একটির ওজন ১৫ থেকে ১৮ মণ বলে দাবি করেন এরশাদ। গড়পরতা এসব গরুর দাম তিন থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা চাইছেন তিনি। জানালেন, গতকাল সকালে আড়াই লাখ টাকা দামে একটি গরু বিক্রি হয়েছে।
এরশাদ জানান, পাঁচ দিন আগে গরুর হাটে তিনি সূর্যকে নিয়ে আসেন। এ পর্যন্ত সূর্যের দাম উঠেছে দুই লাখ ৬০ হাজার টাকা। সূর্যকে খাওয়ানো হয়েছে ছোলা, মসুর ডাল ও গমের ভুষি। খুদের ভাত ও চিটাগুড় সূর্যের খুব প্রিয়। প্রতিদিন সূর্যের পেছনে প্রায় ৪০০ টাকা খরচ ছিল।
তবে কোরবানির হাটে এবার মাঝারি ও ছোট গুরুর চাহিদাই বেশি। রাজধানীর বিভিন্ন হাট ঘুরে দেখা গেছে, ক্রেতারা বড় গরুর চেয়ে মাঝারি ও ছোট গরু কিনতে বেশি আগ্রহী। এ ধরনের গরুর দাম গতবারের চেয়ে বেশি বলে জানান কয়েকজন ক্রেতা।
বেসরকারি একটি ব্যাংকের কর্মকর্তা কাজি মইনুল হক বলেন, তিনি ২৭ হাজার টাকা দিয়ে পৌনে দুই মণ ওজনের একটি গরু কিনেছেন। গতবারের চেয়ে এবারের বাজারদর বেশি বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তিনি বলেন, যে গরু গত বছর ২২ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে ব্যাপারীরা এবার তার দাম চাইছেন ৪০ হাজার টাকা। অনেক দরদাম করেও ৩০ বা ৩২ হাজার টাকার কমে সেগুলো কেনা যাচ্ছে না।
ইস্টার্ন হাউজিং গরুর হাটের ব্যবস্থাপক এম আর খাজা বলেন, প্রচুর গরু আসছে। যা প্রত্যাশা ছিল আজ সকালে সেটি ছাড়িয়ে গেছে। ক্রেতা-বিক্রেতারা যাচাই-বাছাই করে গরু কিনছেন বলে তিনি জানান।
এম আর খাজা বলেন, ঈদের আরও দুদিন সময় আছে। তাই ভেবেচিন্তে সবাই বেচাকেনার কাজ করছেন।
No comments