ব্রিটিশ রাজশিশু সম্পর্কে মজার ১০টি তথ্য
১ একসময় ব্রিটিশ রাজশিশু জন্মের সময় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা উপস্থিত থাকতেন। তবে প্রিন্স চার্লসের জন্মের আগে আগে ১৯৪৮ সালে এই প্রথা বিলুপ্ত হয়। মন্ত্রীর উপস্থিতির সঙ্গে রাজপরিবারের শিশু জন্মের বিষয়টি প্রত্যয়ন করার সম্পর্ক আছে বলে যে ধারণা প্রচলিত, তার পক্ষে কোনো প্রমাণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গবেষকেরা পাননি। ২ অতীতে কোনো রাজশিশুর জন্মের সময় কেন্টারবুরির আর্চবিশপ উপস্থিত থাকতেন। ১৮৪১ সালে ব্যতিক্রম হয়। রানি ভিক্টোরিয়ার প্রথম ছেলে অ্যালবার্ট এডওয়ার্ডের জন্মের সময় কেন্টারবুরির আর্চবিশপ দেরিতে পৌঁছানোয় মুহূর্তটির সাক্ষী হতে পারেননি।
৩ ১৬৮৮ সালে রাজা জেমস দ্বিতীয়র সন্তান জেমস ফ্রান্সিস এডওয়ার্ডের জন্মের সত্যতা নিশ্চিত করতে ৪২ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে সেন্ট জেমস’স প্রাসাদে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কেমব্রিজের একজন অধ্যাপক একে রাজশিশুর জন্ম নিয়ে প্রথম মিডিয়া সার্কাস অভিহিত করেছেন।
৪ ১৯৩০ সালে প্রিন্সেস মার্গারেটের জন্মের সময় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জে আর ক্লাইনস কিছুটা বিপাকে পড়েছিলেন। মন্ত্রী ক্লাইনসকে দুই সপ্তাহ বেশি প্রতীক্ষায় থাকতে হয়। কারণ, প্রত্যাশিত সময়ের দুই সপ্তাহ পর জন্ম হয় প্রিন্সেসের।
৫ নবাগত শিশুর পদবির কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ, তার উপাধি হবে এইচআরএইচ (হিজ রয়্যাল হাইনেস) প্রিন্স। এর পরও উইলিয়াম-কেট সন্তানের কোনো পদবি রাখতে চাইলে মাউন্টব্যাটেন-উইন্ডসর, ওয়েলস কিংবা কেমব্রিজ—এই তিনটির একটি বেছে নিতে হবে।
৬ প্রথা অনুযায়ী, রাজশিশু জন্মের পর এ-সংক্রান্ত সংবাদ বাকিংহাম প্রাসাদের বারান্দার রেলিংয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। কেট-উইলিয়ামের সন্তানের ক্ষেত্রে প্রাসাদের সামনের প্রাঙ্গণে একটি ইজেলে টাঙিয়ে দেওয়া হয় আনন্দের খবরটি।
৭ প্রিন্স উইলিয়াম আধুনিক রীতি অনুসরণ করে পিতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পাইলট উইলিয়ামকে দুই সপ্তাহের সবেতন ছুটি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে।
৮ কোনো রাজশিশুর জন্ম হলে কিংস ট্রুপ রয়্যাল হর্স আর্টিলারির ৪১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে তা উদ্যাপন করা হয়। মূল রাজকীয় স্যালুট ২১ দফা তোপধ্বনি। তবে গ্রিন পার্ক নামে একটি রাজকীয় পার্কে তোপ দাগা হয় বলে বাড়তি আরও ২০ বার তোপধ্বনি করা হয়।
৯ প্রিন্স উইলিয়ামই হাসপাতালে জন্ম নেওয়া যুক্তরাজ্যের প্রথম হবু রাজা। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের জন্ম হয় লন্ডনের মেফেয়ারের ১৭ ব্রুটন স্ট্রিটে তাঁর মায়ের পৈতৃক বাসভবনে। উইলিয়ামের বাবা প্রিন্স চার্লসের জন্ম বাকিংহাম প্রাসাদে।
১০ উইলিয়াম-কেটের এ ছেলেশিশুকে ধর্মে দীক্ষার ঐতিহ্যবাহী পোশাক কোথায় পরানো হবে, তা এখনো ঠিক করা হয়নি। সাদা সাটিনের ল্যাসযুক্ত পোশাকটি রাজপরিবার ১৮৪১ সাল থেকে এ কাজে ব্যবহার করে আসছে। বিবিসি।
৩ ১৬৮৮ সালে রাজা জেমস দ্বিতীয়র সন্তান জেমস ফ্রান্সিস এডওয়ার্ডের জন্মের সত্যতা নিশ্চিত করতে ৪২ জন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে সেন্ট জেমস’স প্রাসাদে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। কেমব্রিজের একজন অধ্যাপক একে রাজশিশুর জন্ম নিয়ে প্রথম মিডিয়া সার্কাস অভিহিত করেছেন।
৪ ১৯৩০ সালে প্রিন্সেস মার্গারেটের জন্মের সময় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জে আর ক্লাইনস কিছুটা বিপাকে পড়েছিলেন। মন্ত্রী ক্লাইনসকে দুই সপ্তাহ বেশি প্রতীক্ষায় থাকতে হয়। কারণ, প্রত্যাশিত সময়ের দুই সপ্তাহ পর জন্ম হয় প্রিন্সেসের।
৫ নবাগত শিশুর পদবির কোনো প্রয়োজন নেই। কারণ, তার উপাধি হবে এইচআরএইচ (হিজ রয়্যাল হাইনেস) প্রিন্স। এর পরও উইলিয়াম-কেট সন্তানের কোনো পদবি রাখতে চাইলে মাউন্টব্যাটেন-উইন্ডসর, ওয়েলস কিংবা কেমব্রিজ—এই তিনটির একটি বেছে নিতে হবে।
৬ প্রথা অনুযায়ী, রাজশিশু জন্মের পর এ-সংক্রান্ত সংবাদ বাকিংহাম প্রাসাদের বারান্দার রেলিংয়ে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। কেট-উইলিয়ামের সন্তানের ক্ষেত্রে প্রাসাদের সামনের প্রাঙ্গণে একটি ইজেলে টাঙিয়ে দেওয়া হয় আনন্দের খবরটি।
৭ প্রিন্স উইলিয়াম আধুনিক রীতি অনুসরণ করে পিতৃত্বকালীন ছুটি ভোগ করছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় পাইলট উইলিয়ামকে দুই সপ্তাহের সবেতন ছুটি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে।
৮ কোনো রাজশিশুর জন্ম হলে কিংস ট্রুপ রয়্যাল হর্স আর্টিলারির ৪১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে তা উদ্যাপন করা হয়। মূল রাজকীয় স্যালুট ২১ দফা তোপধ্বনি। তবে গ্রিন পার্ক নামে একটি রাজকীয় পার্কে তোপ দাগা হয় বলে বাড়তি আরও ২০ বার তোপধ্বনি করা হয়।
৯ প্রিন্স উইলিয়ামই হাসপাতালে জন্ম নেওয়া যুক্তরাজ্যের প্রথম হবু রাজা। রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের জন্ম হয় লন্ডনের মেফেয়ারের ১৭ ব্রুটন স্ট্রিটে তাঁর মায়ের পৈতৃক বাসভবনে। উইলিয়ামের বাবা প্রিন্স চার্লসের জন্ম বাকিংহাম প্রাসাদে।
১০ উইলিয়াম-কেটের এ ছেলেশিশুকে ধর্মে দীক্ষার ঐতিহ্যবাহী পোশাক কোথায় পরানো হবে, তা এখনো ঠিক করা হয়নি। সাদা সাটিনের ল্যাসযুক্ত পোশাকটি রাজপরিবার ১৮৪১ সাল থেকে এ কাজে ব্যবহার করে আসছে। বিবিসি।
No comments