জামায়াত-শিবির এক ইঞ্চিতেও থাকতে পারবেনা: আশরাফ by সুজন ঘোষ
প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিলে জামায়াত-শিবির
বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জায়গায়ও থাকতে পারবেনা বলে মন্তব্য করেছেন স্থানীয়
সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ
সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।
বুধবার বিকেলে চট্টগ্রামের
লোহাগাড়া উপজেলার আমিরাবাদে একটি কমিউনিটি সেণ্টারে উপজেলা আওয়ামী লীগ
আয়োজিত এক কর্মী সমাবেশে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
দেলাওয়া হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষণার পর জামায়াত-শিবিরের তান্ডবের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘জামায়াত-শিবির গাড়িতে আগুন দিয়েছে, সরকারী ভবন পুড়িয়ে দিচ্ছে, সরকারী সম্পদ ধ্বংস করছে। এসব সরকারী সম্পদের মালিক কি শেখ হাসিনা ? এ লোকসান কি প্রধানমন্ত্রী বা খালেদা জিয়ার ?’
তিনি বলেন, ‘জামায়াত-শিবির পুলিশের উপর আক্রমণ করছে। নিরীহ লেকজনকে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। এসব কোন রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড হতে পারেনা। আমরা ধৈর্য্য ধরে আছি। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিলে জামায়াত-শিবির বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জায়গায়ও থাকতে পারবেনা।’
তিনি বলেন, ‘জামায়াত-শিবির রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করছে আর দু’বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এর কোন প্রতিবাদ করছে না। জামায়াত সবকিছু ছারখার করে দিক-বেগম জিয়া হয়ত সেটাই চান।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগের শক্তি আওয়ামী লীগ নিজেই। এমন কোন শক্তি নেই যা আওয়ামী লীগ মোকাবেলা করতে পারেনা।’
এ শক্তি ধরে রাখতে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।
কর্মী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বদিউজ্জামান ভূইঁয়া ডাবলু, সদস্য আমিনুল ইসলাম আমিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রশাসক এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোসলেম উদ্দিন আহমদ, মহিলা এমপি হাসিনা মান্নান ও চেমন আরা তৈয়ব প্রমুখ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. এ কিউ এম সিরাজুল ইসলাম।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য সুলতানুল কবির চৌধুরী, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান প্রমুখ।
কর্মী সমাবেশের আগে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ডলু খালের ওপর নির্মিত আলোরঘাট সেতুর উদ্বোধন করেন।
দক্ষিণ চট্টগ্রামে দিনব্যাপী সফরে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দুপুরে বাঁশখালীর চাঁদপুর বাজারে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত পথসভায় বক্তব্য দেন। এছাড়া তিনি জামায়াত-শিবিরের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সাতকানিয়ার চরতি ইউনিয়নের রুপনগর সুইপোড়া সুদর্শন বিহার পরিদর্শন করেন এবং বক্তব্য রাখেন।
বুধবার দুপুরে সাতকানিয়া উপজেলা পরিষদ মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশের পর চট্টগ্রামের বাঁশখালী, সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় ব্যাপক তান্ডব সৃষ্টি করে জামায়াত-শিবির।
বাঁশখালীতে জামায়াতের সহিংসতায় ধ্বংস হয়ে গেছে আদালত ও উপজেলা ভবনের বিভিন্ন সরকারী কার্যালয়। পুড়িয়ে দেয়া হয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি, মন্দির। জামায়াত-শিবিরের ক্যাডারদের হাতে নিহত হন দয়াল হরি শীল নামে এক বৃদ্ধ।
অন্যদিকে সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় বেসরকারী ব্যাংক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করে ও পুড়িয়ে দেয় জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র ক্যাডারেরা। লোহাগাড়ায় জামায়াত-শিবিরের হামলায় এক কনস্টেবলও খুন হন।
নারকীয় এ তান্ডবের ঘটনার এক মাস পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে রাজনৈতিক কর্মসূচীতে অংশ নিতে সেখানে গেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশাফুল ইসলাম।
দেলাওয়া হোসাইন সাঈদীর রায় ঘোষণার পর জামায়াত-শিবিরের তান্ডবের চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘জামায়াত-শিবির গাড়িতে আগুন দিয়েছে, সরকারী ভবন পুড়িয়ে দিচ্ছে, সরকারী সম্পদ ধ্বংস করছে। এসব সরকারী সম্পদের মালিক কি শেখ হাসিনা ? এ লোকসান কি প্রধানমন্ত্রী বা খালেদা জিয়ার ?’
তিনি বলেন, ‘জামায়াত-শিবির পুলিশের উপর আক্রমণ করছে। নিরীহ লেকজনকে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিচ্ছে। এসব কোন রাজনৈতিক দলের কর্মকান্ড হতে পারেনা। আমরা ধৈর্য্য ধরে আছি। প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিলে জামায়াত-শিবির বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জায়গায়ও থাকতে পারবেনা।’
তিনি বলেন, ‘জামায়াত-শিবির রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করছে আর দু’বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এর কোন প্রতিবাদ করছে না। জামায়াত সবকিছু ছারখার করে দিক-বেগম জিয়া হয়ত সেটাই চান।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। আওয়ামী লীগের শক্তি আওয়ামী লীগ নিজেই। এমন কোন শক্তি নেই যা আওয়ামী লীগ মোকাবেলা করতে পারেনা।’
এ শক্তি ধরে রাখতে নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানান সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম।
কর্মী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক বদিউজ্জামান ভূইঁয়া ডাবলু, সদস্য আমিনুল ইসলাম আমিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রশাসক এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোসলেম উদ্দিন আহমদ, মহিলা এমপি হাসিনা মান্নান ও চেমন আরা তৈয়ব প্রমুখ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক। সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এড. এ কিউ এম সিরাজুল ইসলাম।
সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য সুলতানুল কবির চৌধুরী, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান প্রমুখ।
কর্মী সমাবেশের আগে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ডলু খালের ওপর নির্মিত আলোরঘাট সেতুর উদ্বোধন করেন।
দক্ষিণ চট্টগ্রামে দিনব্যাপী সফরে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দুপুরে বাঁশখালীর চাঁদপুর বাজারে উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত পথসভায় বক্তব্য দেন। এছাড়া তিনি জামায়াত-শিবিরের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সাতকানিয়ার চরতি ইউনিয়নের রুপনগর সুইপোড়া সুদর্শন বিহার পরিদর্শন করেন এবং বক্তব্য রাখেন।
বুধবার দুপুরে সাতকানিয়া উপজেলা পরিষদ মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন তিনি।
গত ২৮ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশের পর চট্টগ্রামের বাঁশখালী, সাতকানিয়া ও লোহাগাড়ায় ব্যাপক তান্ডব সৃষ্টি করে জামায়াত-শিবির।
বাঁশখালীতে জামায়াতের সহিংসতায় ধ্বংস হয়ে গেছে আদালত ও উপজেলা ভবনের বিভিন্ন সরকারী কার্যালয়। পুড়িয়ে দেয়া হয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ঘরবাড়ি, মন্দির। জামায়াত-শিবিরের ক্যাডারদের হাতে নিহত হন দয়াল হরি শীল নামে এক বৃদ্ধ।
অন্যদিকে সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় বেসরকারী ব্যাংক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর করে ও পুড়িয়ে দেয় জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র ক্যাডারেরা। লোহাগাড়ায় জামায়াত-শিবিরের হামলায় এক কনস্টেবলও খুন হন।
নারকীয় এ তান্ডবের ঘটনার এক মাস পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে রাজনৈতিক কর্মসূচীতে অংশ নিতে সেখানে গেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশাফুল ইসলাম।
No comments