খালেদা জিয়া সেনাবাহিনীকে উস্কানি দেননিঃ ফখরুল
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে খালেদা জিয়ার
নেতৃত্বে যে আন্দোলন চলছে তার বিজয় না হওয়া পর্যন্ত সর্বস্তরের মানুষকে শপথ
নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম
আলমগীর।
মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জিয়ার মাজারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি
বলেন, “আমরা যে চেতনা নিয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছিলাম সে চেতনা ছিল মানুষের
মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র ও অর্থনেতিক মুক্তির। কিন্তু এ সরকার
সর্বক্ষেত্রে দলীয়করণ, নির্যাতন, নিপীড়ন ও বিরোধী মতকে ধ্বংস করার যে
ষড়যন্ত্র করছে, এর ফলে স্বাধীনতার চেতনা হারিয়ে গেছে।”
তিনি এ সময় হারিয়ে যাওয়া চেতনা পুনরুদ্ধারের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, “বিরোধীদলীয় নেতা বগুড়ার সমাবেশে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে সেনাবাহিনীকে তিনি উস্কানি দেননি। তিনি সেনাবাহিনীর কাজের প্রশংসা করেছেন।”
মির্জা ফখরুল বলেন, “আজকে দেশের মানুষকে জেগে উঠতে হবে। ভোটের অধিকার, মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে আনতে শপথ নিতে হবে। তিনি এই সংগ্রামে সকলকে সামিল হওয়ার আহ্বান জানান।
সকল মানবতাবিরোধী অপরাধীর বিচার চান জানিয়ে মির্জা ফখরুল আরো বলেলন, “দেশে আজ গণহত্যা চলছে। এর বিরুদ্ধে জনগণ ফুঁসে উঠছে। সুতরাং জনগণের এই প্রতিবাদী কণ্ঠ নির্যাতনের মাধ্যমে স্তব্ধ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যের প্রতিবাদ করে বলেন, “দেশদ্রোহী কারা তা জনগণই বিচার করবে।”
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে বিএনপি আন্দোলন করছে, এমন অভিযোগের প্রতিবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “এমন অভিযোগ সঠিক নয়। বিএনপিও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়। তবে সে বিচার হতে হবে আন্তর্জাতিক মানের। দেশে যে বিচার চলছে তা দেশ এবং বিদেশে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে।”
তিনি এ সময় হারিয়ে যাওয়া চেতনা পুনরুদ্ধারের জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো বলেন, “বিরোধীদলীয় নেতা বগুড়ার সমাবেশে সেনাবাহিনীর ভূমিকা নিয়ে যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে সেনাবাহিনীকে তিনি উস্কানি দেননি। তিনি সেনাবাহিনীর কাজের প্রশংসা করেছেন।”
মির্জা ফখরুল বলেন, “আজকে দেশের মানুষকে জেগে উঠতে হবে। ভোটের অধিকার, মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে আনতে শপথ নিতে হবে। তিনি এই সংগ্রামে সকলকে সামিল হওয়ার আহ্বান জানান।
সকল মানবতাবিরোধী অপরাধীর বিচার চান জানিয়ে মির্জা ফখরুল আরো বলেলন, “দেশে আজ গণহত্যা চলছে। এর বিরুদ্ধে জনগণ ফুঁসে উঠছে। সুতরাং জনগণের এই প্রতিবাদী কণ্ঠ নির্যাতনের মাধ্যমে স্তব্ধ করা যাবে না বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যের প্রতিবাদ করে বলেন, “দেশদ্রোহী কারা তা জনগণই বিচার করবে।”
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে বিএনপি আন্দোলন করছে, এমন অভিযোগের প্রতিবাদ জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “এমন অভিযোগ সঠিক নয়। বিএনপিও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়। তবে সে বিচার হতে হবে আন্তর্জাতিক মানের। দেশে যে বিচার চলছে তা দেশ এবং বিদেশে প্রশ্নের সম্মুখীন হচ্ছে।”
No comments