জারদারির সঙ্গে বিরোধ: পাকিস্তান ছাড়লেন বিলাওয়াল ভুট্টো
বাবা প্রেসিপডেন্ট আসিফ আলী জারদারির
সঙ্গে বিরোধের জেরে দেশ ছাড়লেন পাকিস্তান পিপল পার্টির (পিপিপি) চেয়ারম্যান
বিলাওয়াল ভুট্টো। ৫ মে পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার মাত্র
কয়েকদিনের মাথায় তিনি দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে ইসলামাবাদ ত্যাগ করলেন।
বিভিন্ন
সংবাদ সূত্রে জানা যায়, সাম্প্রতিক কালে বাবা প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী
জারদারি এবং বোন ফারইয়াল তালপুরের সঙ্গে নানা বিষয়ে ঝামেলা হচ্ছিল ২৪ বছর
বয়সী বিলাওয়ালের। সামরিক হামলা, শিয়াদের উপর আক্রমন এবং ১১ মে’র নির্বাচনে
প্রার্থী যাচাই-বাছাই ইত্যাদি ছিল সমস্যার প্রধান কারণ।
এছাড়া
গত বছর মানবাধিকার কর্মী মালালাই ইউসুফজাইয়ের উপর তালেবান হামলার
প্রেক্ষিতে পিপিপি জোরালো ভূমিকা পালন না করায় বাবার প্রতি ক্ষুদ্ধ ছিলেন
বিলাওয়াল। এছাড়া কোয়েটা ও করাচিতে শিয়াদের উপর হামলায় ২৫০ জন নিহতের ঘটনা
নিয়ে বাপ-বেটার মধ্যে উত্তেজনা চলছিল।
শুধু বাবা নয়, বোনের সঙ্গেও বেশ কিছু বিষয়ে মত পার্থক্য ছিল পিপিপি প্রধান বিলাওয়ালের। ১১ মে নির্বাচনে সিন্ধ প্রদেশে বেশ কয়েকজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেন বিলাওয়াল। কিন্তু বোন ফারইয়াল তালপুর তার ওইসব প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিল করে দেয়। এই নিয়ে দুই জনের মধ্যে বাক-বিতন্ডাও হয়।
সমস্যা নিরসনে ২৪ বছর বয়সী বিলাওয়াল বাবা জারদারির সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকও করে। কিন্তু জারদারি মেয়ের পক্ষ অবলম্বন করে উল্টো বিলাওয়ালকে দোষী সাব্যস্ত করে।
এখানেই শেষ নয় জারদারি যখন বিলাওয়ালকে সাফ জানিয়ে দেয় যে তিনিই এখন থেকে পিপিপি নিয়ন্ত্রণ করবেন তখন বেশ হতাশ হয়ে পড়েন বিলাওয়াল। তারপরই দেশ ছেড়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমানোর সিদ্ধান্ত নেন বেনজির-জারদারি একমাত্র পুত্র বিলাওয়াল।
বিভিন্ন বিষয়ে বিলাওয়ালের মধ্যে দীর্ঘদিনের পূঞ্জীভূত ক্ষোভ এতটাই প্রবল ছিল যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে বিলাওয়াল নাকি বলে গেছেন যদি সে নির্বাচনে ভোট দিত তাহলেও পিপিপি ভোট দিত না।
শুধু বাবা নয়, বোনের সঙ্গেও বেশ কিছু বিষয়ে মত পার্থক্য ছিল পিপিপি প্রধান বিলাওয়ালের। ১১ মে নির্বাচনে সিন্ধ প্রদেশে বেশ কয়েকজন প্রার্থীকে মনোনয়ন দেন বিলাওয়াল। কিন্তু বোন ফারইয়াল তালপুর তার ওইসব প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিল করে দেয়। এই নিয়ে দুই জনের মধ্যে বাক-বিতন্ডাও হয়।
সমস্যা নিরসনে ২৪ বছর বয়সী বিলাওয়াল বাবা জারদারির সঙ্গে কয়েক দফা বৈঠকও করে। কিন্তু জারদারি মেয়ের পক্ষ অবলম্বন করে উল্টো বিলাওয়ালকে দোষী সাব্যস্ত করে।
এখানেই শেষ নয় জারদারি যখন বিলাওয়ালকে সাফ জানিয়ে দেয় যে তিনিই এখন থেকে পিপিপি নিয়ন্ত্রণ করবেন তখন বেশ হতাশ হয়ে পড়েন বিলাওয়াল। তারপরই দেশ ছেড়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমানোর সিদ্ধান্ত নেন বেনজির-জারদারি একমাত্র পুত্র বিলাওয়াল।
বিভিন্ন বিষয়ে বিলাওয়ালের মধ্যে দীর্ঘদিনের পূঞ্জীভূত ক্ষোভ এতটাই প্রবল ছিল যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে বিলাওয়াল নাকি বলে গেছেন যদি সে নির্বাচনে ভোট দিত তাহলেও পিপিপি ভোট দিত না।
No comments