বেশি বাড়াবাড়ি করবেন না: আইভীকে নাসিম
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) মেয়র
ডা. সেলিনা হায়াত আইভীকে বেশি বাড়াবাড়ি না করার পরামর্শ দিয়েছেন
নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর-বন্দর) আসনের এমপি ও জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য
নাসিম ওসমান।
সোমবার বিকেলে নগর ভবনের সামনে গণমিছিল পরবর্তী সমাবেশে তিনি এ পরামর্শ দেন।
নাসিম ওসমান বলেন, “কারো চোখ রাঙানিতে আমি ভয় পাই না। আমি সদর আসনের এমপি।
সিটি করপোরেশনের মেয়র হয়ে অহেতুক বক্তব্য না দিয়ে কাজ করুন। বেশি বাড়াবাড়ি
করবেন না।”
এর আগে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ শহরের মিশনপাড়ায় সলিমুল্লাহ সড়কে ‘যুদ্ধাপরাধীরে বিচার ও নোংরা অপরাজনীতির বিরুদ্ধে গণজমায়েত’ শীর্ষক এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নাসিম ওসমান।
নারায়ণগঞ্জ মহাজোট এ সভা আয়োজন করে।
সভায় নাসিম ওসমান বলেন, “মেধাবী ছাত্র তানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর প্রকৃত হত্যাকারীদের গ্রেফতার করা না হলে নারায়ণগঞ্জে কঠোর হরতাল পালন করা হবে। তবে যারা এখন আমাদের বিরুদ্ধে ত্বকী হত্যা নিয়ে অপপ্রচার করছে তাদের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করা হবে। কারণ এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে।”
তিনি আরো বলেন, “আমি দ্বিধাহীন কণ্ঠে বলতে চাই- আওয়ামী লীগ শাসনামলে নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাস হয় না। বরং আমরা ক্ষমতায় থেকে সন্ত্রাস করার অপরাধে অনেককে দল থেকে বের করে দেই। পরে তারাই বিএনপিতে আশ্রয় নিয়ে পুরোদস্তর ক্যাডার বনে যায়। এ ব্যাপারে তিনি ক্রস ফায়ারে নিহত যুবদল নেতা ডেভিড ও সাবেক ছাত্রদল নেতা জাকির খানের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।
বক্তব্যে নিহত ত্বকীর বাবা রফিউর রাব্বিকে উদ্দেশ্যে নাসিম ওসমান বলেন, “আপনি অবহিতপত্রে বলেছেন, সক্রিয় অংশগ্রহণ করে শামীম ত্বকীকে হত্যা করেছে। আর সেই শামীম ওসমান যখন হত্যার সময় বিদেশ ছিলেন বলে পাসপোর্ট দেখিয়ে সংবাদ সম্মেলন করলেন, তখন আপনার সুর পাল্টে গেলো। এখন আপনি বলছেন যে, অপরাধ করতে দেশে থাকতে হয় না। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, তাহলে শামীমের হাত কি এত লম্বা যে বিদেশ থেকে হাত বাড়িয়ে ত্বকীকে হত্যা করল?”
তিনি ত্বকী হত্যার আসামি গ্রেফতারের কথা উল্লেখ করে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, “আসামিদের গ্রেফতার করুন। আর না হয় হরতাল কাকে বলে তা দেখিয়ে দেব। আমরা কোনো জজ মিয়া নাটক চাই না। জেলার প্রত্যেকটি হত্যার বিচার হওয়া দরকার। এতে হত্যাগুলোর আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। দেখা যাবে যারা হত্যা নিয়ে নানা অভিযোগ করছে তাদের মধ্যে থেকেই বের হয়ে আসবে হত্যাকারী।”
এমপি নাসিম ওসমান জনগণের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে বলেন, “আমরা আপনাদের কাছে আশ্রয় চাই। ত্বকী হত্যা নিয়ে চাষাঢ়া শহীদ মিনার দাঁড়িয়ে আমাদের বাপ-দাদাদের গালাগাল করে অপমান করা হচ্ছে। আমাদেরকে আশ্রয় দিন।”
জনসভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগ সভাপতি আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদ বাদল, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফায়েত আলম সানি, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি গোপীনাথ দাস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার সামিউল্লাহ মিলন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আনিসুর রহমান দিপু,শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, সহ-সভাপতি ওয়াজেদ আলী খোকন প্রমুখ।
এর আগে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নারায়ণগঞ্জ শহরের মিশনপাড়ায় সলিমুল্লাহ সড়কে ‘যুদ্ধাপরাধীরে বিচার ও নোংরা অপরাজনীতির বিরুদ্ধে গণজমায়েত’ শীর্ষক এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন নাসিম ওসমান।
সভায় নাসিম ওসমান বলেন, “মেধাবী ছাত্র তানভীর মুহাম্মদ ত্বকীর প্রকৃত হত্যাকারীদের গ্রেফতার করা না হলে নারায়ণগঞ্জে কঠোর হরতাল পালন করা হবে। তবে যারা এখন আমাদের বিরুদ্ধে ত্বকী হত্যা নিয়ে অপপ্রচার করছে তাদের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা করা হবে। কারণ এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে।”
তিনি আরো বলেন, “আমি দ্বিধাহীন কণ্ঠে বলতে চাই- আওয়ামী লীগ শাসনামলে নারায়ণগঞ্জে সন্ত্রাস হয় না। বরং আমরা ক্ষমতায় থেকে সন্ত্রাস করার অপরাধে অনেককে দল থেকে বের করে দেই। পরে তারাই বিএনপিতে আশ্রয় নিয়ে পুরোদস্তর ক্যাডার বনে যায়। এ ব্যাপারে তিনি ক্রস ফায়ারে নিহত যুবদল নেতা ডেভিড ও সাবেক ছাত্রদল নেতা জাকির খানের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন।
বক্তব্যে নিহত ত্বকীর বাবা রফিউর রাব্বিকে উদ্দেশ্যে নাসিম ওসমান বলেন, “আপনি অবহিতপত্রে বলেছেন, সক্রিয় অংশগ্রহণ করে শামীম ত্বকীকে হত্যা করেছে। আর সেই শামীম ওসমান যখন হত্যার সময় বিদেশ ছিলেন বলে পাসপোর্ট দেখিয়ে সংবাদ সম্মেলন করলেন, তখন আপনার সুর পাল্টে গেলো। এখন আপনি বলছেন যে, অপরাধ করতে দেশে থাকতে হয় না। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, তাহলে শামীমের হাত কি এত লম্বা যে বিদেশ থেকে হাত বাড়িয়ে ত্বকীকে হত্যা করল?”
তিনি ত্বকী হত্যার আসামি গ্রেফতারের কথা উল্লেখ করে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, “আসামিদের গ্রেফতার করুন। আর না হয় হরতাল কাকে বলে তা দেখিয়ে দেব। আমরা কোনো জজ মিয়া নাটক চাই না। জেলার প্রত্যেকটি হত্যার বিচার হওয়া দরকার। এতে হত্যাগুলোর আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে। দেখা যাবে যারা হত্যা নিয়ে নানা অভিযোগ করছে তাদের মধ্যে থেকেই বের হয়ে আসবে হত্যাকারী।”
এমপি নাসিম ওসমান জনগণের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে বলেন, “আমরা আপনাদের কাছে আশ্রয় চাই। ত্বকী হত্যা নিয়ে চাষাঢ়া শহীদ মিনার দাঁড়িয়ে আমাদের বাপ-দাদাদের গালাগাল করে অপমান করা হচ্ছে। আমাদেরকে আশ্রয় দিন।”
জনসভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা যুবলীগ সভাপতি আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদ বাদল, নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাফায়েত আলম সানি, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি গোপীনাথ দাস, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার সামিউল্লাহ মিলন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আনিসুর রহমান দিপু,শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খোকন সাহা, সহ-সভাপতি ওয়াজেদ আলী খোকন প্রমুখ।
No comments