মিরপুরে বোমা বিস্ফোরণে দুই শিশু নিহত
রাজধানীর মিরপুর ১৩ নম্বরে একটি নির্মাণাধীন ভবনে পরিত্যক্ত বোমা বিস্ফোরণে কুলসুম (৭) ও রিয়া (৮) নামের দুই শিশু নিহত হয়েছে। রোববার বিকেলে মিরপুর-১৩ নম্বরের ১নং এভিনিউয়ের ২৪/বি নম্বর প্লটে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ঢাকা
মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন (আরএস) ডা.
হরিদাস সাহা প্রতাপ বাংলানিউজকে ওই দুই শিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত
করেছেন। তিনি জানান, বোমার স্প্লিন্টারের আঘাতে ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে শিশু
দু’টি মারা গেছে।
কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)কাজী ওয়াজেদ আলী বাংলানিউজকে জানান, ওই ভবনের পাশেই কুলসুম ও রিয়া খেলা করছিল। খেলতে খেলতে তারা প্লটের ভেতরে গেলে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকা বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। এসময় দুই শিশুই মারাত্মক আহত হয়।
আহত অবস্থায় তাদের প্রথমে মিরপুর জেনারেল হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের মধ্যে কুলসুম সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মারা যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রিয়াকেও মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন (আরএফ) ডা. হরিদাস সাহা প্রতাপ আরও জানান, দুই শিশুর সারা শরীরে বোমার স্লিন্টারের মতো আঘাত ছিল।
রিয়ার মা রীনা বেগম জানান, নির্মাণাধীন ভবনের নিচতলায় তারা কেয়ারটেকার হিসেবে থাকেন। কুলসুমের বোনের মেয়ে রিয়া। পুলিশ ধারণা করছে, পরিত্যক্ত অবস্থায় কোনো সন্ত্রাসী চক্র বোমাটি সেখানে ফেলে রেখে গেছে।
কাফরুল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)কাজী ওয়াজেদ আলী বাংলানিউজকে জানান, ওই ভবনের পাশেই কুলসুম ও রিয়া খেলা করছিল। খেলতে খেলতে তারা প্লটের ভেতরে গেলে পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকা বোমাটি বিস্ফোরিত হয়। এসময় দুই শিশুই মারাত্মক আহত হয়।
আহত অবস্থায় তাদের প্রথমে মিরপুর জেনারেল হাসপাতাল ও পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের মধ্যে কুলসুম সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মারা যায়। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রিয়াকেও মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।
জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন (আরএফ) ডা. হরিদাস সাহা প্রতাপ আরও জানান, দুই শিশুর সারা শরীরে বোমার স্লিন্টারের মতো আঘাত ছিল।
রিয়ার মা রীনা বেগম জানান, নির্মাণাধীন ভবনের নিচতলায় তারা কেয়ারটেকার হিসেবে থাকেন। কুলসুমের বোনের মেয়ে রিয়া। পুলিশ ধারণা করছে, পরিত্যক্ত অবস্থায় কোনো সন্ত্রাসী চক্র বোমাটি সেখানে ফেলে রেখে গেছে।
No comments