যেখানেই পালান খুঁজে এনে বিচারঃ হাসিনাকে খালেদা by মান্নান মারুফ ও আব্দুল আলিম
দেশের প্রতিটি খুনের খতিয়ান বিএনপির কাছে
রাখা আছে বলে মন্তব্য করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার করা হবে
বলে ঘোষণা দিয়েছেন সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা
জিয়া।
তিনি বলেছেন, “প্রতিটি খুনের হিসাব নেওয়া হবে।
বাংলার মাটিতে আপনার বিচার হবে। পালিয়ে যাবেন? কোথায় যাবেন? পৃথিবীর যে
প্রান্তেই থাকুন না কেন খুঁজে এনে বিচার করা হবে।”
রোববার জয়পুরহাটের পাঁচবিবির শালাইপুর স্কুলমাঠে নির্মিত শোক-সমাবেশমঞ্চে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
এ মঞ্চ থেকেই হরতালের সহিংসতায় নিহতদের ৬ পরিবারকে এক লক্ষ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
তিনি বলেন, “আর যদি জনগণের উপর অত্যাচার করা হয়, গুলি করা হয় তবে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।”
পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, “জনগণের উপর আপনারা আর গুলি করবেন না।”
জনগণকে উদ্দেশ্য করে খালেদা জিয়া বলেন, “আপনারা রক্ত দিয়েছেন আমরা জানি। ভয় পাবেন না। এ সরকার আর কিছুই করার ক্ষমতা রাখে না।”
তিনি বলেন, “আমরা আগে ঢাকায় কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু রাস্তাঘাট, হোটেল সব কিছু বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আমরা আবারো কর্মসূচি দেবো। আপনারা এবার সরকারের পতন ঘটিয়ে ঘরে ফিরবেন।”
‘‘এ সরকারের কাছে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ কোনো ধর্মের মানুষ নিরাপদ নয়’’ বলে অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, “তারা রামু, উখিয়া, মুন্সীগঞ্জে মন্দিরে হামলা চালিয়েছে। এ সরকার দাড়ি-টুপি দেখলে নির্যাতন করে। কুকুরের মাথায় টুপি পরিয়ে এ সরকারই দাড়ি-টুপিকে অপমান করেছিল।”
এখানকার সমাবেশ শেষ করে বগুড়া সার্কিট হাউসের পথে রওয়ানা হন খালেদা জিয়া। সেখানে দুপুরের বিরতি ও বিশ্রাম শেষে প্রথমে গাবতলী ও পরে শাহজাহানপুরে শোকসভায় বক্তৃতা করবেন খালেদা। উভয় স্থানেই হরতালে নিহতদের আর্থিক সহায়তা দেবেন তিনি। এরপর ঢাকার ফিরতি পথ ধরবেন বিএনপি চেয়ারপারসন। গত শনিবার রাতে তিনি ঢাকা থেকে এসে সার্কিট হাউসে ওঠেন। রোববার বেলা ১১টার পর শুরু করেন দিনব্যাপী কর্মসূচি।
জয়পুরহাট জেলা বিএনপি সভাপতি মোজাহার আলী প্রধান এমপির সভাপতিত্বে জনসভায় আরো বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. আবদুল মঈন খান, যুগ্ম-মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনু, সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জয়পুরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহামান, জয়পুরহাট জেলা জামায়াতের আমীর ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ, সেক্রেটারি নজরুল ইসলাম, বিএনপি নেতা গোলজার হোসেন, জেলা যুবদল সেক্রেটারি ওবাইদুর রহমান সুইট, ছাত্রদল সভাপতি মাসুদ রানা, সেক্রেটারি সেকেন্দার আলী প্রমুখ।
এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস-চেয়ারম্যান মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সুলতান সালাউদ্দীন টুকুসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচবিবির এই সমাবেশ থেকে সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের ঝাঁপিয়ে পড়ার আহবান জানানো হয়। পড়ে নেতা-কর্মীদের নিয়ে বগুড়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন খালেদা জিয়া।
তার আগমনকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই জেলার ৫ উপজেলা ছাড়াও বগুড়া, দিনাজপুর, নওগা ও গাইবান্ধা জেলার মানুষ সমাবেশ স্থলে আসে। পুরো এলাকা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। জনসভাস্থানে জায়গা না পেয়ে অনেকেই রাস্তা থেকেই বক্তব্য শোনেন।
এ মঞ্চ থেকেই হরতালের সহিংসতায় নিহতদের ৬ পরিবারকে এক লক্ষ টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
তিনি বলেন, “আর যদি জনগণের উপর অত্যাচার করা হয়, গুলি করা হয় তবে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।”
পুলিশকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, “জনগণের উপর আপনারা আর গুলি করবেন না।”
জনগণকে উদ্দেশ্য করে খালেদা জিয়া বলেন, “আপনারা রক্ত দিয়েছেন আমরা জানি। ভয় পাবেন না। এ সরকার আর কিছুই করার ক্ষমতা রাখে না।”
তিনি বলেন, “আমরা আগে ঢাকায় কর্মসূচি দিয়েছিলাম। কিন্তু রাস্তাঘাট, হোটেল সব কিছু বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আমরা আবারো কর্মসূচি দেবো। আপনারা এবার সরকারের পতন ঘটিয়ে ঘরে ফিরবেন।”
‘‘এ সরকারের কাছে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধ কোনো ধর্মের মানুষ নিরাপদ নয়’’ বলে অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, “তারা রামু, উখিয়া, মুন্সীগঞ্জে মন্দিরে হামলা চালিয়েছে। এ সরকার দাড়ি-টুপি দেখলে নির্যাতন করে। কুকুরের মাথায় টুপি পরিয়ে এ সরকারই দাড়ি-টুপিকে অপমান করেছিল।”
এখানকার সমাবেশ শেষ করে বগুড়া সার্কিট হাউসের পথে রওয়ানা হন খালেদা জিয়া। সেখানে দুপুরের বিরতি ও বিশ্রাম শেষে প্রথমে গাবতলী ও পরে শাহজাহানপুরে শোকসভায় বক্তৃতা করবেন খালেদা। উভয় স্থানেই হরতালে নিহতদের আর্থিক সহায়তা দেবেন তিনি। এরপর ঢাকার ফিরতি পথ ধরবেন বিএনপি চেয়ারপারসন। গত শনিবার রাতে তিনি ঢাকা থেকে এসে সার্কিট হাউসে ওঠেন। রোববার বেলা ১১টার পর শুরু করেন দিনব্যাপী কর্মসূচি।
জয়পুরহাট জেলা বিএনপি সভাপতি মোজাহার আলী প্রধান এমপির সভাপতিত্বে জনসভায় আরো বক্তব্য রাখেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. আবদুল মঈন খান, যুগ্ম-মহাসচিব মিজানুর রহমান মিনু, সাংগঠনিক সম্পাদক হারুনুর রশিদ, যুবদল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জয়পুরহাট-২ আসনের সংসদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফজলুর রহামান, জয়পুরহাট জেলা জামায়াতের আমীর ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ, সেক্রেটারি নজরুল ইসলাম, বিএনপি নেতা গোলজার হোসেন, জেলা যুবদল সেক্রেটারি ওবাইদুর রহমান সুইট, ছাত্রদল সভাপতি মাসুদ রানা, সেক্রেটারি সেকেন্দার আলী প্রমুখ।
এসময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, ভাইস-চেয়ারম্যান মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি সুলতান সালাউদ্দীন টুকুসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
পাঁচবিবির এই সমাবেশ থেকে সরকার পতনের একদফা আন্দোলনে নেতা-কর্মীদের ঝাঁপিয়ে পড়ার আহবান জানানো হয়। পড়ে নেতা-কর্মীদের নিয়ে বগুড়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন খালেদা জিয়া।
তার আগমনকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই জেলার ৫ উপজেলা ছাড়াও বগুড়া, দিনাজপুর, নওগা ও গাইবান্ধা জেলার মানুষ সমাবেশ স্থলে আসে। পুরো এলাকা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। জনসভাস্থানে জায়গা না পেয়ে অনেকেই রাস্তা থেকেই বক্তব্য শোনেন।
No comments