স্বাধীনতা দিবসেই ইঙ্গিত মিলবে কে হচ্ছেন রাষ্ট্রপতি!
আগামী ২৬মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসেই বুঝা
যাবে কে হচ্ছেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি-এমন মতামত ব্যক্ত করেছেন এদেশের
রাজনৈতিক বিশ্লেষকগণ।তাদের মতে, এই মুহুর্তের বাস্তবতা হলো প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনাই একক ভাবে সিদ্ধান্ত নিবেন কে হবেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি।
সরকার,
দল বা প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের মধ্যে এমন কেউ নেই যে কিনা প্রধানমন্ত্রীকে
কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রভাবিত করতে পারে। কাজেই সার্বিক পরিস্থিতিতে সবাই
চেষ্টা করছেন প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব বুঝার জন্য।অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীও এ
ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোন মন্তব্য করেননি।
বিশ্লেষকদের
মতে, ২৬ মার্চ জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে সেনাবাহিনীর বার্ষিক কুচকাওয়াজে
ঐতিহ্যগতভাবে দেশের রাষ্ট্রপতি সালাম গ্রহণ করে থাকেন।এবারের কুচকাওয়াজে
যদি অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সালাম গ্রহণ করেন তবে ধারণা করা হচ্ছে
যে এই পদে অন্য কেউ আসবেন।
আর যদি প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং সালাম গ্রহণ করেন সেক্ষেত্রে একথা মোটামুটি নিশ্চিত করে বলা যায় যে তিনিই আগামীতে রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন।সূত্রমতে, যদি প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হন, সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী পদে ছোট বোন শেখ রেহানার নামই সবচেয়ে বেশী উচ্চারিত হচ্ছে। অন্যদিকে দলের অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কেই বেশী পছন্দ করছে। বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সূত্র জানিয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি রাষ্ট্রপতি হন সেক্ষেত্রে কৌশলগত কারণে তারা আপত্তি তো করবেই না বরং স্বাগত জানাবে। এক্ষেত্রে তাদের কৌশলটি অনেকটা জুয়া খেলার মতো হবে। বিএনপি মনে করছে যে প্রধানমন্ত্রী এখন যেভাবে এককভাবে দল ও সরকার পরিচালনা করছেন সেক্ষেত্রে তিনি যদি রাষ্ট্রপতি হন এবং পরিবারের মধ্যে অন্য কেউ প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে দল ও সরকারের মধ্যে ব্যাপক একটি আন্ত:বিরোধ হবার সম্ভাবনা খুবই বেশী। কারণ, শেখ হাসিনা যদি রাষ্ট্রপতি হন সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদটি যথেষ্ট শক্তিশালী করা হবে ঠিক পাকিস্তানের মতো। এটি হবে সরকারী দলের জন্য নৈতিক পরাজয় কেননা সংসদীয় গণতন্ত্রের জন্য তারাই আন্দোলন করেছিলো। অন্যদিকে বিএনপির জন্য হবে নৈতিক বিজয়।
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হলে শুরু হবে গণভবন ও বঙ্গভবনের আমলাতন্ত্রের অস্তিত্বের লড়াই যা সামাল দেয়ার ক্ষমতা এই শেষ মুহুর্তে সরকারের থাকবে না। আখেরে লাভ হবে বিএনপির।আওয়ামী লীগের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে যে, রাষ্ট্রপতি পদ নিয়ে ইতিমধ্যেই ব্যাপক স্নায়ুবিক যুদ্ধ শুরু হয়েছে নেতা-কর্মীদের মধ্যে। এক গ্রুপ সব কিছুতেই প্রধানমন্ত্রীর প্রাধান্য বহাল রাখার পক্ষে।
অন্যগ্রুপ বিকল্প নেতৃত্বের খোঁজে শেখ রেহানা কিংবা সজীব ওয়াজেদ জয়কে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করছেন জাতির নিকট প্রশংসা পাবে চমকদার এমন কিছু উপহার দেবার জন্য। সূত্র : ডিনিউজ।
আর যদি প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং সালাম গ্রহণ করেন সেক্ষেত্রে একথা মোটামুটি নিশ্চিত করে বলা যায় যে তিনিই আগামীতে রাষ্ট্রপতি হচ্ছেন।সূত্রমতে, যদি প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হন, সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী পদে ছোট বোন শেখ রেহানার নামই সবচেয়ে বেশী উচ্চারিত হচ্ছে। অন্যদিকে দলের অপেক্ষাকৃত তরুণ নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রী পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কেই বেশী পছন্দ করছে। বিএনপির সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সূত্র জানিয়েছে যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি রাষ্ট্রপতি হন সেক্ষেত্রে কৌশলগত কারণে তারা আপত্তি তো করবেই না বরং স্বাগত জানাবে। এক্ষেত্রে তাদের কৌশলটি অনেকটা জুয়া খেলার মতো হবে। বিএনপি মনে করছে যে প্রধানমন্ত্রী এখন যেভাবে এককভাবে দল ও সরকার পরিচালনা করছেন সেক্ষেত্রে তিনি যদি রাষ্ট্রপতি হন এবং পরিবারের মধ্যে অন্য কেউ প্রধানমন্ত্রী হন তাহলে দল ও সরকারের মধ্যে ব্যাপক একটি আন্ত:বিরোধ হবার সম্ভাবনা খুবই বেশী। কারণ, শেখ হাসিনা যদি রাষ্ট্রপতি হন সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির পদটি যথেষ্ট শক্তিশালী করা হবে ঠিক পাকিস্তানের মতো। এটি হবে সরকারী দলের জন্য নৈতিক পরাজয় কেননা সংসদীয় গণতন্ত্রের জন্য তারাই আন্দোলন করেছিলো। অন্যদিকে বিএনপির জন্য হবে নৈতিক বিজয়।
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বৃদ্ধি করা হলে শুরু হবে গণভবন ও বঙ্গভবনের আমলাতন্ত্রের অস্তিত্বের লড়াই যা সামাল দেয়ার ক্ষমতা এই শেষ মুহুর্তে সরকারের থাকবে না। আখেরে লাভ হবে বিএনপির।আওয়ামী লীগের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে যে, রাষ্ট্রপতি পদ নিয়ে ইতিমধ্যেই ব্যাপক স্নায়ুবিক যুদ্ধ শুরু হয়েছে নেতা-কর্মীদের মধ্যে। এক গ্রুপ সব কিছুতেই প্রধানমন্ত্রীর প্রাধান্য বহাল রাখার পক্ষে।
অন্যগ্রুপ বিকল্প নেতৃত্বের খোঁজে শেখ রেহানা কিংবা সজীব ওয়াজেদ জয়কে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে। সার্বিক পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী চেষ্টা করছেন জাতির নিকট প্রশংসা পাবে চমকদার এমন কিছু উপহার দেবার জন্য। সূত্র : ডিনিউজ।
No comments