কাকরাইল মসজিদে আশ্রয় নিয়েছে জামায়াত-শিবির
জামায়াত-শিবির নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষায়
সশস্ত্র হামলা চালাতে পারে বলে সংসদীয় কমিটিকে জানিয়েছে গোয়েন্দা
সংস্থাগুলো। তারা আরো জানিয়েছে, গ্রেফতার এড়াতে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা
রাজধানীর কাকরাইল মসজিদে আশ্রয় নিয়েছেন।
রোববার জাতীয় সংসদ
ভবনে অনুষ্ঠিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির ৪৫তম
বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। কমিটির সভাপতি মো. ছায়েদুল হক বৈঠকে সভাপতিত্ব
করেন। কমিটির সদস্য মির্জা আজম ও মো. শফিকুল ইসলাম বৈঠকে অংশ নেন।
সম্প্রতি দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের অপতৎপরতা সম্পর্কে কমিটির সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে দিতে গিয়ে গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতনরা জানান, গ্রেফতার এড়াতে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা তাবলিগ জামাতের ছদ্মাবরণে কাকরাইল মসজিদে আশ্রয় নিয়েছেন।
কমিটি বলেছে, আগামী ৬ এপ্রিল ঢাকায় হেফাজতে ইসলামীর সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংস কর্মসূচি বন্ধ করতে পারলে জামায়াত-শিবিরের মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে।
বৈঠকের আলোচনা সম্পর্কিত তথ্য নিশ্চিত করে কমিটির সভাপতি মো. ছায়েদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, “খালেদা জিয়া তাহরির স্কয়ার তৈরি করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে সরাতে চান।”
জামায়াত-শিবিরের অপতৎপরতা মোকাবেলা করতে পারায় কমিটির পক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে সীমান্তে কর্মরত বিজেবি সদস্যদের সীমান্ত ভাতা বৃদ্ধি করার সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ওপারে গড়ে ওঠা চিহ্নিত ফেনসিডিল কারখানাগুলো বাংলাদেশ ও ভারত দু’দেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে পুরাপুরিভাবে বন্ধ করে দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
সম্প্রতি দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের অপতৎপরতা সম্পর্কে কমিটির সদস্যদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে দিতে গিয়ে গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতনরা জানান, গ্রেফতার এড়াতে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা তাবলিগ জামাতের ছদ্মাবরণে কাকরাইল মসজিদে আশ্রয় নিয়েছেন।
কমিটি বলেছে, আগামী ৬ এপ্রিল ঢাকায় হেফাজতে ইসলামীর সমাবেশকে কেন্দ্র করে সহিংস কর্মসূচি বন্ধ করতে পারলে জামায়াত-শিবিরের মেরুদণ্ড ভেঙে যাবে।
বৈঠকের আলোচনা সম্পর্কিত তথ্য নিশ্চিত করে কমিটির সভাপতি মো. ছায়েদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, “খালেদা জিয়া তাহরির স্কয়ার তৈরি করে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে সরাতে চান।”
জামায়াত-শিবিরের অপতৎপরতা মোকাবেলা করতে পারায় কমিটির পক্ষ থেকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে ধন্যবাদ জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৈঠকে সীমান্তে কর্মরত বিজেবি সদস্যদের সীমান্ত ভাতা বৃদ্ধি করার সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ওপারে গড়ে ওঠা চিহ্নিত ফেনসিডিল কারখানাগুলো বাংলাদেশ ও ভারত দু’দেশের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে পুরাপুরিভাবে বন্ধ করে দেওয়ার পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।
No comments