প্রিন্ট নয়, অনলাইন সংবাদ-ই ব্যবসা সফল by সাব্বিন হাসান
শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও অনলাইন
সংবাদপত্রের জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। এ অবস্থায় একে একে বিশ্বের শীর্ষ
সংবাদমাধ্যমগুলো অনলাইনে নিজেদের শক্ত অবস্থান তৈরিতে মনযোগী হচ্ছে।
এ তালিকায় নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন, ওমাহা ওয়ার্ল্ড-হেরার্ল্ড, দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এবং ওয়াশিংটন পোস্ট অন্যতম।
প্রসঙ্গত,
২০০৭ সালে এসে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা আর প্রকাশনা ব্যয় বেড়ে যাওয়ায়
হোঁচট খেয়ে বৈরী বাস্তবতায় মুখোমুখি হতে শুরু করে মুদ্রিত সংবাদমাধ্যম।
একে সংবাদপত্রের ইতিহাসে ধসের বছর বলেও অভিহিত করেছেন অর্থনৈতিক গবেষক এবং
বিশ্লেষকেরা।
অনলাইন সংবাদমাধ্যম আর ডিজিটাল সিস্টেমের নানামুখী অভূতপূর্ব কৌশলের কারণে ক্রমেই এ সংস্কৃতির সফল বির্বতন দৃশ্যমান । যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টার এমন তথ্যই দিয়েছে।
শুধু গণমাধ্যম নয়, পুরো বিশ্বের অর্থনৈতিক চর্চা আর প্রয়োগিক পদ্ধতি রাতারাতি বদলে যেতে থাকে। শুরু হয় অনলাইন বিশ্বের দিনরাত্রীর অগ্রযাত্রা। ক্রমেই অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে এ মাধ্যম। বিপরীতে কোণঠাসা হয়ে ব্যবসা হারাতে থাকে কাগুজে সংবাদপত্র।
বিশ্বব্যাপী সার্কুলেশন আর ছাপানো পণ্যের দাম অপ্রত্যাশিত হারে বেড়ে যাওয়ায় খরচের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে ছাপানো সংবাদমাধ্যমের। একে একে এ কাতারে এসে দাঁড়াতে থাকে বিশ্বের শীর্ষ আর ঐতিহ্যবাহী সংবাদমাধ্যমগুলো।
ইন্টারনেট বাক্সবন্দি ডেস্কটপ পিসির আঙ্গিনা ছেড়ে ছড়িয়ে পড়ে মোবাইল, স্মার্টফোন আর ট্যাবে। একই সঙ্গে জনপ্রিয়তা আর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা আভাস দিতে থাকে অনলাইন সংবাদমাধ্যমগুলো। পিউ প্রকল্পের অধীনে ‘এক্সিলেন্স ইন জার্নালিজম’ গবেষণাপত্রে এসব তথ্যই বেড়িয়ে এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ১,৩৮০টি ছাপানো সংবাদমাধ্যম থেকে ৪৫০টি এখন পুরোপুরি অনলাইন গণমাধ্যমে নাম লিখিয়েছে। এ তালিকায় শুধু শীর্ষ নিউ ইয়ক টাইমস নয়, বরং ছোট ও মাঝারি ঘরানার সংবাদমাধ্যমও আছে।
এর মধ্যে কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম ছাপানো সংস্করণ অব্যাহত রাখলেও এর সার্কুলেশন একেবারে কমিয়ে আনা হয়েছে। এর বিপরীতে ‘পেওয়্যাল’ পেমেন্ট অর্থাৎ সামান্য বিনিময় অর্থে পূর্ণ অনলাইন সংবাদ পাঠকের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
এদিকে বিশ্বব্যাপী ছাপানো সংবাদমাধ্যমের কাটতি কমে যেতে থাকে। আবার বিলম্বে সংবাদ প্রকাশের কারণে ভোক্তাপ্রিয়তাও ক্রমেই কমতে শুরু করে। বিশ্বের মিডিয়ার বিনিয়োগ মুঘল ওয়ারেন্ট বাফেটও এ সত্য সহজেই অনুধাবন করে ধীরে ধীরে তার মালিকানাধীন প্রকাশনামাধ্যমগুলোকে গুটিয়ে অনলাইনমুখী হয়ে পড়েন।
শুধু নিউ ইয়র্ক টাইমস নয়, ওয়ার্ল্ড হেরাল্ড ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৩ সালে ৬৩টি দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং পাক্ষিক পত্রিকা অনলাইনে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। টিকে থাকার স্বার্থেই এমন সিদ্ধান্ত বলে মিডিয়া বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন।
এদিকে বিখ্যাত ওয়াশিংটন পোস্ট নামেমাত্র বিনিময় মূল্যে অনলাইন সংবাদমাধ্যমে পাঠক নিবন্ধন করতে শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শক্তিশালী এবং জনপ্রিয় এ ছাপানো সংবাদপত্র এ সত্য অনুধাবন করে অনেক আগেই ‘পেওয়্যাল’ পদ্ধতি চালু করে।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনৈতিক সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে গত ১৮ মার্চ প্রকাশিত সংবাদে ডিজিটাল সার্কুলেশন বাড়ছে এমন তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে এ পদ্ধতিতে বিনা মূল্য সর্বোচ্চ ২০টি সংবাদ এবং মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট পড়ার অধিকার পাবেন পাঠকেরা। পূর্ণাঙ্গ অনলাইন পড়তে হলে অবশ্যই নামমাত্র মূল্য নিবন্ধিত হতে হবে।
প্রসঙ্গত, নিউ ইয়র্ক টাইমস দু বছর আগেই ‘পেওয়্যাল’ সিস্টেমে অনলাইন সার্কুলেশন নিবন্ধিত করতে শুরু করে। এরই মধ্যে নিউ ইয়র্ক টাইমসের ৬ লাখ পাঠক সেবাব্যয় দিয়ে অনলাইনে নিয়মিত নিউ ইয়র্ক টাইমস পড়ছেন। শুরু থেকেই এ মাধ্যমটি পাঠকদের জন্য কিছু সেবাব্যয় চার্জ করে আসছে।
এ ছাড়াও ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রচার অনলাইন সংবাদমাধ্যমে নতুন সম্ভাবনা জাগিয়েছে। এতে সরাসরি সঠিক ভোক্তাদের কাছে পৌঁছানো যাবে। তবে এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনদাতাদের ডিজিটাল বিজ্ঞাপন তৈরিতে কনটেন্টের অপ্রতুলতা আছে। তাই এ খাতে অবশ্য ব্যাপক কর্মসংস্থানেরও সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
শুধু ডেস্কটপভিত্তিক অনলাইনে নয়, মোবাইল ফোনেও অনলাইন সংবাদমাধ্যমের জনপ্রিয়তা এবং কাটতি দুটোই বেশি। ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে নির্বাচিত ২১০টি মিডিয়া প্রচারণার মাধ্যমে সেলফোনে অনলাইন সংবাদমাধ্যমের শতভাগ জনপ্রিয়তা নিশ্চিত হওয়া যায়।
তবে অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকলেও পাঠকের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে অনেক অনলাইন সংবাদমাধ্যই পিছিয়ে পড়ছে। এটি এ খাতের সম্ভাবনাময় পথের চূড়ান্ত অশনি সংকেত।
এদিকে বিশ্বব্যাপী ছাপানো সংবাদপত্রের ১৫ ভাগ বিজ্ঞাপন এখন অনলাইন সংবাদমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। গত দু বছরে ছাপানো বিজ্ঞাপনের হার কমেছে। বিপরীতে বেড়েছে অনলাইন বিজ্ঞাপন।
এ ছাড়াও অনলাইন সংবাদমাধ্যম অডিও এবং ভিডিও পাঠকদের চাহিদা পূরণে সর ধরনের সার্মথ্য রাখে। আর স্মার্টফোন ও ট্যাব উদ্দীপনায় অনলাইন সংবাদের পাঠক এবং ব্যবসা প্রচারণা দুটোই বাড়ছে সমতালে।
এখনও ছাপানো সংবাদপত্রগুলো টিকে থাকার প্রশ্নে গতানুগতিক কর্মী ছাটাই আর যৎসামান্য অনলাইনমুখী হওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু সময়ের স্রোতে এটি খুব একটা সফল কৌশল নয়। এমনটাই জানালের বিখ্যাত মিডিয়া বিশ্লেষকেরা।
সংবাদ জানার সময় এখনই, কাল নয়। এমন বার্তায় দেশজুড়ে অনলাইন পাঠক তৈরিতে দিবারাত্রী কাজ করছে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে সক্রিয় অনলাইন সংবাদমাধ্যম বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরডটকম।
এ প্রসঙ্গে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরডটকমের এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেন বলেন, বিশ্বের সচেতন আর করপোরেট সমাজে কাগুজে সংবাদপত্র একটি অবিচ্ছেদ্য মাধ্যম। ব্যবসা আর পাঠক কাটতিতে সুসময়ই কাটিয়েছে ছাপানো সংবাদমাধ্যম। কিন্তু এখন সময় এসেছে অনলাইন সংবাদমাধ্যমের। ২০১৫ সালের মধ্যেই দেশি অনলাইন গণমাধ্যম সুদৃঢ় অবস্থানে চলে যাবে।
অনলাইন সংবাদমাধ্যম আর ডিজিটাল সিস্টেমের নানামুখী অভূতপূর্ব কৌশলের কারণে ক্রমেই এ সংস্কৃতির সফল বির্বতন দৃশ্যমান । যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টার এমন তথ্যই দিয়েছে।
শুধু গণমাধ্যম নয়, পুরো বিশ্বের অর্থনৈতিক চর্চা আর প্রয়োগিক পদ্ধতি রাতারাতি বদলে যেতে থাকে। শুরু হয় অনলাইন বিশ্বের দিনরাত্রীর অগ্রযাত্রা। ক্রমেই অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে এ মাধ্যম। বিপরীতে কোণঠাসা হয়ে ব্যবসা হারাতে থাকে কাগুজে সংবাদপত্র।
বিশ্বব্যাপী সার্কুলেশন আর ছাপানো পণ্যের দাম অপ্রত্যাশিত হারে বেড়ে যাওয়ায় খরচের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে ছাপানো সংবাদমাধ্যমের। একে একে এ কাতারে এসে দাঁড়াতে থাকে বিশ্বের শীর্ষ আর ঐতিহ্যবাহী সংবাদমাধ্যমগুলো।
ইন্টারনেট বাক্সবন্দি ডেস্কটপ পিসির আঙ্গিনা ছেড়ে ছড়িয়ে পড়ে মোবাইল, স্মার্টফোন আর ট্যাবে। একই সঙ্গে জনপ্রিয়তা আর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা আভাস দিতে থাকে অনলাইন সংবাদমাধ্যমগুলো। পিউ প্রকল্পের অধীনে ‘এক্সিলেন্স ইন জার্নালিজম’ গবেষণাপত্রে এসব তথ্যই বেড়িয়ে এসেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ১,৩৮০টি ছাপানো সংবাদমাধ্যম থেকে ৪৫০টি এখন পুরোপুরি অনলাইন গণমাধ্যমে নাম লিখিয়েছে। এ তালিকায় শুধু শীর্ষ নিউ ইয়ক টাইমস নয়, বরং ছোট ও মাঝারি ঘরানার সংবাদমাধ্যমও আছে।
এর মধ্যে কোনো কোনো সংবাদমাধ্যম ছাপানো সংস্করণ অব্যাহত রাখলেও এর সার্কুলেশন একেবারে কমিয়ে আনা হয়েছে। এর বিপরীতে ‘পেওয়্যাল’ পেমেন্ট অর্থাৎ সামান্য বিনিময় অর্থে পূর্ণ অনলাইন সংবাদ পাঠকের অধিকার নিশ্চিত করা হবে।
এদিকে বিশ্বব্যাপী ছাপানো সংবাদমাধ্যমের কাটতি কমে যেতে থাকে। আবার বিলম্বে সংবাদ প্রকাশের কারণে ভোক্তাপ্রিয়তাও ক্রমেই কমতে শুরু করে। বিশ্বের মিডিয়ার বিনিয়োগ মুঘল ওয়ারেন্ট বাফেটও এ সত্য সহজেই অনুধাবন করে ধীরে ধীরে তার মালিকানাধীন প্রকাশনামাধ্যমগুলোকে গুটিয়ে অনলাইনমুখী হয়ে পড়েন।
শুধু নিউ ইয়র্ক টাইমস নয়, ওয়ার্ল্ড হেরাল্ড ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে ২০১৩ সালে ৬৩টি দৈনিক, সাপ্তাহিক এবং পাক্ষিক পত্রিকা অনলাইনে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। টিকে থাকার স্বার্থেই এমন সিদ্ধান্ত বলে মিডিয়া বিশ্লেষকেরা জানিয়েছেন।
এদিকে বিখ্যাত ওয়াশিংটন পোস্ট নামেমাত্র বিনিময় মূল্যে অনলাইন সংবাদমাধ্যমে পাঠক নিবন্ধন করতে শুরু করে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শক্তিশালী এবং জনপ্রিয় এ ছাপানো সংবাদপত্র এ সত্য অনুধাবন করে অনেক আগেই ‘পেওয়্যাল’ পদ্ধতি চালু করে।
বিশ্বের শীর্ষ অর্থনৈতিক সংবাদমাধ্যম দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে গত ১৮ মার্চ প্রকাশিত সংবাদে ডিজিটাল সার্কুলেশন বাড়ছে এমন তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে এ পদ্ধতিতে বিনা মূল্য সর্বোচ্চ ২০টি সংবাদ এবং মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট পড়ার অধিকার পাবেন পাঠকেরা। পূর্ণাঙ্গ অনলাইন পড়তে হলে অবশ্যই নামমাত্র মূল্য নিবন্ধিত হতে হবে।
প্রসঙ্গত, নিউ ইয়র্ক টাইমস দু বছর আগেই ‘পেওয়্যাল’ সিস্টেমে অনলাইন সার্কুলেশন নিবন্ধিত করতে শুরু করে। এরই মধ্যে নিউ ইয়র্ক টাইমসের ৬ লাখ পাঠক সেবাব্যয় দিয়ে অনলাইনে নিয়মিত নিউ ইয়র্ক টাইমস পড়ছেন। শুরু থেকেই এ মাধ্যমটি পাঠকদের জন্য কিছু সেবাব্যয় চার্জ করে আসছে।
এ ছাড়াও ভিডিও বিজ্ঞাপন প্রচার অনলাইন সংবাদমাধ্যমে নতুন সম্ভাবনা জাগিয়েছে। এতে সরাসরি সঠিক ভোক্তাদের কাছে পৌঁছানো যাবে। তবে এক্ষেত্রে বিজ্ঞাপনদাতাদের ডিজিটাল বিজ্ঞাপন তৈরিতে কনটেন্টের অপ্রতুলতা আছে। তাই এ খাতে অবশ্য ব্যাপক কর্মসংস্থানেরও সুযোগ তৈরি হচ্ছে।
শুধু ডেস্কটপভিত্তিক অনলাইনে নয়, মোবাইল ফোনেও অনলাইন সংবাদমাধ্যমের জনপ্রিয়তা এবং কাটতি দুটোই বেশি। ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাসে নির্বাচিত ২১০টি মিডিয়া প্রচারণার মাধ্যমে সেলফোনে অনলাইন সংবাদমাধ্যমের শতভাগ জনপ্রিয়তা নিশ্চিত হওয়া যায়।
তবে অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকলেও পাঠকের চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে অনেক অনলাইন সংবাদমাধ্যই পিছিয়ে পড়ছে। এটি এ খাতের সম্ভাবনাময় পথের চূড়ান্ত অশনি সংকেত।
এদিকে বিশ্বব্যাপী ছাপানো সংবাদপত্রের ১৫ ভাগ বিজ্ঞাপন এখন অনলাইন সংবাদমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। গত দু বছরে ছাপানো বিজ্ঞাপনের হার কমেছে। বিপরীতে বেড়েছে অনলাইন বিজ্ঞাপন।
এ ছাড়াও অনলাইন সংবাদমাধ্যম অডিও এবং ভিডিও পাঠকদের চাহিদা পূরণে সর ধরনের সার্মথ্য রাখে। আর স্মার্টফোন ও ট্যাব উদ্দীপনায় অনলাইন সংবাদের পাঠক এবং ব্যবসা প্রচারণা দুটোই বাড়ছে সমতালে।
এখনও ছাপানো সংবাদপত্রগুলো টিকে থাকার প্রশ্নে গতানুগতিক কর্মী ছাটাই আর যৎসামান্য অনলাইনমুখী হওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু সময়ের স্রোতে এটি খুব একটা সফল কৌশল নয়। এমনটাই জানালের বিখ্যাত মিডিয়া বিশ্লেষকেরা।
সংবাদ জানার সময় এখনই, কাল নয়। এমন বার্তায় দেশজুড়ে অনলাইন পাঠক তৈরিতে দিবারাত্রী কাজ করছে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে সক্রিয় অনলাইন সংবাদমাধ্যম বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরডটকম।
এ প্রসঙ্গে বাংলানিউজটোয়েন্টিফোরডটকমের এডিটর ইন চিফ আলমগীর হোসেন বলেন, বিশ্বের সচেতন আর করপোরেট সমাজে কাগুজে সংবাদপত্র একটি অবিচ্ছেদ্য মাধ্যম। ব্যবসা আর পাঠক কাটতিতে সুসময়ই কাটিয়েছে ছাপানো সংবাদমাধ্যম। কিন্তু এখন সময় এসেছে অনলাইন সংবাদমাধ্যমের। ২০১৫ সালের মধ্যেই দেশি অনলাইন গণমাধ্যম সুদৃঢ় অবস্থানে চলে যাবে।
No comments