কায়ানির কর্মকর্তা শাহজাদকে হত্যার নির্দেশ দিয়েছিলেন
পাকিস্তানের অনুসন্ধানী সাংবাদিক সালিম শাহজাদকে হত্যার নির্দেশ এসেছিল দেশটির সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আশফাক পারভেজ কায়ানির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার কাছ থেকে। শাহজাদের হত্যার বিষয়ে দ্য নিউ ইয়র্কার সাময়িকীর একটি প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘মার্কিন কর্মকর্তাদের তথ্য অনুসারে, নির্ভরযোগ্য গোয়েন্দারা ইঙ্গিত দিয়েছেন, শাহজাদকে হত্যার নির্দেশ কায়ানির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার কাছ থেকে এসেছিল।’ এতে আরও বলা হয়, ‘ওই কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন, তিনি কায়ানির পক্ষে ওই নির্দেশ দিয়েছিলেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের মেহরান নৌঘাঁটিতে গত ২২ মে জঙ্গিরা হামলা চালায়। হামলায় সমুদ্র পর্যবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দুটি হেলিকপ্টার ধ্বংস হয় এবং ১০ জন নিহত হন।
তবে দ্য নিউ ইয়র্কার সাময়িকীর প্রতিবেদনে বলা হয়, শাহজাদের প্রতিবেদনটি ছিল ‘উসকানিমূলক’। শাহজাদ তাঁর প্রতিবেদনে লিখেছেন, ওই ঘাঁটির নাবিকেরা শুধু হামলাকারীদের সহায়তাই করেননি; বরং নৌবাহিনীর নেতৃত্ব আল-কায়েদার সঙ্গে সরাসরি দরকষাকষিও করেছিলেন। ওই প্রতিবেদন লেখার পরপরই শাহজাদ নিখোঁজ হন। এ সময় এশিয়া টাইমস অনলাইনের জন্য কাজ করছিলেন তিনি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘মার্কিন কর্মকর্তাদের তথ্য অনুসারে, নির্ভরযোগ্য গোয়েন্দারা ইঙ্গিত দিয়েছেন, শাহজাদকে হত্যার নির্দেশ কায়ানির একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার কাছ থেকে এসেছিল।’ এতে আরও বলা হয়, ‘ওই কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন, তিনি কায়ানির পক্ষে ওই নির্দেশ দিয়েছিলেন।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, পাকিস্তানের মেহরান নৌঘাঁটিতে গত ২২ মে জঙ্গিরা হামলা চালায়। হামলায় সমুদ্র পর্যবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দুটি হেলিকপ্টার ধ্বংস হয় এবং ১০ জন নিহত হন।
তবে দ্য নিউ ইয়র্কার সাময়িকীর প্রতিবেদনে বলা হয়, শাহজাদের প্রতিবেদনটি ছিল ‘উসকানিমূলক’। শাহজাদ তাঁর প্রতিবেদনে লিখেছেন, ওই ঘাঁটির নাবিকেরা শুধু হামলাকারীদের সহায়তাই করেননি; বরং নৌবাহিনীর নেতৃত্ব আল-কায়েদার সঙ্গে সরাসরি দরকষাকষিও করেছিলেন। ওই প্রতিবেদন লেখার পরপরই শাহজাদ নিখোঁজ হন। এ সময় এশিয়া টাইমস অনলাইনের জন্য কাজ করছিলেন তিনি।
No comments