শাস্তি পেলেন তিন ফুটবলার
ঘরোয়া ফুটবলে পাঁচ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে দুই ফুটবলার জাহিদ হাসান (এমিলি) ও মিঠুন চৌধুরীকে। সঙ্গে দুই লাখ টাকা করে জরিমানা। জরিমানার টাকা না দিলে আরও তিন ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা। কাল বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটি খেপ খেলার দায়ে দুই ফুটবলারকে এই শাস্তি দিয়েছে।
গত ২০ জুলাই বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লেবাননের বিপক্ষে খেলতে যাওয়ার আগের দিনের ঘটনা। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে মানিকগঞ্জে খেপ খেলতে যান জাতীয় দলের দুই স্ট্রাইকার। পরে অবশ্য ধরা পড়েন। তার পর থেকে এই দুজনকে শাস্তি দেওয়ার কথা বলে আসছিল ব্যবস্থাপনা কমিটি। তারই অংশ হিসেবে ঢাকায় মেসিদের বরণ করার তালিকা থেকে বাদ পড়েন দুজনই।
শাস্তি পাচ্ছেন জাতীয় দলের আরেক খেলোয়াড় জাহিদ হোসেনও। লেবাননের বিপক্ষে ঢাকায় হোম ম্যাচে কোচ ইলিয়েভস্কি প্রথমার্ধে তুলে নেন এই উইঙ্গারকে। মাঠের বাইরে এসে বোতলে লাথি মেরে ক্ষোভ জানান জাহিদ। তাঁকে ঘরোয়া ফুটবলে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা।
কাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা শেষে চেয়ারম্যান বাদল রায় শাস্তির পক্ষে যুক্তি দিলেন, ‘এমিলি ও মিঠুনের বিরুদ্ধে তা ৎ ক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু লেবাননের বিপক্ষে ম্যাচ হওয়ার কারণে আমরা তখন কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। অভিযুক্ত খেলোয়াড়দের আজীবন নিষিদ্ধ করা উচিত ছিল। কিন্তু তাদের ক্যারিয়ারের কথা বিবেচনা করে এমন শাস্তি দেওয়া হয়েছে।’
বাফুফের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ জাহিদ হাসান, ‘ভুল করেছি। শাস্তিও পেয়েছি। মেসিদের বরণ করতে পারিনি। তার পরও বাফুফের সিদ্ধান্ত মানতেই হবে। খুবই খারাপ লাগছে। বড় একটা শিক্ষা হলো, ভবিষ্যতে আরও সতর্ক হয়ে চলব। একটা প্রশ্ন অবশ্য আসছে মনে, আমাদের ভুলের কারণে ক্লাব কেন ভুগবে?’
গত ২০ জুলাই বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে লেবাননের বিপক্ষে খেলতে যাওয়ার আগের দিনের ঘটনা। সবার চোখ ফাঁকি দিয়ে মানিকগঞ্জে খেপ খেলতে যান জাতীয় দলের দুই স্ট্রাইকার। পরে অবশ্য ধরা পড়েন। তার পর থেকে এই দুজনকে শাস্তি দেওয়ার কথা বলে আসছিল ব্যবস্থাপনা কমিটি। তারই অংশ হিসেবে ঢাকায় মেসিদের বরণ করার তালিকা থেকে বাদ পড়েন দুজনই।
শাস্তি পাচ্ছেন জাতীয় দলের আরেক খেলোয়াড় জাহিদ হোসেনও। লেবাননের বিপক্ষে ঢাকায় হোম ম্যাচে কোচ ইলিয়েভস্কি প্রথমার্ধে তুলে নেন এই উইঙ্গারকে। মাঠের বাইরে এসে বোতলে লাথি মেরে ক্ষোভ জানান জাহিদ। তাঁকে ঘরোয়া ফুটবলে দুই ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে, সঙ্গে এক লাখ টাকা জরিমানা। অনাদায়ে আরও এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা।
কাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা শেষে চেয়ারম্যান বাদল রায় শাস্তির পক্ষে যুক্তি দিলেন, ‘এমিলি ও মিঠুনের বিরুদ্ধে তা ৎ ক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া উচিত ছিল। কিন্তু লেবাননের বিপক্ষে ম্যাচ হওয়ার কারণে আমরা তখন কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। অভিযুক্ত খেলোয়াড়দের আজীবন নিষিদ্ধ করা উচিত ছিল। কিন্তু তাদের ক্যারিয়ারের কথা বিবেচনা করে এমন শাস্তি দেওয়া হয়েছে।’
বাফুফের এমন সিদ্ধান্তে হতাশ জাহিদ হাসান, ‘ভুল করেছি। শাস্তিও পেয়েছি। মেসিদের বরণ করতে পারিনি। তার পরও বাফুফের সিদ্ধান্ত মানতেই হবে। খুবই খারাপ লাগছে। বড় একটা শিক্ষা হলো, ভবিষ্যতে আরও সতর্ক হয়ে চলব। একটা প্রশ্ন অবশ্য আসছে মনে, আমাদের ভুলের কারণে ক্লাব কেন ভুগবে?’
No comments