২০১২ সালের গ্রীষ্মের মধ্যে নতুন জ্বালানি নীতি
২০১২ সালের ‘গ্রীষ্মের মধ্যে’ নতুন জ্বালানিনীতি তৈরি করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ইয়োশিহিকো নোদা। গতকাল মঙ্গলবার পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে তিনি এ প্রতিশ্রুতি দেন।
প্রধানমন্ত্রী নোদা বলেন, জাপানের উচিত বিশ্বকে জ্বালানি সাশ্রয় ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারের একটি অগ্রবর্তী নমুনা উপস্থাপনের সুযোগ গ্রহণ করা।
পার্লামেন্টে দেওয়া সাধারণ নীতিনির্ধারণী ভাষণে নোদা বলেন, ‘মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে যত বেশি সম্ভব পরমাণু জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর লক্ষ্য থাকা উচিত আমাদের।’
যদিও ভবিষ্যতে পরমাণু জ্বালানি ব্যবহারের বিষয়টি উড়িয়ে দেননি প্রধানমন্ত্রী নোদা। তিনি বলেন, বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা পারমাণবিক চুল্লিগুলো আবারও চালু করা হবে।
১১ মার্চের ভূমিকম্প ও সুনামিতে জাপানের ফুকুশিমার দাইচি পারমাণবিক বিদ্যু ৎ কেন্দ্র ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ পরমাণু বিপর্যয়ের আগে ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের মোট চাহিদার প্রায় অর্ধেক পারমাণবিক বিদ্যু ৎ কেন্দ্রগুলো থেকে সরবরাহের পরিকল্পনা নিয়েছিল জাপান। গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও জ্বালানি স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য এ লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
তবে ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর পারমাণবিক বিদ্যুতের বিরুদ্ধে জনগণের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার মুখে নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বন্ধ করা পারমাণবিক চুল্লিগুলো চালু করা হয়নি। দেশটির ৫৪টি পারমাণবিক চুল্লির মধ্যে বর্তমানে মাত্র ১১টি সচল আছে।
প্রধানমন্ত্রী নোদা বলেন, জাপানের উচিত বিশ্বকে জ্বালানি সাশ্রয় ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রসারের একটি অগ্রবর্তী নমুনা উপস্থাপনের সুযোগ গ্রহণ করা।
পার্লামেন্টে দেওয়া সাধারণ নীতিনির্ধারণী ভাষণে নোদা বলেন, ‘মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদে যত বেশি সম্ভব পরমাণু জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর লক্ষ্য থাকা উচিত আমাদের।’
যদিও ভবিষ্যতে পরমাণু জ্বালানি ব্যবহারের বিষয়টি উড়িয়ে দেননি প্রধানমন্ত্রী নোদা। তিনি বলেন, বর্তমানে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ রাখা পারমাণবিক চুল্লিগুলো আবারও চালু করা হবে।
১১ মার্চের ভূমিকম্প ও সুনামিতে জাপানের ফুকুশিমার দাইচি পারমাণবিক বিদ্যু ৎ কেন্দ্র ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ পরমাণু বিপর্যয়ের আগে ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুতের মোট চাহিদার প্রায় অর্ধেক পারমাণবিক বিদ্যু ৎ কেন্দ্রগুলো থেকে সরবরাহের পরিকল্পনা নিয়েছিল জাপান। গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাস ও জ্বালানি স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য এ লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল।
তবে ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর পারমাণবিক বিদ্যুতের বিরুদ্ধে জনগণের বিরূপ প্রতিক্রিয়ার মুখে নিয়মিত পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বন্ধ করা পারমাণবিক চুল্লিগুলো চালু করা হয়নি। দেশটির ৫৪টি পারমাণবিক চুল্লির মধ্যে বর্তমানে মাত্র ১১টি সচল আছে।
No comments