ব্রাজিলের ‘সমতায়’ ফেরার পালা?
গত কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল দ্বৈরথ হয়নি। এ নিয়ে ফুটবলপ্রেমীরা হতাশ ছিলেন। তবে তা বেশি দিন স্থায়ী হচ্ছে না। পরপর দুটি ম্যাচে মুখোমুখি দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। প্রথম ম্যাচটি আজই, আর্জেন্টিনার করদোবায়। ২৮ সেপ্টেম্বর ফিরতি ম্যাচ ব্রাজিলের বেলেমে।
দুটি ম্যাচই ফিফার নির্ধারিত প্রীতি ম্যাচ সূচির বাইরে। আন্তর্জাতিক ম্যাচের মর্যাদা পাবে, কিন্তু এই ম্যাচের জন্য খেলোয়াড়দের ছাড়তে বাধ্য নয় ইউরোপের ক্লাবগুলো। যে কারণে তারকা খেলোয়াড়দের এই দুটি ম্যাচের জন্য পাবে না আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল কোনো দলই। এতে অবশ্য আক্ষেপ নেই আর্জেন্টিনার কোচ আলেসান্দ্রো সাবেলার। এটাকে তিনি আর্জেন্টিনার ঘরোয়া লিগে খেলা ফুটবলারদের পরখ করে দেখার সুযোগ হিসেবেই দেখছেন।
কলকাতা-ঢাকা সফর শেষে তৃপ্ত মনে দেশে ফেরা সাবেলা বলেছেন, ‘স্থানীয় খেলোয়াড়দের আমরা পরীক্ষা করে দেখব। আমাদের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই এখন বাইরে। তবে আর্জেন্টিনার জার্সি পরে খেলতে, দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে সবাই গর্ববোধ করে।’
জাতীয় দলের কোচ হিসেবে কলকাতায় জয় দিয়ে অভিষেক। এরপর ঢাকায়ও জয়। তবে সাবেলার জন্য বড় পরীক্ষা আগামী মাসে। ৭ অক্টোবর চিলি ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব শুরু আর্জেন্টিনার। মূলত এই দুই ম্যাচ সেই বাছাইপর্বেরই প্রস্তুতি।
ব্রাজিলের বিপক্ষে এই ম্যাচ দিয়েই আবারও জাতীয় দলে ফেরার কথা ছিল হুয়ান রোমান রিকেলমের। যদিও শেষ পর্যন্ত চোটের কারণে তা হচ্ছে না। রিকেলমে এবং দলের আরেক সিনিয়র হুয়ান সেবাস্তিয়ান ভেরন ছিটকে গেছেন। ‘আমি রোববার রোমানের সঙ্গে কথা বলেছি। ও আমাকে জানিয়েছে, ম্যাচের জন্য সে ফিট নয়’—বলেছেন সাবেলা।
ওদিকে ব্রাজিল মোটামুটি একটা শক্তিশালী দলই নামাতে পারছে। ঘানার বিপক্ষে দারুণ খেলা রোনালদিনহো এবং ওই ম্যাচে গোল করা লিওনার্দো দামিয়া, সান্তোসের উঠতি তারকা সান্তোস থাকছেন। অবশ্য ব্রুনো করতেস, কাসেমিরো, সিসেরো, মারিও ফার্নান্দেজ, ওস্কার, পলিনহো, রেনাতো আব্রিউয়ের মতো নতুন মুখও আছেন।
দুই দলই তারকাবহুল নয়। তাতে কি, সমর্থকদের প্রত্যাশায় কিন্তু হেরফের নেই। ব্রাজিল তারকা নেইমার বলছেন, ‘প্রত্যাশা বিশাল। দলে অনেক নতুন মুখ এসেছে। তবে আমাদের লক্ষ্য ম্যাচটা জেতা।’
ফুটবল বিশ্বের এটি পরম প্রার্থিত দ্বৈরথ। এর আগে ৯০ বার মুখোমুখি হয়েছে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল। ব্রাজিল জিতেছে ৩৩ বার, আর্জেন্টিনা ৩৪ বার। আজ ব্রাজিলের সমতা ফেরানোর পালা?
দুটি ম্যাচই ফিফার নির্ধারিত প্রীতি ম্যাচ সূচির বাইরে। আন্তর্জাতিক ম্যাচের মর্যাদা পাবে, কিন্তু এই ম্যাচের জন্য খেলোয়াড়দের ছাড়তে বাধ্য নয় ইউরোপের ক্লাবগুলো। যে কারণে তারকা খেলোয়াড়দের এই দুটি ম্যাচের জন্য পাবে না আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল কোনো দলই। এতে অবশ্য আক্ষেপ নেই আর্জেন্টিনার কোচ আলেসান্দ্রো সাবেলার। এটাকে তিনি আর্জেন্টিনার ঘরোয়া লিগে খেলা ফুটবলারদের পরখ করে দেখার সুযোগ হিসেবেই দেখছেন।
কলকাতা-ঢাকা সফর শেষে তৃপ্ত মনে দেশে ফেরা সাবেলা বলেছেন, ‘স্থানীয় খেলোয়াড়দের আমরা পরীক্ষা করে দেখব। আমাদের বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই এখন বাইরে। তবে আর্জেন্টিনার জার্সি পরে খেলতে, দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে সবাই গর্ববোধ করে।’
জাতীয় দলের কোচ হিসেবে কলকাতায় জয় দিয়ে অভিষেক। এরপর ঢাকায়ও জয়। তবে সাবেলার জন্য বড় পরীক্ষা আগামী মাসে। ৭ অক্টোবর চিলি ম্যাচ দিয়ে বিশ্বকাপের বাছাইপর্ব শুরু আর্জেন্টিনার। মূলত এই দুই ম্যাচ সেই বাছাইপর্বেরই প্রস্তুতি।
ব্রাজিলের বিপক্ষে এই ম্যাচ দিয়েই আবারও জাতীয় দলে ফেরার কথা ছিল হুয়ান রোমান রিকেলমের। যদিও শেষ পর্যন্ত চোটের কারণে তা হচ্ছে না। রিকেলমে এবং দলের আরেক সিনিয়র হুয়ান সেবাস্তিয়ান ভেরন ছিটকে গেছেন। ‘আমি রোববার রোমানের সঙ্গে কথা বলেছি। ও আমাকে জানিয়েছে, ম্যাচের জন্য সে ফিট নয়’—বলেছেন সাবেলা।
ওদিকে ব্রাজিল মোটামুটি একটা শক্তিশালী দলই নামাতে পারছে। ঘানার বিপক্ষে দারুণ খেলা রোনালদিনহো এবং ওই ম্যাচে গোল করা লিওনার্দো দামিয়া, সান্তোসের উঠতি তারকা সান্তোস থাকছেন। অবশ্য ব্রুনো করতেস, কাসেমিরো, সিসেরো, মারিও ফার্নান্দেজ, ওস্কার, পলিনহো, রেনাতো আব্রিউয়ের মতো নতুন মুখও আছেন।
দুই দলই তারকাবহুল নয়। তাতে কি, সমর্থকদের প্রত্যাশায় কিন্তু হেরফের নেই। ব্রাজিল তারকা নেইমার বলছেন, ‘প্রত্যাশা বিশাল। দলে অনেক নতুন মুখ এসেছে। তবে আমাদের লক্ষ্য ম্যাচটা জেতা।’
ফুটবল বিশ্বের এটি পরম প্রার্থিত দ্বৈরথ। এর আগে ৯০ বার মুখোমুখি হয়েছে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল। ব্রাজিল জিতেছে ৩৩ বার, আর্জেন্টিনা ৩৪ বার। আজ ব্রাজিলের সমতা ফেরানোর পালা?
No comments