যুক্তরাষ্ট্রে প্রচণ্ড দাবদাহে ২২ জনের মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের ওপর দিয়ে প্রচণ্ড দাবদাহ বয়ে যাচ্ছে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে গেছে। দাবদাহে এরই মধ্যে বৃদ্ধসহ ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
পূর্বাঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপদাহের ‘বিপজ্জনক’ মাত্রার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে জাতীয়আবহাওয়া দপ্তর। আগামীকাল রোববার পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোর অধিবাসীরা এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাবে না বলে মনে করা হচ্ছে।
আবহাওয়া বিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের বেশির ভাগ জায়গায় বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সপ্তাহের বাদবাকি সময় ওহাইও উপত্যকা ও পূর্ব উপকূলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোয় অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও আদ্রতা ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের কর্মকর্তারা জানান, অতিরিক্ত গরমে ১৩ জন প্রাণ হারিয়েছে। ওকলাহোমায় তিন বছরের এক শিশু মারা গেছে।
কানসাসের হাচিনসন শহরে পৃথক বাড়িতে তিনজন বয়স্ক মানুষকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে।
পত্রিকার খবরে বলা হয়, মিনেসোটায় অত্যধিক গরমে যে হারে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি মারা যাচ্ছে, গত তিন দশকেও এ রকম দেখা যায়নি। খবরে বলা যায়, সবচেয়ে বেশি মারা যাচ্ছে গৃহপালিত পাখি টার্কি।
দক্ষিণ ডাকোটায় প্রচণ্ড গরমে দেড় হাজার গবাদিপশু মারা গেছে। টেক্সাসের তিন-চতুর্থাংশের বেশি এলাকা খরাকবলিত হয়েছে। দরিদ্র ও বয়স্ক মানুষের জন্য শহর এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে, যেখানে ঠান্ডার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ফিলাডেলফিয়ার সরকারি সুইমিংপুলগুলোয় মানুষের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের অত্যধিক ব্যবহারের কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর চাপ পড়েছে।
শহরের বিভিন্ন এলাকায় বসানো হয়েছে ভ্রাম্যমাণ ফোয়ারা।
আবহাওয়াবিদেরা বলেছেন, ১৯৯৫ সালে শিকাগোয় তাপপ্রবাহে যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল, এবারের ক্ষতির পরিমাণ তার চেয়ে বেশি হতে পারে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩১ কোটি মানুষ যখন তাপদগ্ধ, তখন দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় কয়েকটি অঞ্চলে অস্বাভাবিক ঠান্ডা আবহাওয়া বয়ে যাচ্ছে।
পূর্বাঞ্চলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপদাহের ‘বিপজ্জনক’ মাত্রার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছে জাতীয়আবহাওয়া দপ্তর। আগামীকাল রোববার পর্যন্ত পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোর অধিবাসীরা এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পাবে না বলে মনে করা হচ্ছে।
আবহাওয়া বিভাগের ওয়েবসাইটে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্রের মধ্য ও পূর্বাঞ্চলের বেশির ভাগ জায়গায় বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সপ্তাহের বাদবাকি সময় ওহাইও উপত্যকা ও পূর্ব উপকূলীয় অঙ্গরাজ্যগুলোয় অতিরিক্ত তাপমাত্রা ও আদ্রতা ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মিসৌরি অঙ্গরাজ্যের কর্মকর্তারা জানান, অতিরিক্ত গরমে ১৩ জন প্রাণ হারিয়েছে। ওকলাহোমায় তিন বছরের এক শিশু মারা গেছে।
কানসাসের হাচিনসন শহরে পৃথক বাড়িতে তিনজন বয়স্ক মানুষকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে।
পত্রিকার খবরে বলা হয়, মিনেসোটায় অত্যধিক গরমে যে হারে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগি মারা যাচ্ছে, গত তিন দশকেও এ রকম দেখা যায়নি। খবরে বলা যায়, সবচেয়ে বেশি মারা যাচ্ছে গৃহপালিত পাখি টার্কি।
দক্ষিণ ডাকোটায় প্রচণ্ড গরমে দেড় হাজার গবাদিপশু মারা গেছে। টেক্সাসের তিন-চতুর্থাংশের বেশি এলাকা খরাকবলিত হয়েছে। দরিদ্র ও বয়স্ক মানুষের জন্য শহর এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে, যেখানে ঠান্ডার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
ফিলাডেলফিয়ার সরকারি সুইমিংপুলগুলোয় মানুষের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের অত্যধিক ব্যবহারের কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার ওপর চাপ পড়েছে।
শহরের বিভিন্ন এলাকায় বসানো হয়েছে ভ্রাম্যমাণ ফোয়ারা।
আবহাওয়াবিদেরা বলেছেন, ১৯৯৫ সালে শিকাগোয় তাপপ্রবাহে যে পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল, এবারের ক্ষতির পরিমাণ তার চেয়ে বেশি হতে পারে।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩১ কোটি মানুষ যখন তাপদগ্ধ, তখন দেশটির উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় কয়েকটি অঞ্চলে অস্বাভাবিক ঠান্ডা আবহাওয়া বয়ে যাচ্ছে।
No comments