ওয়াশিংটনের সঙ্গে সমতার ভিত্তিতে আলোচনা হতে পারে
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী আকবর সালেহি বলেছেন, ‘সমতার ভিত্তিতে’ হলে এবং ওয়াশিংটন ইরানের জনগণের প্রতি সম্মান দেখালে, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংলাপের বিষয়টি বিবেচনা করা যেতে পারে। সৌদি আরবের সঙ্গে ইরানের ‘ভুল বোঝাবুঝি’ শেষ হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন সালেহি। গতকাল শুক্রবার ওই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালেহি বলেন, ‘ইসরায়েল ছাড়া অন্য কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা বা উন্নয়নের বিষয়টি আমরা কখনোই নাকচ করিনি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের মতো কিছু দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কিছুটা অস্বাভাবিক। তবে যুক্তরাষ্ট্র কোনো দিন সমতার ভিত্তিতে, নিঃশর্তভাবে এবং আমাদের জনগণের অধিকারের প্রতি সম্মান দেখালে পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে পারে।’
সালেহি আরও বলেন, ‘আমরা পারস্পরিক লাভের ভিত্তিতে সমস্যা সমাধানের পক্ষে। পাশ্চাত্য দেশগুলো যদি এতে বিশ্বাস করে, তাহলে আলোচনার টেবিলে আসতে পারি। আমরা আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছি। আর যদি তা না চায়, তাহলে যেভাবে চলছে, সেভাবেই চলতে পারে। কারণ, তাদের চাপ আমাদের আরও শক্তিশালী করবে।’
৩০ বছরের বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কেন্দ্র করে কয়েক বছর ধরে দুই দেশের সম্পর্ক আরও তিক্ত পর্যায়ে পৌঁছে। ইরানের দাবি, তারা শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবহারের জন্য পরমাণু কর্মসূচি চালাচ্ছে।
ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন সালেহি। গতকাল শুক্রবার ওই সাক্ষাৎকার প্রকাশিত হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালেহি বলেন, ‘ইসরায়েল ছাড়া অন্য কোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা বা উন্নয়নের বিষয়টি আমরা কখনোই নাকচ করিনি। তবে যুক্তরাষ্ট্রের মতো কিছু দেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক কিছুটা অস্বাভাবিক। তবে যুক্তরাষ্ট্র কোনো দিন সমতার ভিত্তিতে, নিঃশর্তভাবে এবং আমাদের জনগণের অধিকারের প্রতি সম্মান দেখালে পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে পারে।’
সালেহি আরও বলেন, ‘আমরা পারস্পরিক লাভের ভিত্তিতে সমস্যা সমাধানের পক্ষে। পাশ্চাত্য দেশগুলো যদি এতে বিশ্বাস করে, তাহলে আলোচনার টেবিলে আসতে পারি। আমরা আলোচনার জন্য প্রস্তুত আছি। আর যদি তা না চায়, তাহলে যেভাবে চলছে, সেভাবেই চলতে পারে। কারণ, তাদের চাপ আমাদের আরও শক্তিশালী করবে।’
৩০ বছরের বেশি সময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কেন্দ্র করে কয়েক বছর ধরে দুই দেশের সম্পর্ক আরও তিক্ত পর্যায়ে পৌঁছে। ইরানের দাবি, তারা শান্তিপূর্ণভাবে ব্যবহারের জন্য পরমাণু কর্মসূচি চালাচ্ছে।
No comments