দার্জিলিং চুক্তি নিয়ে চাপের মুখে জনমুক্তির বিমল গুরুং
দার্জিলিং চুক্তি নিয়ে এখন প্রচণ্ড চাপের মুখে গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার প্রধান বিমল গুরুং। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তিনি পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্য গড়ার দাবি থেকে সরে এসে প্রকারান্তরে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্য গড়ার স্বপ্ন তিনি বাস্তবায়িত করতে পারলেন না। বলা হচ্ছে, তিনি গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফোর্স বা জিএনএলএফের নেতা সুভাষ ঘিসিংয়ের পথ অনুসরণ করেছেন। তিনিও গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে ১৯৮৮ সালে দার্জিলিং-গোর্খা পার্বত্য পরিষদ গঠন করেন। এর মাধ্যমে থেমে যায় তাঁর সেই আন্দোলন।
গোর্খাল্যান্ড-প্রত্যাশী অনেকে বলেছেন, এবার সেই একই কায়দায় গোর্খাল্যান্ড আঞ্চলিক প্রশাসন বা জিটিএ গঠন করে সন্তুষ্ট হলেন বিমল গুরুং। গোর্খাল্যান্ডের সমর্থকেরা এর মধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন।
বিমল গুরুং পাহাড়ের সাধারণ মানুষের মনোভাব বুঝতে পেরে গত বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ে বিজয় দিবস পালন করতে গিয়ে ঘোষণা দিয়েছেন, জনমুক্তি মোর্চা পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্যের দাবি থেকে সরে আসেনি। পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যান্ড গড়ার প্রথম ধাপ হলো এই চুক্তি। আর চূড়ান্ত ধাপ হবে পৃথক রাজ্য গঠনের চুক্তি। সেই চুক্তিতে সই করবেন তিনি।
পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্য গড়ার স্বপ্ন তিনি বাস্তবায়িত করতে পারলেন না। বলা হচ্ছে, তিনি গোর্খা ন্যাশনাল লিবারেশন ফোর্স বা জিএনএলএফের নেতা সুভাষ ঘিসিংয়ের পথ অনুসরণ করেছেন। তিনিও গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দীর্ঘদিন আন্দোলন করে ১৯৮৮ সালে দার্জিলিং-গোর্খা পার্বত্য পরিষদ গঠন করেন। এর মাধ্যমে থেমে যায় তাঁর সেই আন্দোলন।
গোর্খাল্যান্ড-প্রত্যাশী অনেকে বলেছেন, এবার সেই একই কায়দায় গোর্খাল্যান্ড আঞ্চলিক প্রশাসন বা জিটিএ গঠন করে সন্তুষ্ট হলেন বিমল গুরুং। গোর্খাল্যান্ডের সমর্থকেরা এর মধ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন।
বিমল গুরুং পাহাড়ের সাধারণ মানুষের মনোভাব বুঝতে পেরে গত বৃহস্পতিবার দার্জিলিংয়ে বিজয় দিবস পালন করতে গিয়ে ঘোষণা দিয়েছেন, জনমুক্তি মোর্চা পৃথক গোর্খাল্যান্ড রাজ্যের দাবি থেকে সরে আসেনি। পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যান্ড গড়ার প্রথম ধাপ হলো এই চুক্তি। আর চূড়ান্ত ধাপ হবে পৃথক রাজ্য গঠনের চুক্তি। সেই চুক্তিতে সই করবেন তিনি।
No comments