সোমালিয়ায় দুর্ভিক্ষ নয়, খরা চলছে
সোমালিয়ার দুটি অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ চলছে বলে জাতিসংঘের দেওয়া ঘোষণা প্রত্যাখ্যান করে দেশটির ইসলামি বিদ্রোহী গোষ্ঠী আল-শাবাব বলেছে, ‘সোমালিয়ায় দুর্ভিক্ষ নয়, খরা চলছে।’ সে সঙ্গে গতকাল শুক্রবার আল-শাবাবের এক মুখপাত্র বলেন, তাঁদের নিয়ন্ত্রিত এলাকায় দুই বছর আগে যেসব বিদেশি সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল, তা এখনো বহাল রয়েছে।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, ‘হর্ন অব আফ্রিকা’ বলে পরিচিত উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার সোমালিয়ার ওই খরাকবলিত অঞ্চলের মানুষকে খুব শিগগির ত্রাণসহায়তা পাঠাতে হবে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের সঙ্গে বৈঠকের সময় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডোনিলন বলেন, এ সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি জাতিসংঘ শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) মতো সংস্থাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, এ প্রচেষ্টায় ওয়াশিংটন সর্বাত্মক সহযোগিতা দেবে। এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বান কি মুন ও টম ডোনিলন ‘হর্ন অব আফ্রিকা’য় শিগগির খাদ্যসহ অন্যান্য ত্রাণ সহযোগিতা পাঠানোর ওপর জোর দেন। বিশেষ করে, সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের কাছে যত দ্রুত সম্ভব খাদ্য ও অন্যান্য ত্রাণ পাঠানো জরুরি বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
গত বুধবার জাতিসংঘ এক ঘোষণায় জানায়, সোমালিয়ার বাকুল ও নিম্ন শাবেলি অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ চলছে। এ অঞ্চলের খরাকবলিত অন্তত এক কোটি ২০ লাখ মানুষকে জরুরি ত্রাণ দেওয়া দরকার।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, ‘হর্ন অব আফ্রিকা’ বলে পরিচিত উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার সোমালিয়ার ওই খরাকবলিত অঞ্চলের মানুষকে খুব শিগগির ত্রাণসহায়তা পাঠাতে হবে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের সঙ্গে বৈঠকের সময় যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা টম ডোনিলন বলেন, এ সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি জাতিসংঘ শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) মতো সংস্থাকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। তিনি আরও বলেন, এ প্রচেষ্টায় ওয়াশিংটন সর্বাত্মক সহযোগিতা দেবে। এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বান কি মুন ও টম ডোনিলন ‘হর্ন অব আফ্রিকা’য় শিগগির খাদ্যসহ অন্যান্য ত্রাণ সহযোগিতা পাঠানোর ওপর জোর দেন। বিশেষ করে, সোমালিয়ার দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষের কাছে যত দ্রুত সম্ভব খাদ্য ও অন্যান্য ত্রাণ পাঠানো জরুরি বলে তাঁরা উল্লেখ করেন।
গত বুধবার জাতিসংঘ এক ঘোষণায় জানায়, সোমালিয়ার বাকুল ও নিম্ন শাবেলি অঞ্চলে দুর্ভিক্ষ চলছে। এ অঞ্চলের খরাকবলিত অন্তত এক কোটি ২০ লাখ মানুষকে জরুরি ত্রাণ দেওয়া দরকার।
No comments