ইন্দোনেশিয়ায় দুই কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক দূতের বৈঠক
দক্ষিণ ও উত্তর কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক দুজন দূত গতকাল শুক্রবার ইন্দোনেশিয়ার বালিতে বৈঠক করেছেন। পরমাণু ইস্যু নিয়ে আন্তর্জাতিক ছয় জাতি আলোচনা কাঠামোর বাইরে এটাই প্রথম দুই কোরিয়ার বৈঠক।
উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ছয় জাতি আলোচনা আবারও শুরুর জন্য আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার প্রেক্ষাপটে এ বৈঠক হলো। গত বছর কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা বৃদ্ধির পর থেকে দুই পক্ষে এটাই প্রথম উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ।
দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনের পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক দূত ওয়াই সুং-লাক ও উত্তর কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক কূটনৈতিক দূতিয়ালির দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী রি ইয়ং-হোর মধ্যে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকটি হয়।
বৈঠকের পর দক্ষিণ কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক দূত ওয়াই সুং-লাক বিস্তারিত না জানিয়ে শুধু বলেন, উত্তর কোরিয়ার দূতের সঙ্গে তাঁর ‘খুবই গঠনমূলক’ আলোচনা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার মুখপাত্র বলেন, শুক্রবারের আলোচনার ওপর ভিত্তি করে তাঁদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সুং-হাওয়ান উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাক উই-চানের সঙ্গে শনিবার বৈঠক করতে পারেন।
এর আগে নিজের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দক্ষিণের সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল উত্তর কোরিয়া।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে কোনো সমঝোতা ছাড়াই সর্বশেষ ছয় জাতি আলোচনা শেষ হয়। ২০০৯ সালের এপ্রিলে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক আলোচনা ত্যাগের ঘোষণা দেয় উত্তর কোরিয়া। এর এক মাস পর দ্বিতীয় পরমাণু পরীক্ষা চালায় দেশটি।
উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ছয় জাতি আলোচনা আবারও শুরুর জন্য আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার প্রেক্ষাপটে এ বৈঠক হলো। গত বছর কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা বৃদ্ধির পর থেকে দুই পক্ষে এটাই প্রথম উচ্চপর্যায়ের যোগাযোগ।
দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনের পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক দূত ওয়াই সুং-লাক ও উত্তর কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক কূটনৈতিক দূতিয়ালির দায়িত্বপ্রাপ্ত উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী রি ইয়ং-হোর মধ্যে অনানুষ্ঠানিক বৈঠকটি হয়।
বৈঠকের পর দক্ষিণ কোরিয়ার পরমাণুবিষয়ক দূত ওয়াই সুং-লাক বিস্তারিত না জানিয়ে শুধু বলেন, উত্তর কোরিয়ার দূতের সঙ্গে তাঁর ‘খুবই গঠনমূলক’ আলোচনা হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার মুখপাত্র বলেন, শুক্রবারের আলোচনার ওপর ভিত্তি করে তাঁদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিম সুং-হাওয়ান উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাক উই-চানের সঙ্গে শনিবার বৈঠক করতে পারেন।
এর আগে নিজের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দক্ষিণের সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল উত্তর কোরিয়া।
২০০৮ সালের ডিসেম্বরে কোনো সমঝোতা ছাড়াই সর্বশেষ ছয় জাতি আলোচনা শেষ হয়। ২০০৯ সালের এপ্রিলে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক আলোচনা ত্যাগের ঘোষণা দেয় উত্তর কোরিয়া। এর এক মাস পর দ্বিতীয় পরমাণু পরীক্ষা চালায় দেশটি।
No comments