অনেক প্রশ্নের জবাব জেমস মারডকের কাছে: ক্যামেরন
ফোনে আড়ি পাতা বিষয়ে রুপার্ট মারডকের ছেলে জেমস মারডক যুক্তরাজ্যের সংসদীয় কমিটির জেরার মুখে সত্য এড়িয়ে গেছেন—এমন অভিযোগ ওঠার পর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, জেমস মারডকের কাছে এখনো অনেক প্রশ্নের জবাব রয়েছে। এ কারণে জেমসের আবার কমিটির সামনে হাজির হয়ে এমপিদের প্রশ্নের জবাব দিয়ে সব বিভ্রান্তি দূর করা উচিত।
গত বৃহস্পতিবার ইংল্যান্ডের ওয়ার উইকশায়ার পরিদর্শনকালে ক্যামেরন এ কথা বলেন।
গত মঙ্গলবার সংসদীয় কমিটির সামনে হাজির হলে এমপিরা জেমস মারডককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। সেখানে তাঁকে বলা হয়, ২০০৮ সালে তাঁদের কোম্পানি ফোনে আড়ি পাতার ফাঁদে পড়া এক ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, এ ঘটনার আগে তাঁর কোম্পানির লোকজন ব্যাপক হারে ফোনে আড়ি পাতছেন বলে তিনি কোনো খবর পেয়েছিলেন কি না। জবাবে জেমস বলেন, এ বিষয়ে তিনি তখন কোনো খবর পাননি। এ বিষয়ে তাঁকে অবহিত করে একটি ই-মেইল তাঁর কাছে এসেছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি এ ধরনের কোনো ই-মেইল পাননি।
তবে সদ্যবিলুপ্ত নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড পত্রিকার সাবেক সম্পাদক কলিন মাইলার এবং নিউজ ইন্টারন্যাশনালের সাবেক আইনবিষয়ক ব্যবস্থাপক টম ক্রন বৃহস্পতিবার দাবি করেন, তাঁরা জেমস মারডককে বিষয়টি অনেক আগেই জানিয়েছিলেন। কিন্তু এমপিদের কাছে জেমস সে তথ্য চেপে গেছেন।
ফোন কেলেঙ্কারির বিষয়টি দেখভাল করছে যে কমিটি, ওই কমিটির চেয়ারম্যান জন হুইটিংডেল বলেন, জেমস মারডকের বক্তব্যের সত্যতা খতিয়ে দেখতে তিনি তদন্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেবেন। ক্যামেরন বলেছেন, তিনি নিশ্চিত যে জেমস মারডক কমিটির সামনে আবার হাজির হয়ে সব বিভ্রান্তির অবসান ঘটাবেন।
গত বৃহস্পতিবার ইংল্যান্ডের ওয়ার উইকশায়ার পরিদর্শনকালে ক্যামেরন এ কথা বলেন।
গত মঙ্গলবার সংসদীয় কমিটির সামনে হাজির হলে এমপিরা জেমস মারডককে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। সেখানে তাঁকে বলা হয়, ২০০৮ সালে তাঁদের কোম্পানি ফোনে আড়ি পাতার ফাঁদে পড়া এক ব্যক্তিকে ক্ষতিপূরণ দিয়েছিল। তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয়, এ ঘটনার আগে তাঁর কোম্পানির লোকজন ব্যাপক হারে ফোনে আড়ি পাতছেন বলে তিনি কোনো খবর পেয়েছিলেন কি না। জবাবে জেমস বলেন, এ বিষয়ে তিনি তখন কোনো খবর পাননি। এ বিষয়ে তাঁকে অবহিত করে একটি ই-মেইল তাঁর কাছে এসেছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি এ ধরনের কোনো ই-মেইল পাননি।
তবে সদ্যবিলুপ্ত নিউজ অব দ্য ওয়ার্ল্ড পত্রিকার সাবেক সম্পাদক কলিন মাইলার এবং নিউজ ইন্টারন্যাশনালের সাবেক আইনবিষয়ক ব্যবস্থাপক টম ক্রন বৃহস্পতিবার দাবি করেন, তাঁরা জেমস মারডককে বিষয়টি অনেক আগেই জানিয়েছিলেন। কিন্তু এমপিদের কাছে জেমস সে তথ্য চেপে গেছেন।
ফোন কেলেঙ্কারির বিষয়টি দেখভাল করছে যে কমিটি, ওই কমিটির চেয়ারম্যান জন হুইটিংডেল বলেন, জেমস মারডকের বক্তব্যের সত্যতা খতিয়ে দেখতে তিনি তদন্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেবেন। ক্যামেরন বলেছেন, তিনি নিশ্চিত যে জেমস মারডক কমিটির সামনে আবার হাজির হয়ে সব বিভ্রান্তির অবসান ঘটাবেন।
No comments