দুই স্টক এক্সচেঞ্জে এমজেএলের লেনদেন শুরু
অবশেষে তালিকাভুক্ত হলো এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড। আজ রোববার দুই স্টক এক্সচেঞ্জে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ার লেনদেন শুরু হয়েছে। গত বুধবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত হয় এমজেএল। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা যায়।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ সকালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এমজেএলের লেনদেন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। ডিএসইর পক্ষে মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মুহাম্মাদ উল্লাহ ও এমজেএলের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সানাউল হক চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী, ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সতিপতী মৈত্রসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এদিকে আজ ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীন লেনদেন হবে। ডিএসই ট্রেড কোড ‘এমজেএলবিডি’ ও কোম্পানি কোড ১৫৩১৪। অন্যদিকে সিএসইতেও ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীন লেনদেন হবে। এ ক্ষেত্রে স্ক্রিপ আইডি ২০০১২ ও স্ক্রিপ কোড ‘এমজেএলবিডি’।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত ১ জুন এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ। ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায় তালিকাভুক্তির এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ ক্ষেত্রে এমজেএলের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের প্রস্তাবিত মূল্য ১৫২ টাকা ৪০ পয়সার স্থলে ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাকি ৩৭ টাকা ৪০ পয়সা প্রাথমিক শেয়ারধারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট হিসেবে প্রদান করতে হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বিনিয়োগকারীদের ৩৭ টাকা ৪০ পয়সা রিফান্ড প্রদান সম্পন্ন হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার তালিকাভুক্তি সম্পন্ন হয়।
প্রসঙ্গত, বাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর কোম্পানিটির শেয়ার অতি মূল্যায়িত হয়েছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা শুরু হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়। তালিকাভুক্তির বিষয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়াতে প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সময় কয়েক দফা বৃদ্ধি করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ সকালে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) এমজেএলের লেনদেন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। ডিএসইর পক্ষে মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মুহাম্মাদ উল্লাহ ও এমজেএলের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সানাউল হক চুক্তি স্বাক্ষর করেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আজম জে চৌধুরী, ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভী, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সতিপতী মৈত্রসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এদিকে আজ ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত খবরে বলা হয়, এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেড ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীন লেনদেন হবে। ডিএসই ট্রেড কোড ‘এমজেএলবিডি’ ও কোম্পানি কোড ১৫৩১৪। অন্যদিকে সিএসইতেও ‘এন’ ক্যাটাগরির অধীন লেনদেন হবে। এ ক্ষেত্রে স্ক্রিপ আইডি ২০০১২ ও স্ক্রিপ কোড ‘এমজেএলবিডি’।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, গত ১ জুন এমজেএল বাংলাদেশ লিমিটেডকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ। ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সভায় তালিকাভুক্তির এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এ ক্ষেত্রে এমজেএলের পক্ষ থেকে প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারের প্রস্তাবিত মূল্য ১৫২ টাকা ৪০ পয়সার স্থলে ১১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। বাকি ৩৭ টাকা ৪০ পয়সা প্রাথমিক শেয়ারধারীদের রিফান্ড ওয়ারেন্ট হিসেবে প্রদান করতে হবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সর্বসম্মতিক্রমে প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে বিনিয়োগকারীদের ৩৭ টাকা ৪০ পয়সা রিফান্ড প্রদান সম্পন্ন হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার তালিকাভুক্তি সম্পন্ন হয়।
প্রসঙ্গত, বাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর কোম্পানিটির শেয়ার অতি মূল্যায়িত হয়েছে বলে বিভিন্ন মহল থেকে সমালোচনা শুরু হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি কোম্পানিটির তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়। তালিকাভুক্তির বিষয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়াতে প্রতিষ্ঠানটি তালিকাভুক্তির সময় কয়েক দফা বৃদ্ধি করে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)।
No comments