বিক্ষোভের মধ্যে ডিএসইতে এসইসির চেয়ারম্যান
অব্যাহত দরপতনের প্রতিবাদে বিনিয়োগকারীদের একাংশের বিক্ষোভ প্রদর্শনকালেই সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন গতকাল বিকেলে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) যান।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডিএসই ভবনের সামনের রাস্তায় বাংলাদেশ বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ প্রদর্শনকালে বিক্ষোভকারীরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান, এসইসির চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন ও ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এর অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এসইসির চেয়ারম্যান ডিএসইতে প্রবেশ করেন। তিনি ডিএসইর নেতাদের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত সৌজন্য সাক্ষাতে আসেন। তবে এ সময় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
গত চার কার্যদিবসের পতনের ধারাবাহিকতায় গতকালও দিনের প্রথম বেলায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক পড়ে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বেলা সোয়া দুইটার দিকে কিছু বিনিয়োগকারী রাস্তায় নেমে আসেন।
এর কিছুক্ষণের মধ্যেই অবশ্য ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ঘুরে দাঁড়ায় ও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দিকে যায়।
দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বেড়ে হয় ৫ হাজার ৬৯৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বাড়ে ১৪৫টির, কমে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত থাকে ১৭টি প্রতিষ্ঠানের। ডিএসইতে গতকাল ৩৪১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল কমে ১৫ হাজার ৭৯৫ দশমিক ১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৮৪টির, কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে চার কোটি টাকা কম।
এসইসির চেয়ারম্যান: এসইসির চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন গতকাল বিকেলে ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য যেসব কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা তা করে যাচ্ছি। বাজার বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, সেখান থেকে উত্তরণ এক দিনে সম্ভব নয়। তবে আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি।’
খায়রুল হোসেন আরও বলেন, এসইসি পুনর্গঠন হওয়ার পর এই প্রথম তাঁরা ডিএসইর কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন। তাঁরা কী কী কার্যক্রম পরিচালনা করছেন, কী কী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, সেসব বিষয়েও আলোচনা করেছেন। তিনি আরও বলেন, এসইসির আইন-কানুনগুলো কীভাবে আরও যুগোপযোগী করা যায় এবং পুঁজিবাজার যাতে একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করানো যায়, তা নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। ডিএসই ও এসইসির পরস্পর সমন্বয়ের মাধ্যমে কীভাবে একটি শক্তিশালী পুঁজিবাজার উপহার দেওয়া যায়, সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া বাজারের বর্তমান তারল্য সংকট কমাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী বলেন, ‘নতুন কমিশনের সঙ্গে এটা আমাদের প্রথম সৌজন্য সাক্ষাৎ। এ বৈঠকে বাজার-পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
এসইসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে এসইসির সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন ও আরিফ খানও সৌজন্য সাক্ষাতে যোগ দেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডিএসই ভবনের সামনের রাস্তায় বাংলাদেশ বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বিক্ষোভ প্রদর্শনকালে বিক্ষোভকারীরা অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান, এসইসির চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন ও ডিএসইর সভাপতি শাকিল রিজভীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
এর অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এসইসির চেয়ারম্যান ডিএসইতে প্রবেশ করেন। তিনি ডিএসইর নেতাদের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত সৌজন্য সাক্ষাতে আসেন। তবে এ সময় কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
গত চার কার্যদিবসের পতনের ধারাবাহিকতায় গতকালও দিনের প্রথম বেলায় ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক পড়ে যায়। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বেলা সোয়া দুইটার দিকে কিছু বিনিয়োগকারী রাস্তায় নেমে আসেন।
এর কিছুক্ষণের মধ্যেই অবশ্য ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ঘুরে দাঁড়ায় ও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার দিকে যায়।
দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৯ পয়েন্ট বেড়ে হয় ৫ হাজার ৬৯৫ দশমিক ৭৭ পয়েন্ট। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বাড়ে ১৪৫টির, কমে ৯৫টির এবং অপরিবর্তিত থাকে ১৭টি প্রতিষ্ঠানের। ডিএসইতে গতকাল ৩৪১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ১৩ কোটি টাকা কম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল কমে ১৫ হাজার ৭৯৫ দশমিক ১৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে হাতবদল হওয়া ১৮৭টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ৮৪টির, কমেছে ৮৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৬টি প্রতিষ্ঠানের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে ৫৫ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে চার কোটি টাকা কম।
এসইসির চেয়ারম্যান: এসইসির চেয়ারম্যান খায়রুল হোসেন গতকাল বিকেলে ডিএসইর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘পুঁজিবাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য যেসব কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া দরকার, আমরা তা করে যাচ্ছি। বাজার বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, সেখান থেকে উত্তরণ এক দিনে সম্ভব নয়। তবে আমরা আমাদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছি।’
খায়রুল হোসেন আরও বলেন, এসইসি পুনর্গঠন হওয়ার পর এই প্রথম তাঁরা ডিএসইর কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন। তাঁরা কী কী কার্যক্রম পরিচালনা করছেন, কী কী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন, সেসব বিষয়েও আলোচনা করেছেন। তিনি আরও বলেন, এসইসির আইন-কানুনগুলো কীভাবে আরও যুগোপযোগী করা যায় এবং পুঁজিবাজার যাতে একটি শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করানো যায়, তা নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা হয়েছে। ডিএসই ও এসইসির পরস্পর সমন্বয়ের মাধ্যমে কীভাবে একটি শক্তিশালী পুঁজিবাজার উপহার দেওয়া যায়, সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া বাজারের বর্তমান তারল্য সংকট কমাতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
ডিএসইর প্রেসিডেন্ট শাকিল রিজভী বলেন, ‘নতুন কমিশনের সঙ্গে এটা আমাদের প্রথম সৌজন্য সাক্ষাৎ। এ বৈঠকে বাজার-পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
এসইসির চেয়ারম্যানের সঙ্গে এসইসির সদস্য হেলাল উদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন ও আরিফ খানও সৌজন্য সাক্ষাতে যোগ দেন।
No comments