বিসিসিআইকে মোদির একহাত
শ্রীলঙ্কান প্রিমিয়ার লিগে (এসএলপিএল) ভারতীয় ক্রিকেটারদের খেলতে অনুমতি দেয়নি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। খবরটি ক্রিকেট বিশ্বে আলোড়ন তুললেও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড থেকে অধুনা নির্বাসিত সংগঠক ও আইপিএলের পুরোধা পুরুষ লোলিত মোদি কিন্তু এতে একেবারেই অবাক হননি। তাঁর মতে, পুরো ব্যাপারটিই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের একপ্রকার শক্তির দাপট।
ভারতের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে আলাপকালে তিনি স্বীকার করেছেন, ২০০৮ সালে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগ (আইসিএল) যেন হালে পানি না পায়, সে জন্য বিসিসিআই আদা-জল খেয়ে লেগেছিল। তিনি বলেন, ‘অর্থের দাপটে বিসিসিআই সে সময় আইসিসিকে ধমক দিয়ে নিজেদের গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করিয়েছিল কেবল আইসিএলকে ঠেকানোর জন্য।’ মোদি অবশ্য স্বীকার করেছেন, বিসিসিআইয়ের অন্যতম ক্ষমতাবান পদে থাকার সুবাদে তিনিও এই প্রক্রিয়ার অংশ ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে শুধু আইসিএল ঠেকানোর জন্য বিসিসিআই নিজেদের গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করেছিল। এ ব্যাপারে আইসিসি কিছুটা আপত্তি করলেও বিসিসিআইয়ের দাপটে তারা আর বিরোধিতা করেনি। সে সময় আইসিসি একটি তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দেয় এবং সেই কমিটির সঙ্গে বসে আমি বিসিসিআইয়ের পরিবর্তিত গঠনতন্ত্রের খসড়া তৈরি করি।’
মোদি বলেন, ‘আইসিএল জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল। সে সময় বিসিসিআই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিল এ প্রতিযোগিতাটি ধ্বংস করতে। সে জন্য গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করা হয়, এবং সেই গঠনতন্ত্র মোতাবেক স্পন্সর, আঞ্চলিক ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ও অন্যান্য সংস্থাগুলোর কাছে এই মর্মে বার্তা পাঠানো হয় যে আইসিএলকে যদি তাঁরা সাহায্য করে তাহলে ভবিষ্যতে তারা বিসিসিআইয়ের যেকোনো ইভেন্টে কালো তালিকাভুক্ত হবেন।’
এদিকে, গুজব উঠেছে লোলিত মোদি নাকি শ্রীলঙ্কান প্রিমিয়ার লিগের অন্যতম নেপথ্য পুরুষ। তবে এটিকে নেহাতই গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। তিনি এই গুজব ওঠারও সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বিসিসিআই ইদানিং যেকোনো কিছু হালাল করছে আমার নাম জড়িয়ে। এটা ঠিক না। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে জড়িত ব্যক্তিদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিসিসিআই কতগুলো মেরুদণ্ডহীন লোকের সমন্বয়ে গঠিত। যাদের কোনো আধুনিক চিন্তা নেই। এরা কোনোদিনই আধুনিক চিন্তা করতে পারবে না।’
বিসিসিআই এলপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের খেলার অনুমতি না দেওয়ার কারণ হিসেবে জানিয়েছে, এ প্রতিযোগিতাটি আসলে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড আয়োজন করছে নাকি, কোনো বেসরকারি উদ্যোগে হচ্ছে, সেটি নিশ্চিত না হওয়ায় আপাতত ভারতীয় ক্রিকেটারদের সেখানে খেলার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড কিন্তু গতকাল জানিয়ে দিয়েছে, এই এসএলপিএলের চ্যাম্পিয়ন দলই আসন্ন চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্ব করবে !
ভারতের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় পত্রিকা টাইমস অব ইন্ডিয়ার সঙ্গে আলাপকালে তিনি স্বীকার করেছেন, ২০০৮ সালে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগ (আইসিএল) যেন হালে পানি না পায়, সে জন্য বিসিসিআই আদা-জল খেয়ে লেগেছিল। তিনি বলেন, ‘অর্থের দাপটে বিসিসিআই সে সময় আইসিসিকে ধমক দিয়ে নিজেদের গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করিয়েছিল কেবল আইসিএলকে ঠেকানোর জন্য।’ মোদি অবশ্য স্বীকার করেছেন, বিসিসিআইয়ের অন্যতম ক্ষমতাবান পদে থাকার সুবাদে তিনিও এই প্রক্রিয়ার অংশ ছিলেন।
তিনি বলেন, ‘২০০৮ সালে শুধু আইসিএল ঠেকানোর জন্য বিসিসিআই নিজেদের গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করেছিল। এ ব্যাপারে আইসিসি কিছুটা আপত্তি করলেও বিসিসিআইয়ের দাপটে তারা আর বিরোধিতা করেনি। সে সময় আইসিসি একটি তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দেয় এবং সেই কমিটির সঙ্গে বসে আমি বিসিসিআইয়ের পরিবর্তিত গঠনতন্ত্রের খসড়া তৈরি করি।’
মোদি বলেন, ‘আইসিএল জনপ্রিয় হয়ে উঠছিল। সে সময় বিসিসিআই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিল এ প্রতিযোগিতাটি ধ্বংস করতে। সে জন্য গঠনতন্ত্র পরিবর্তন করা হয়, এবং সেই গঠনতন্ত্র মোতাবেক স্পন্সর, আঞ্চলিক ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন ও অন্যান্য সংস্থাগুলোর কাছে এই মর্মে বার্তা পাঠানো হয় যে আইসিএলকে যদি তাঁরা সাহায্য করে তাহলে ভবিষ্যতে তারা বিসিসিআইয়ের যেকোনো ইভেন্টে কালো তালিকাভুক্ত হবেন।’
এদিকে, গুজব উঠেছে লোলিত মোদি নাকি শ্রীলঙ্কান প্রিমিয়ার লিগের অন্যতম নেপথ্য পুরুষ। তবে এটিকে নেহাতই গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। তিনি এই গুজব ওঠারও সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বিসিসিআই ইদানিং যেকোনো কিছু হালাল করছে আমার নাম জড়িয়ে। এটা ঠিক না। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডে জড়িত ব্যক্তিদের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘বিসিসিআই কতগুলো মেরুদণ্ডহীন লোকের সমন্বয়ে গঠিত। যাদের কোনো আধুনিক চিন্তা নেই। এরা কোনোদিনই আধুনিক চিন্তা করতে পারবে না।’
বিসিসিআই এলপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটারদের খেলার অনুমতি না দেওয়ার কারণ হিসেবে জানিয়েছে, এ প্রতিযোগিতাটি আসলে শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড আয়োজন করছে নাকি, কোনো বেসরকারি উদ্যোগে হচ্ছে, সেটি নিশ্চিত না হওয়ায় আপাতত ভারতীয় ক্রিকেটারদের সেখানে খেলার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট বোর্ড কিন্তু গতকাল জানিয়ে দিয়েছে, এই এসএলপিএলের চ্যাম্পিয়ন দলই আসন্ন চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতায় শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিত্ব করবে !
No comments