দ্বিতীয় রাউন্ডেই ক্লাইস্টার্সের হার
গ্যালারিতে আরও অনেক দর্শকের মধ্যেও নজর কাড়ল তিন বছর বয়সী জাডা। খেলার অতশত সে বোঝে না। তবে এটা বোঝে, প্রায়ই মা এ রকম জায়গা থেকেই বড় বড় সব চকচকে কাপ, নয়তো প্লেট নিয়ে আসে। বড় হলে জাডা বুঝবে, কাল প্যারিসে সে তার মায়ের হয়তো এক চির আক্ষেপ হয়ে থাকা দৃশ্যের দর্শক হয়েছিল। এবার কোর্ট থেকে কোনো ট্রফি নিয়ে কিম ক্লাইস্টার্সের ফেরা হচ্ছে না। হয়তো আর কখনোই ফ্রেঞ্চ ওপেন জেতা হবে না ২৭ বছর বয়সী ক্লাইস্টার্সের।
মেয়েদের এককের দ্বিতীয় বাছাই দ্বিতীয় রাউন্ডেই শিকার হলেন বড় অঘটনের। সর্বশেষ দুটো গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টেরই (ইউএস ওপেন ও অস্ট্রেলিয়ান ওপেন) চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। এবারও অন্যতম ফেবারিট ধরা হচ্ছিল ফ্রেঞ্চ ওপেনের দুবারের রানারআপ ক্লাইস্টার্সকে। স্বাভাবিকভাবেই তাঁকে হারিয়ে (৩-৬, ৭-৫, ৬-১) আলোচনায় হল্যান্ডের আরাংজা রুস। পেশাদার টেনিসে অচেনা হলেও রুস কিন্তু জুনিয়র র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ খেলোয়াড় ছিলেন। ২০ বছর বয়সী এই ডাচ সম্ভাবনার সূর্যটাকে আরও উজ্জ্বলই করলেন।
কাল রোঁলা গারোতে এই একটাই অঘটন। ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার ভক্তদের জন্য অবশ্য দুঃসংবাদ আছে। দ্বিতীয় রাউন্ডে সানিয়া হেরে গেছেন আগ্নিয়েস্কা রাদওয়ানস্কার কাছে। ফ্রেঞ্চ ওপেন আর উইম্বলডন—এই দুটোই জেতা হয়নি চারটি গ্র্যান্ড স্লাম জেতা ক্লাইস্টার্সের। অবসর থেকে ফেরার পর যেভাবে খেলছিলেন, ধারণা করা হচ্ছিল, এবার এই আক্ষেপ মুছে দেবেন। কিন্তু কে জানে, ক্লাইস্টার্স আর সুযোগ পাবেন কি না!
অবশ্য এবার ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগে অপ্রত্যাশিত ইনজুরিতে পড়েছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচতে গিয়ে। ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগের দিনও পায়ে ব্যান্ডেজ বাঁধা ছিল। কিন্তু কাল হেরে যাওয়ার পর এটিকে কোনো অজুহাত হিসেবে দেখাননি এই বেলজিয়ান, ‘আমি পুরো ফিট ছিলাম। ভালো অনুশীলন করেছি। আমি অবশ্যই প্রস্তুত ছিলাম। তার পরও কেন এমনটা হলো বুঝতে পারছি না।’
বুঝতে কষ্ট হচ্ছে রুসেরও। এমন একটা কাণ্ড ঘটিয়েছেন, সেটা হজম করতে সময় তো লাগবেই!
মেয়েদের এককের দ্বিতীয় বাছাই দ্বিতীয় রাউন্ডেই শিকার হলেন বড় অঘটনের। সর্বশেষ দুটো গ্র্যান্ড স্লাম টুর্নামেন্টেরই (ইউএস ওপেন ও অস্ট্রেলিয়ান ওপেন) চ্যাম্পিয়ন ছিলেন। এবারও অন্যতম ফেবারিট ধরা হচ্ছিল ফ্রেঞ্চ ওপেনের দুবারের রানারআপ ক্লাইস্টার্সকে। স্বাভাবিকভাবেই তাঁকে হারিয়ে (৩-৬, ৭-৫, ৬-১) আলোচনায় হল্যান্ডের আরাংজা রুস। পেশাদার টেনিসে অচেনা হলেও রুস কিন্তু জুনিয়র র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ খেলোয়াড় ছিলেন। ২০ বছর বয়সী এই ডাচ সম্ভাবনার সূর্যটাকে আরও উজ্জ্বলই করলেন।
কাল রোঁলা গারোতে এই একটাই অঘটন। ভারতীয় টেনিস তারকা সানিয়া মির্জার ভক্তদের জন্য অবশ্য দুঃসংবাদ আছে। দ্বিতীয় রাউন্ডে সানিয়া হেরে গেছেন আগ্নিয়েস্কা রাদওয়ানস্কার কাছে। ফ্রেঞ্চ ওপেন আর উইম্বলডন—এই দুটোই জেতা হয়নি চারটি গ্র্যান্ড স্লাম জেতা ক্লাইস্টার্সের। অবসর থেকে ফেরার পর যেভাবে খেলছিলেন, ধারণা করা হচ্ছিল, এবার এই আক্ষেপ মুছে দেবেন। কিন্তু কে জানে, ক্লাইস্টার্স আর সুযোগ পাবেন কি না!
অবশ্য এবার ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগে অপ্রত্যাশিত ইনজুরিতে পড়েছিলেন বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচতে গিয়ে। ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগের দিনও পায়ে ব্যান্ডেজ বাঁধা ছিল। কিন্তু কাল হেরে যাওয়ার পর এটিকে কোনো অজুহাত হিসেবে দেখাননি এই বেলজিয়ান, ‘আমি পুরো ফিট ছিলাম। ভালো অনুশীলন করেছি। আমি অবশ্যই প্রস্তুত ছিলাম। তার পরও কেন এমনটা হলো বুঝতে পারছি না।’
বুঝতে কষ্ট হচ্ছে রুসেরও। এমন একটা কাণ্ড ঘটিয়েছেন, সেটা হজম করতে সময় তো লাগবেই!
No comments