চলে গেলেন ওয়ার্নের গুরু
টেরি জেনার আর নেই। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক লেগ স্পিনার ৬৬ বছর বয়সে গতকাল ত্যাগ করেছেন শেষ নিঃশ্বাস। গত বছরের এপ্রিলে হার্ট অ্যাটাকের পর শয্যা নেওয়া জেনার আর পুরোপুরি সুস্থ হতে পারেননি। অ্যাডিলেডে নিজের বাসভবনে তাঁর মারা যাওয়ার খবরটি দিয়েছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
সত্তরের দশকে ৯টি টেস্ট খেলা টেরি জেনার ক্রিকেটার হিসেবে নিজের পরিচিতি উঁচুতে নিয়ে যেতে পারেননি। ৯ টেস্টে ২৩.১১ গড়ে ২০৮ রান, আর ৩১.২০ গড়ে ২৪ উইকেট। নিতান্তই সাদামাটা ক্রিকেটার জেনার অন্য কারণে শিরোনাম হন ১৯৮৮ সালে। অর্থ আত্মসাতের দায়ে দুই বছর জেল খাটেন। অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে জেলহাজত খাটা একমাত্র ক্রিকেটার তিনি।
তবে এসব পরিচিতি ছাপিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে নতুন ভাবমূর্তি গড়ে তুলেছেন কোচিংয়ে এসে। বিশেষ করে, শেন ওয়ার্নের গুরু হিসেবে পরিচিত হন তিনি। তাঁর তত্ত্বাবধানেই তৈরি হয়েছেন ওয়ার্ন। ১৪৫ টেস্টে ৭০৮ উইকেট পাওয়া অস্ট্রেলীয় এই স্পিন-কিংবদন্তি যখনই প্রয়োজন মনে করেছেন, টেরি জেনারের শরণাপন্ন হয়েছেন। ওয়ার্নের সঙ্গে কাজ শুরু করেই নিজেকে পাল্টে ফেলেন জেনার। গত বছরই তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ওয়ার্নের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সবকিছুই পাল্টে গেছে। মানুষের শ্রদ্ধা পেয়েছি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমার এই উপলব্ধি হচ্ছে যে আমি যেখানে নেমে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে ফিরে আসতে পেরেছি।’
ক্রিকেট বিশ্বে ওয়ার্নের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে আক্ষরিক অর্থেই বদলে গিয়েছিল টেরি জেনারের জীবনটাও। এবিসির ধারাভাষ্যকার হয়েছেন। উঠতি লেগ স্পিনারদের পরামর্শ দিতে চষে বেড়িয়েছেন বিশ্ব। গত বছরের এপ্রিলে ইংল্যান্ডে কোচিং করানোর সময়ই হার্ট অ্যাটাকে শয্যা নেন তিনি।
তাঁর শেষকৃত্য হবে অ্যাডিলেড ওভালে, কবে সেটি জানা যাবে পরে।
সত্তরের দশকে ৯টি টেস্ট খেলা টেরি জেনার ক্রিকেটার হিসেবে নিজের পরিচিতি উঁচুতে নিয়ে যেতে পারেননি। ৯ টেস্টে ২৩.১১ গড়ে ২০৮ রান, আর ৩১.২০ গড়ে ২৪ উইকেট। নিতান্তই সাদামাটা ক্রিকেটার জেনার অন্য কারণে শিরোনাম হন ১৯৮৮ সালে। অর্থ আত্মসাতের দায়ে দুই বছর জেল খাটেন। অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে জেলহাজত খাটা একমাত্র ক্রিকেটার তিনি।
তবে এসব পরিচিতি ছাপিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে নতুন ভাবমূর্তি গড়ে তুলেছেন কোচিংয়ে এসে। বিশেষ করে, শেন ওয়ার্নের গুরু হিসেবে পরিচিত হন তিনি। তাঁর তত্ত্বাবধানেই তৈরি হয়েছেন ওয়ার্ন। ১৪৫ টেস্টে ৭০৮ উইকেট পাওয়া অস্ট্রেলীয় এই স্পিন-কিংবদন্তি যখনই প্রয়োজন মনে করেছেন, টেরি জেনারের শরণাপন্ন হয়েছেন। ওয়ার্নের সঙ্গে কাজ শুরু করেই নিজেকে পাল্টে ফেলেন জেনার। গত বছরই তিনি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ওয়ার্নের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে সবকিছুই পাল্টে গেছে। মানুষের শ্রদ্ধা পেয়েছি এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আমার এই উপলব্ধি হচ্ছে যে আমি যেখানে নেমে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে ফিরে আসতে পেরেছি।’
ক্রিকেট বিশ্বে ওয়ার্নের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে আক্ষরিক অর্থেই বদলে গিয়েছিল টেরি জেনারের জীবনটাও। এবিসির ধারাভাষ্যকার হয়েছেন। উঠতি লেগ স্পিনারদের পরামর্শ দিতে চষে বেড়িয়েছেন বিশ্ব। গত বছরের এপ্রিলে ইংল্যান্ডে কোচিং করানোর সময়ই হার্ট অ্যাটাকে শয্যা নেন তিনি।
তাঁর শেষকৃত্য হবে অ্যাডিলেড ওভালে, কবে সেটি জানা যাবে পরে।
No comments