মার্চেন্ট ব্যাংকের ঋণসীমা সমন্বয় ডিসেম্বরের মধ্যে
ব্যাংকগুলোর সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মার্চেন্ট ব্যাংককে দেওয়া ব্যাংকের ঋণসীমা (সিঙ্গেল বরোয়ার এক্সপোজার লিমিট) নির্ধারিত ১৫ শতাংশের মধ্যে নামিয়ে আনার সময় বাড়ানো হয়েছে।
নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২০১১ সালের ডিসেম্বর। অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে এই ঋণসীমা সমন্বয় করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার তফসিলি ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে।
এর আগে এ সময়সীমা ব্যাংক ভেদে ধাপে ধাপে সমন্বয়ের জন্য চলতি বছরের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
উল্লেখ্য, আগে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান (সাবসিডিয়ারি) ছিল না। সে সময় ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজারে যে বিনিয়োগ করত, তা সরাসরি ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ২৬(২) অনুসারে কোনো ব্যাংকের শেয়ারবাজারে মোট বিনিয়োগ ব্যাংকের মোট আমানতের ১০ শতাংশের বেশি হতে পারে না।
কিন্তু, ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে মার্চেন্ট ব্যাংকিং ও ব্রোকারেজ কার্যক্রমকে পৃথক সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠনের মাধ্যমে পরিচালনা করার পদক্ষেপ নেয়। পৃথক সহযোগী প্রতিষ্ঠান হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের বিধি অনুসারে এসব প্রতিষ্ঠানে ইতিমধ্যে খাটানো তহবিল ঋণে পরিণত হয়েছে।
তবে বিধি অনুসারে কোনো ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রেও এই বিধি প্রযোজ্য হয়েছে। সে ক্ষেত্রে এর আগে ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ কমিয়ে আনতে সময় দেওয়া হয়েছিল জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত। এখন তা বাড়িয়ে ডিসেম্বর করা হয়েছে।
নতুন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ২০১১ সালের ডিসেম্বর। অর্থাৎ ডিসেম্বরের মধ্যে এই ঋণসীমা সমন্বয় করতে হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল বৃহস্পতিবার তফসিলি ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ নির্দেশনা দিয়েছে।
এর আগে এ সময়সীমা ব্যাংক ভেদে ধাপে ধাপে সমন্বয়ের জন্য চলতি বছরের জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত নির্ধারণ করেছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
উল্লেখ্য, আগে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান (সাবসিডিয়ারি) ছিল না। সে সময় ব্যাংকের মার্চেন্ট ব্যাংকগুলো শেয়ারবাজারে যে বিনিয়োগ করত, তা সরাসরি ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করা হতো।
ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১-এর ২৬(২) অনুসারে কোনো ব্যাংকের শেয়ারবাজারে মোট বিনিয়োগ ব্যাংকের মোট আমানতের ১০ শতাংশের বেশি হতে পারে না।
কিন্তু, ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে মার্চেন্ট ব্যাংকিং ও ব্রোকারেজ কার্যক্রমকে পৃথক সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠনের মাধ্যমে পরিচালনা করার পদক্ষেপ নেয়। পৃথক সহযোগী প্রতিষ্ঠান হওয়ায় বাংলাদেশ ব্যাংকের বিধি অনুসারে এসব প্রতিষ্ঠানে ইতিমধ্যে খাটানো তহবিল ঋণে পরিণত হয়েছে।
তবে বিধি অনুসারে কোনো ব্যাংক তার পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের বেশি একক কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দিতে পারে না। ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রেও এই বিধি প্রযোজ্য হয়েছে। সে ক্ষেত্রে এর আগে ১৫ শতাংশের বেশি ঋণ কমিয়ে আনতে সময় দেওয়া হয়েছিল জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত। এখন তা বাড়িয়ে ডিসেম্বর করা হয়েছে।
No comments