রাফায়েলের দুঃখ, রাফায়েলের আনন্দ
রাফায়েল ডা সিলভার দুঃখ, শনিবার চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে খেলা হচ্ছে না তাঁর। রাফায়েলের আনন্দ, তিনি না থেকেও থাকছেন। তাঁরই যমজ ভাই ফ্যাবিও যে থাকছেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের একাদশে।
শুধু একই সঙ্গে জন্মেছেন, হুবহু একই রকম দেখতে, উচ্চতাও একই বলে নয়; দুজনে খেলেনও একই পজিশনে। দুজনেরই শৈশবের ক্লাব ছিল ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স, দুজনকেই একই সঙ্গে কিনে এনেছে ম্যানইউ। কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই একই সঙ্গে খেলার সৌভাগ্য তাঁদের হচ্ছে না। সাম্প্রতিক সময়ে রাইট ব্যাক পজিশনে স্যার ফার্গুসন রাফায়েলের চেয়ে ফ্যাবিওকেই পছন্দ করছেন বেশি। যদি বড় কিছু না ঘটে থাকে, আগামীকালও বার্সেলোনার বিপক্ষে রাইট ব্যাক হিসেবে তাঁরই খেলার কথা।
কিন্তু প্রশ্নটা অন্যখানে। সেই মাতৃগর্ভ থেকে একই সঙ্গে বেড়ে উঠেছেন যে দুজন, তাঁরাই এখন একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। খারাপ লাগে না? রাফায়েলের উত্তরটা শুনুন, ‘আমরা দুজনই একে অন্যের খুব কাছের। তাই অন্যের সাফল্যকে আমরা অভিনন্দন জানাই সব সময়। এখন পরিস্থিতিটা উত্তপ্ত। কিন্তু আমার পজিশনে কে খেলছে, তাতে কিছু যায় আসে না। আমি মনে করি, দলের মধ্যে এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকা ভালো। এতে করে নিজেদের মধ্যে ভালো করার তাগিদ থাকে বলে ফুটবলার হিসেবে আমরা আরও উন্নতি করি। তা ছাড়া আমরা দুজন সেই ছোট্ট থেকেই এর সঙ্গে পরিচিত। ফলে সব সময়ই একে অন্যকে উজ্জীবিত করি।’
পরিস্থিতিটার সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছেন, ২০ বছর বয়সী রাফায়েল পাশাপাশি এও বলছেন, তাঁদের বাবা-মায়ের জন্য ভাইদের এই লড়াই মোটেও উপভোগ্য কিছু নয়, ‘আমাদের বাবা-মা এটা পছন্দ করেন না। তাই তাঁরা একই পজিশনের পরিবর্তে চান আমরা যেন ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে খেলি।’
ফ্লুমিনেন্সের সিনিয়র দলে অভিষেকের আগেই ২০০৮ সালে ম্যানইউতে চলে এসেছেন দুজন। গত তিন বছরে ম্যানইউয়ের সঙ্গে রাফায়েল খেলেছেন ৭২টি ম্যাচ, ফ্যাবিও প্রায় অর্ধেক—৩৭টি। এখান থেকেই বোঝা যায়, একসময় রাফায়েলই কিন্তু ফুলব্যাক হিসেবে প্রথম পছন্দ ছিলেন ফার্গুসনের। শুরুর দিকে তিনিই বেশি সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু এখন পছন্দের কাঁটা ঘুরে গেছে অন্য দিকে।
দুই ভাইয়ের পছন্দ-অপছন্দও একই রকম। তবে পার্থক্যও আছে এক জায়গায়। রাফায়েলই জানালেন, ‘ওর তুলনায় আমি সম্ভবত একটু বেশিই আক্রমণাত্মক মেজাজের। ও হয়তো আমার চেয়ে একটু বেশি শান্ত। এটাই পার্থক্য।’
শুধু একই সঙ্গে জন্মেছেন, হুবহু একই রকম দেখতে, উচ্চতাও একই বলে নয়; দুজনে খেলেনও একই পজিশনে। দুজনেরই শৈশবের ক্লাব ছিল ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স, দুজনকেই একই সঙ্গে কিনে এনেছে ম্যানইউ। কিন্তু স্বাভাবিকভাবেই একই সঙ্গে খেলার সৌভাগ্য তাঁদের হচ্ছে না। সাম্প্রতিক সময়ে রাইট ব্যাক পজিশনে স্যার ফার্গুসন রাফায়েলের চেয়ে ফ্যাবিওকেই পছন্দ করছেন বেশি। যদি বড় কিছু না ঘটে থাকে, আগামীকালও বার্সেলোনার বিপক্ষে রাইট ব্যাক হিসেবে তাঁরই খেলার কথা।
কিন্তু প্রশ্নটা অন্যখানে। সেই মাতৃগর্ভ থেকে একই সঙ্গে বেড়ে উঠেছেন যে দুজন, তাঁরাই এখন একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। খারাপ লাগে না? রাফায়েলের উত্তরটা শুনুন, ‘আমরা দুজনই একে অন্যের খুব কাছের। তাই অন্যের সাফল্যকে আমরা অভিনন্দন জানাই সব সময়। এখন পরিস্থিতিটা উত্তপ্ত। কিন্তু আমার পজিশনে কে খেলছে, তাতে কিছু যায় আসে না। আমি মনে করি, দলের মধ্যে এ ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকা ভালো। এতে করে নিজেদের মধ্যে ভালো করার তাগিদ থাকে বলে ফুটবলার হিসেবে আমরা আরও উন্নতি করি। তা ছাড়া আমরা দুজন সেই ছোট্ট থেকেই এর সঙ্গে পরিচিত। ফলে সব সময়ই একে অন্যকে উজ্জীবিত করি।’
পরিস্থিতিটার সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছেন, ২০ বছর বয়সী রাফায়েল পাশাপাশি এও বলছেন, তাঁদের বাবা-মায়ের জন্য ভাইদের এই লড়াই মোটেও উপভোগ্য কিছু নয়, ‘আমাদের বাবা-মা এটা পছন্দ করেন না। তাই তাঁরা একই পজিশনের পরিবর্তে চান আমরা যেন ভিন্ন ভিন্ন পজিশনে খেলি।’
ফ্লুমিনেন্সের সিনিয়র দলে অভিষেকের আগেই ২০০৮ সালে ম্যানইউতে চলে এসেছেন দুজন। গত তিন বছরে ম্যানইউয়ের সঙ্গে রাফায়েল খেলেছেন ৭২টি ম্যাচ, ফ্যাবিও প্রায় অর্ধেক—৩৭টি। এখান থেকেই বোঝা যায়, একসময় রাফায়েলই কিন্তু ফুলব্যাক হিসেবে প্রথম পছন্দ ছিলেন ফার্গুসনের। শুরুর দিকে তিনিই বেশি সুযোগ পেয়েছেন। কিন্তু এখন পছন্দের কাঁটা ঘুরে গেছে অন্য দিকে।
দুই ভাইয়ের পছন্দ-অপছন্দও একই রকম। তবে পার্থক্যও আছে এক জায়গায়। রাফায়েলই জানালেন, ‘ওর তুলনায় আমি সম্ভবত একটু বেশিই আক্রমণাত্মক মেজাজের। ও হয়তো আমার চেয়ে একটু বেশি শান্ত। এটাই পার্থক্য।’
No comments