নতুন মুখ দিল নতুন জীবন
রঙের কাজ করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে পুরো মুখ পুড়ে গিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের যুবক ডালাস উইন্সের। চোখের দৃষ্টি পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছিলেন। ২০০৮ সালের ঘটনা সেটি। স্বাভাবিক জীবনের আশাই ছেড়ে দেওয়া সেই উইন্সের মুখে হাসি ফুটেছে আবার। নতুন জীবনের নতুন আলোয় উদ্ভাসিত সেই বিকৃত মুখ।
ডালাস উইন্সকে নতুন জীবন ফিরিয়ে দিয়েছে বোস্টনের ব্রিগহাম অ্যান্ড উইমেনস হসপিটাল। এই হাসপাতালের শল্যচিকিৎসকেরা দীর্ঘ ১৫ ঘণ্টা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নতুন পেশি ও অন্যান্য অংশ যুক্ত করে পুরো মুখ প্রতিস্থাপন করেন। গত সোমবারের জটিল এই অস্ত্রোপচারের পর জনসমক্ষে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
স্বাভাবিকভাবেই পুরোনো চেহারা ফিরে পেয়ে উচ্ছ্বসিত উইন্স। ২৬ বছরের এই যুবক বলেন, ‘এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করব। আমার বয়স মাত্রই ২৬ বছর। এখনো অনেক কাজ বাকি।’
উইন্স বলেন, তাঁর মুখে স্বাভাবিক অনুভূতি, ঘ্রাণশক্তি ও নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা ফিরে এসেছে। তবে আগের মুখাবয়ব ফিরে পেলেও হারানো দৃষ্টি ফিরে পাননি। তাই রোদচশমা পরেই সবার সামনে হাজির হয়েছিলেন।
ঘ্রাণশক্তি ফিরে পাওয়াকে তাঁর সবচেয়ে বড় পাওনাগুলোর একটি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এ যুবক। উইন্স বলেন, একজন নার্স একগুচ্ছ হাইবিস্কাস ফুল নিয়ে কক্ষে এলে তিনি প্রথম ঘ্রাণশক্তি ফিরে পাওয়ার কথা বুঝতে পারেন।
চিকিৎসক জেফরি জেনিস বলেন, উইন্সের স্নায়ু ও পেশি এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেনি। তবে তাঁর উন্নতি হবে বলেই তাঁদের বিশ্বাস। জেনিস বলেন, এই সাফল্য প্রতিস্থাপন চিকিৎসার ক্ষেত্রে নতুন অধ্যায় রচনা করল
ডালাস উইন্সকে নতুন জীবন ফিরিয়ে দিয়েছে বোস্টনের ব্রিগহাম অ্যান্ড উইমেনস হসপিটাল। এই হাসপাতালের শল্যচিকিৎসকেরা দীর্ঘ ১৫ ঘণ্টা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নতুন পেশি ও অন্যান্য অংশ যুক্ত করে পুরো মুখ প্রতিস্থাপন করেন। গত সোমবারের জটিল এই অস্ত্রোপচারের পর জনসমক্ষে এসে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি।
স্বাভাবিকভাবেই পুরোনো চেহারা ফিরে পেয়ে উচ্ছ্বসিত উইন্স। ২৬ বছরের এই যুবক বলেন, ‘এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করব। আমার বয়স মাত্রই ২৬ বছর। এখনো অনেক কাজ বাকি।’
উইন্স বলেন, তাঁর মুখে স্বাভাবিক অনুভূতি, ঘ্রাণশক্তি ও নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা ফিরে এসেছে। তবে আগের মুখাবয়ব ফিরে পেলেও হারানো দৃষ্টি ফিরে পাননি। তাই রোদচশমা পরেই সবার সামনে হাজির হয়েছিলেন।
ঘ্রাণশক্তি ফিরে পাওয়াকে তাঁর সবচেয়ে বড় পাওনাগুলোর একটি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন এ যুবক। উইন্স বলেন, একজন নার্স একগুচ্ছ হাইবিস্কাস ফুল নিয়ে কক্ষে এলে তিনি প্রথম ঘ্রাণশক্তি ফিরে পাওয়ার কথা বুঝতে পারেন।
চিকিৎসক জেফরি জেনিস বলেন, উইন্সের স্নায়ু ও পেশি এখনো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসেনি। তবে তাঁর উন্নতি হবে বলেই তাঁদের বিশ্বাস। জেনিস বলেন, এই সাফল্য প্রতিস্থাপন চিকিৎসার ক্ষেত্রে নতুন অধ্যায় রচনা করল
No comments