লাশ সাগরে ডুবিয়ে পরিবারকে অপমান করা হয়েছে
ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করে লাশ সাগরে ডুবিয়ে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র তাঁর পরিবারকে ‘অপমান’ করেছে বলে তাঁর ছেলেরা অভিযোগ করেছেন। বিন লাদেনের বড় ছেলে ওমর বিন ওসামা বিন লাদেন তাঁর ভাইদের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে এই অভিযোগ করেন। একটি জিহাদি ওয়েবসাইটে বিবৃতিটি সন্নিবেশ করা হয়েছিল। সন্ত্রাসবাদী ওয়েবসাইটগুলোর ওপর নজরদারি করার কাজে নিয়োজিত মার্কিন সংস্থা সাইট ইন্টেলিজেন্স গতকাল মঙ্গলবার ওই বিবৃতি প্রকাশ করে।
বিবৃতিতে ওমর বলেন, নিজ অনুসারীদের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় ও গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত এমন একজন ব্যক্তির লাশ সাগরে ছুড়ে ফেলে দেওয়া মানবিক বা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর মাধ্যমে তাঁর পরিবার ও অনুসারীদের অপমান ও অপদস্থ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে এবং কোটি কোটি মুসলমানের মনে আঘাত দেওয়া হয়েছে।
ওমর বলেন, তাঁদের পুরো পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার যে তৎপরতা চলছে, তার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা ‘আইনগতভাবে দায়ী’। তিনি আরও বলেন, তাঁর বাবা ওসামার অদৃষ্টে আসলে কী ঘটেছে, তা তদন্ত করে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ও আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়ার অধিকার তাঁদের রয়েছে। তবে সত্যিই তাঁরা এই অভিযোগ নিয়ে আদালতে যাবেন কি না, তা তিনি বলেননি।
প্রসঙ্গত, ‘নাইন-ইলেভেন’ হামলার পর লাদেনের সন্তানদের বেশির ভাগই আত্মগোপনে রয়েছেন।
বিবৃতিতে ওমর বলেন, নিজ অনুসারীদের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধেয় ও গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত এমন একজন ব্যক্তির লাশ সাগরে ছুড়ে ফেলে দেওয়া মানবিক বা ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর মাধ্যমে তাঁর পরিবার ও অনুসারীদের অপমান ও অপদস্থ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে ধর্মীয় অনুশাসনের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে এবং কোটি কোটি মুসলমানের মনে আঘাত দেওয়া হয়েছে।
ওমর বলেন, তাঁদের পুরো পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করার যে তৎপরতা চলছে, তার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা ‘আইনগতভাবে দায়ী’। তিনি আরও বলেন, তাঁর বাবা ওসামার অদৃষ্টে আসলে কী ঘটেছে, তা তদন্ত করে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রের আদালত ও আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়ার অধিকার তাঁদের রয়েছে। তবে সত্যিই তাঁরা এই অভিযোগ নিয়ে আদালতে যাবেন কি না, তা তিনি বলেননি।
প্রসঙ্গত, ‘নাইন-ইলেভেন’ হামলার পর লাদেনের সন্তানদের বেশির ভাগই আত্মগোপনে রয়েছেন।
No comments