ওসামার স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিতে পারে পাকিস্তান
পাকিস্তান সরকারের হেফাজতে থাকা আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে অনুমতি দেওয়া হতে পারে বলে মার্কিন এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এটা হলে লাদেনকে হত্যার অভিযানের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কে যে টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়েছে, তা নিরসন হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
তবে পাকিস্তানের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা গতকাল মঙ্গলবার ইসলামাবাদে বলেছেন, লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনুরোধের ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত ২ মে মার্কিন কমান্ডোদের গোপন অভিযানে লাদেন নিহত হওয়ার পর অ্যাবোটাবাদের বাড়িতে থাকা তাঁর তিন স্ত্রী ও নয় সন্তানকে হেফাজতে নেয় পাকিস্তান। যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যেতে পারে। উত্তর মিলতে পারে লাদেনের আত্মগোপনে পাকিস্তান সরকারের কোনো মহলের হাত ছিল কি না সেই প্রশ্নেরও।
লাদেনের স্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিতে পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা টমাস ডনিলন।
লাদেন হত্যার অভিযানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন মার্কিন কর্মকর্তা ওয়াশিংটনে বলেছেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিতে পারে পাকিস্তান। শিগগিরই এ অনুমতি পাওয়া যাবে বলে যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে।’ তবে এ ব্যাপারে ওই কর্মকর্তা বিস্তারিত যেমন কিছু বলেননি, তেমনি হোয়াইট হাউসের তরফ থেকেও তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
এদিকে লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে বলে যে খবর বেরিয়েছে তা নাকচ করে দিয়ে পাকিস্তানের একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, স্থানীয় কর্মকর্তারা এখনো তাঁদের তদন্তকাজ শেষ করেননি। লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি চাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে চিন্তা করার সময় এখনো আসেনি।’
পাকিস্তান বলেছে, লাদেনের ইয়েমেন ও সৌদি বংশোদ্ভূত তিনজন স্ত্রী এবং তাঁদের সন্তানদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে ইসলামাবাদ। তবে সেসব দেশ লাদেনের স্ত্রী-সন্তানদের ফেরত নেবে কি না তা এখনো নিশ্চিত করেনি।
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে পাকিস্তানের ভূমিকা প্রশংসনীয় হলেও ওবামা প্রশাসন এবং মার্কিন আইন প্রণেতারা পাকিস্তানকে নিয়ে সন্দিহান। রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে বিন লাদেনের আত্মগোপন পাকিস্তান সরকারের প্রশ্রয় ছাড়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন অনেকে।
তবে পাকিস্তানের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা গতকাল মঙ্গলবার ইসলামাবাদে বলেছেন, লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের অনুরোধের ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত ২ মে মার্কিন কমান্ডোদের গোপন অভিযানে লাদেন নিহত হওয়ার পর অ্যাবোটাবাদের বাড়িতে থাকা তাঁর তিন স্ত্রী ও নয় সন্তানকে হেফাজতে নেয় পাকিস্তান। যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে, লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া যেতে পারে। উত্তর মিলতে পারে লাদেনের আত্মগোপনে পাকিস্তান সরকারের কোনো মহলের হাত ছিল কি না সেই প্রশ্নেরও।
লাদেনের স্ত্রীদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিতে পাকিস্তান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা টমাস ডনিলন।
লাদেন হত্যার অভিযানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একজন মার্কিন কর্মকর্তা ওয়াশিংটনে বলেছেন, ‘জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দিতে পারে পাকিস্তান। শিগগিরই এ অনুমতি পাওয়া যাবে বলে যুক্তরাষ্ট্র আশা করছে।’ তবে এ ব্যাপারে ওই কর্মকর্তা বিস্তারিত যেমন কিছু বলেননি, তেমনি হোয়াইট হাউসের তরফ থেকেও তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
এদিকে লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে বলে যে খবর বেরিয়েছে তা নাকচ করে দিয়ে পাকিস্তানের একজন সরকারি কর্মকর্তা বলেছেন, স্থানীয় কর্মকর্তারা এখনো তাঁদের তদন্তকাজ শেষ করেননি। লাদেনের স্ত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদে যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতি চাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে চিন্তা করার সময় এখনো আসেনি।’
পাকিস্তান বলেছে, লাদেনের ইয়েমেন ও সৌদি বংশোদ্ভূত তিনজন স্ত্রী এবং তাঁদের সন্তানদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে ইসলামাবাদ। তবে সেসব দেশ লাদেনের স্ত্রী-সন্তানদের ফেরত নেবে কি না তা এখনো নিশ্চিত করেনি।
হোয়াইট হাউসের নিরাপত্তা উপদেষ্টা বলেন, জঙ্গি ও সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে পাকিস্তানের ভূমিকা প্রশংসনীয় হলেও ওবামা প্রশাসন এবং মার্কিন আইন প্রণেতারা পাকিস্তানকে নিয়ে সন্দিহান। রাজধানী ইসলামাবাদ থেকে মাত্র ৩৫ মাইল দূরে বিন লাদেনের আত্মগোপন পাকিস্তান সরকারের প্রশ্রয় ছাড়া সম্ভব নয় বলে মনে করছেন অনেকে।
No comments