পন্টিংদের পরীক্ষার নাম মালিঙ্গা
আমার বিশ্বাস, অস্ট্রেলিয়া-শ্রীলঙ্কা ম্যাচটি খু-উ-ব রোমাঞ্চকর হবে। এ ম্যাচটিই হয়তো ঠিক করে দেবে ‘এ’ গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন হবে কোন দল। পাকিস্তানের বিপক্ষে জিতলে শ্রীলঙ্কাই থাকত ভালো অবস্থায়। দুর্ভাগ্যজনকভাবে শ্রীলঙ্কা ব্যাটিং-পথ হারিয়েছে এবং পাকিস্তানের চেয়ে খারাপ খেলেই হেরেছে।
শ্রীলঙ্কা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোন পরিকল্পনা নিয়ে নামে, তা দেখার জন্য মুখিয়ে আছি। আমার কাছে মনে হয়, শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং লাইনআপ ওপরের দিকে ভারী হয়ে গেছে। অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানদের সবাই টপ-অর্ডারে। এতে হয়তো দলের সেরা ব্যাটসম্যানরা বেশি বল খেলার সুযোগ পাচ্ছে। তবে দ্রুত দু-তিনটি উইকেট পড়ে গেলে কিন্তু এই রণকৌশল বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। গত ম্যাচে এটাই হয়েছে। দ্রুত উইকেট পড়ে যাওয়ার পর চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেনি মিডল-অর্ডার।
অস্ট্রেলিয়াও এই ম্যাচে কয়েকটি হিসাব মাথায় রেখে নামবে। লাসিথ মালিঙ্গা এখন আতঙ্কের প্রতিশব্দ হয়ে উঠেছে। চোটের কারণে মাঝেমধ্যে খেলতে পারে না, তবে শতভাগ ফর্মে থাকলে ডানহাতি ব্যাটসম্যানদের জন্য সে আতঙ্ক। মাইক হাসি না থাকায় অস্ট্রেলিয়ার টপ-অর্ডারের সবাই ডানহাতি। মালিঙ্গাকে সামলাতে ওদের দক্ষতার চূড়ান্ত পরীক্ষা দিতে হবে। একটা ব্যাপারে বিস্মিত হয়েছি, কেউ আম্পায়ারদের তাদের টুপি খুলতে অনুরোধ করেনি। কারণ সাদা বলে খেলা হলে আম্পায়াররা সাদা টুপি পরে থাকলে সমস্যাই হয়।
আমার দুশ্চিন্তা শুধু মালিঙ্গার ফিটনেস নিয়ে। সব সময়ই ওর বিকল্প কাউকে প্রস্তুত রাখা দরকার। টুর্নামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এসে ও যদি বাইরে চলে যায় এবং কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই বিকল্প হিসেবে একজনকে নামিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে তো সেটা ভয়ংকর ব্যাপার হবে।
বোলিংটা এখন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোনো স্কোরই জয়ের জন্য নিরাপদ মনে হচ্ছে না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টাই ম্যাচের পর ভারত তাদের বোলিং নিয়ে আবার ভাববে বলেই মনে হয়। যারা ভেবেছিল ভারতের দুর্দান্ত ব্যাটিং পুষিয়ে দেবে বোলিংয়ের দুর্বলতা, তাদের নড়েচড়ে বসতে হবে। এমন ব্যাটিং-স্বর্গ কন্ডিশনে রান বাঁচানোটা সোনার মতোই মূল্যবান। আমার কাছে মনে হচ্ছে, শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ বা চারজনের জায়গায় পাঁচজনের বোলিং আক্রমণই হতে পারে ভারতের সমস্যার সমাধান।
ইংল্যান্ডের অঘটনের পর আয়ারল্যান্ডকে ভারত হালকাভাবে নেবে না। আবার দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচের আগে ব্যাটিং-বোলিং সমন্বয়টা পরীক্ষা করে নেওয়ারও এটাই সুযোগ।
শ্রীলঙ্কা অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোন পরিকল্পনা নিয়ে নামে, তা দেখার জন্য মুখিয়ে আছি। আমার কাছে মনে হয়, শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং লাইনআপ ওপরের দিকে ভারী হয়ে গেছে। অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানদের সবাই টপ-অর্ডারে। এতে হয়তো দলের সেরা ব্যাটসম্যানরা বেশি বল খেলার সুযোগ পাচ্ছে। তবে দ্রুত দু-তিনটি উইকেট পড়ে গেলে কিন্তু এই রণকৌশল বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। গত ম্যাচে এটাই হয়েছে। দ্রুত উইকেট পড়ে যাওয়ার পর চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেনি মিডল-অর্ডার।
অস্ট্রেলিয়াও এই ম্যাচে কয়েকটি হিসাব মাথায় রেখে নামবে। লাসিথ মালিঙ্গা এখন আতঙ্কের প্রতিশব্দ হয়ে উঠেছে। চোটের কারণে মাঝেমধ্যে খেলতে পারে না, তবে শতভাগ ফর্মে থাকলে ডানহাতি ব্যাটসম্যানদের জন্য সে আতঙ্ক। মাইক হাসি না থাকায় অস্ট্রেলিয়ার টপ-অর্ডারের সবাই ডানহাতি। মালিঙ্গাকে সামলাতে ওদের দক্ষতার চূড়ান্ত পরীক্ষা দিতে হবে। একটা ব্যাপারে বিস্মিত হয়েছি, কেউ আম্পায়ারদের তাদের টুপি খুলতে অনুরোধ করেনি। কারণ সাদা বলে খেলা হলে আম্পায়াররা সাদা টুপি পরে থাকলে সমস্যাই হয়।
আমার দুশ্চিন্তা শুধু মালিঙ্গার ফিটনেস নিয়ে। সব সময়ই ওর বিকল্প কাউকে প্রস্তুত রাখা দরকার। টুর্নামেন্টের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এসে ও যদি বাইরে চলে যায় এবং কোনো প্রস্তুতি ছাড়াই বিকল্প হিসেবে একজনকে নামিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে তো সেটা ভয়ংকর ব্যাপার হবে।
বোলিংটা এখন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কোনো স্কোরই জয়ের জন্য নিরাপদ মনে হচ্ছে না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টাই ম্যাচের পর ভারত তাদের বোলিং নিয়ে আবার ভাববে বলেই মনে হয়। যারা ভেবেছিল ভারতের দুর্দান্ত ব্যাটিং পুষিয়ে দেবে বোলিংয়ের দুর্বলতা, তাদের নড়েচড়ে বসতে হবে। এমন ব্যাটিং-স্বর্গ কন্ডিশনে রান বাঁচানোটা সোনার মতোই মূল্যবান। আমার কাছে মনে হচ্ছে, শক্তিশালী বোলিং আক্রমণ বা চারজনের জায়গায় পাঁচজনের বোলিং আক্রমণই হতে পারে ভারতের সমস্যার সমাধান।
ইংল্যান্ডের অঘটনের পর আয়ারল্যান্ডকে ভারত হালকাভাবে নেবে না। আবার দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচের আগে ব্যাটিং-বোলিং সমন্বয়টা পরীক্ষা করে নেওয়ারও এটাই সুযোগ।
No comments