প্রতিরক্ষা-ব্যয় বাড়াচ্ছে চীন আসছে বিমানবাহী জাহাজ
চীন তার সামরিক বাহিনীর আধুনিকায়নে প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বাড়াচ্ছে। শক্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে স্টিলথ যুদ্ধবিমানের পর চীনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এবার অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে বিমানবাহী জাহাজ। এ বছর চীনের প্রতিরক্ষা খাতে শতকরা ১২ দশমিক ৭ ভাগ বাজেট বাড়ানো হবে। এতে দেশটির প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় দাঁড়াবে ৯১ দশমিক ৫০০ কোটি ডলার। গতকাল শুক্রবার সে দেশের সরকারের এক মুখপাত্র এ তথ্য জানান।
ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের (এপিসি) বার্ষিক সম্মেলনের এক দিন আগে চীন তার প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির এ ঘোষণা দিল। চীনের পার্লামেন্টের মুখপাত্র লিও ঝাওজিং গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রতিরক্ষা খাতের বাজেট বৃদ্ধি-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসে (এপিসি) জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার এনপিসির বার্ষিক সম্মেলন। এ সম্মেলনে কমিউনিস্ট পার্টির পাঁচ বছরের পরিকল্পনার রূপরেখা তৈরি করা হবে।
তবে সামরিক খাতে চীনের এই ব্যয় বৃদ্ধি আশপাশের দেশগুলোতে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে। চীনের সামরিক শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধির এ উদ্যোগে জাপান ও তাইওয়ান উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে। তাদের দাবি, বেইজিংয়ের এ ধরনের শক্তি বৃদ্ধি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ। ওয়াশিংটনও তাই মনে করে। তবে চীন বলে আসছে, তাদের এ উদ্যোগ অন্য কোনো দেশের জন্য হুমকি হতে পারে না।
মুখপাত্র লিও ঝাওজিং বলেছেন, চীন বরাবরই সামরিক খাত আধুনিকায়ন ও শক্তিশালী করার পক্ষপাতী। প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বাড়ানোর ব্যাপারে মনোযোগ দিয়ে আসছে বেইজিং। তবে এবার দেশটির প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় আরেক দফা বাড়ানো হলেও এ খাতে তা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় যথেষ্ট কম। চীন গত জানুয়ারিতে জে-২০ স্টিলথ যুদ্ধবিমানের পরীক্ষামূলক মহড়া দেয়। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বেইজিং সফরকালে সামরিক শক্তির প্রদর্শন করা হয়।
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও সে দেশের নৌবাহিনীর আধুনিকায়নের ওপর জোর দিয়ে আসছেন। তাঁদের রণতরীগুলো আরও আধুনিকায়ন ও শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। দেশটির সামরিক ও রাজনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, চীন চলতি বছরেই প্রথমবারের মতো বিমানবাহী জাহাজ উদ্বোধন করবে।
চীনের জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্প নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আশঙ্কা প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন বিমানবাহী জাহাজগুলো ঝুঁকির মুখে পড়বে।
চীনের দ্বিতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর ভান্ডারে ১০০ থেকে ৪০০টি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। সামরিক শক্তিধর চীনকে তাই ভয়ের চোখে দেখে তাইওয়ান ও জাপান।
ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসের (এপিসি) বার্ষিক সম্মেলনের এক দিন আগে চীন তার প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় বৃদ্ধির এ ঘোষণা দিল। চীনের পার্লামেন্টের মুখপাত্র লিও ঝাওজিং গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, প্রতিরক্ষা খাতের বাজেট বৃদ্ধি-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন ন্যাশনাল পিপলস কংগ্রেসে (এপিসি) জমা দেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার এনপিসির বার্ষিক সম্মেলন। এ সম্মেলনে কমিউনিস্ট পার্টির পাঁচ বছরের পরিকল্পনার রূপরেখা তৈরি করা হবে।
তবে সামরিক খাতে চীনের এই ব্যয় বৃদ্ধি আশপাশের দেশগুলোতে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বাড়িয়েছে। চীনের সামরিক শক্তি ক্রমাগত বৃদ্ধির এ উদ্যোগে জাপান ও তাইওয়ান উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছে। তাদের দাবি, বেইজিংয়ের এ ধরনের শক্তি বৃদ্ধি আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ। ওয়াশিংটনও তাই মনে করে। তবে চীন বলে আসছে, তাদের এ উদ্যোগ অন্য কোনো দেশের জন্য হুমকি হতে পারে না।
মুখপাত্র লিও ঝাওজিং বলেছেন, চীন বরাবরই সামরিক খাত আধুনিকায়ন ও শক্তিশালী করার পক্ষপাতী। প্রতিরক্ষা খাতে বাজেট বাড়ানোর ব্যাপারে মনোযোগ দিয়ে আসছে বেইজিং। তবে এবার দেশটির প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় আরেক দফা বাড়ানো হলেও এ খাতে তা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় যথেষ্ট কম। চীন গত জানুয়ারিতে জে-২০ স্টিলথ যুদ্ধবিমানের পরীক্ষামূলক মহড়া দেয়। সে সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস বেইজিং সফরকালে সামরিক শক্তির প্রদর্শন করা হয়।
চীনের প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও সে দেশের নৌবাহিনীর আধুনিকায়নের ওপর জোর দিয়ে আসছেন। তাঁদের রণতরীগুলো আরও আধুনিকায়ন ও শক্তিশালী করার উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি। দেশটির সামরিক ও রাজনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, চীন চলতি বছরেই প্রথমবারের মতো বিমানবাহী জাহাজ উদ্বোধন করবে।
চীনের জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র প্রকল্প নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের আশঙ্কা প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন বিমানবাহী জাহাজগুলো ঝুঁকির মুখে পড়বে।
চীনের দ্বিতীয় গোলন্দাজ বাহিনীর ভান্ডারে ১০০ থেকে ৪০০টি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। সামরিক শক্তিধর চীনকে তাই ভয়ের চোখে দেখে তাইওয়ান ও জাপান।
No comments