ইউক্রেনে জাদুঘর হচ্ছে হিটলারের সেনা দপ্তরে
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ইউক্রেনে হিটলারের পূর্বাঞ্চলীয় সেনা সদর দপ্তরকে জাদুঘর করা হচ্ছে। পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে ওই জাদুঘর। ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ এ পরিকল্পনার কথা জানিয়েছে। আগামী ৯ মে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে বিজয় দিবসের আগে ওই জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করা হবে।
ভারউলভ নামের ওই সদর দপ্তরটি মধ্য ইউক্রেনের ভিননিৎসা শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। সেখানে প্রায় ২০টি কাঠের কুটির ও ব্যারাক এবং তিনটি বাঙ্কার নির্মাণ করা হয়। ১৯৪১ সালের সেপ্টেম্বরে ওই সদর দপ্তরের নির্মাণকাজ শুরু হয়ে পরের বছরের এপ্রিলে শেষ হয়।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার ও স্থানীয় অন্তত এক হাজার যুদ্ধবন্দীকে দিয়ে তখন ওই সদর দপ্তরের নির্মাণকাজ করানো হয়। এ সময় নির্যাতনে অন্তত দুই হাজার ব্যক্তির মৃত্যু হয়। এ ছাড়া চার হাজার জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই এলাকাটি ছেড়ে যাওয়ার সময় নাৎসিরা ধ্বংস করে দেয়। তবে মাটির নিচের অংশ পরে ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ সিলগালা করে দেয়।
ভিননিৎসা স্থানীয় প্রশাসনের প্রধান মাইকোলা ডিজিগা বলেছেন, ফ্যাসিবাদের নির্যাতনে নিহত ব্যক্তিদের স্মৃতিতে ওই এলাকায় জাদুঘর নির্মাণ করা এবং পর্যটককের আকর্ষণ করার এই তো আদর্শ সময়।
ওই জাদুঘর পর্যটকদের স্মরণ করিয়ে দেবে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে আমাদের মানুষদের সেখানে নাৎসিরা নির্যাতন করে হত্যা করেছে। মানুষদের এই আত্মত্যাগের পাশাপাশি পরাজিত ফ্যাসিবাদী শত্রুদের বীভৎস মুখ আমাদের মনে পড়বে।
ভারউলভ নামের ওই সদর দপ্তরটি মধ্য ইউক্রেনের ভিননিৎসা শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। সেখানে প্রায় ২০টি কাঠের কুটির ও ব্যারাক এবং তিনটি বাঙ্কার নির্মাণ করা হয়। ১৯৪১ সালের সেপ্টেম্বরে ওই সদর দপ্তরের নির্মাণকাজ শুরু হয়ে পরের বছরের এপ্রিলে শেষ হয়।
সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার ও স্থানীয় অন্তত এক হাজার যুদ্ধবন্দীকে দিয়ে তখন ওই সদর দপ্তরের নির্মাণকাজ করানো হয়। এ সময় নির্যাতনে অন্তত দুই হাজার ব্যক্তির মৃত্যু হয়। এ ছাড়া চার হাজার জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। ওই এলাকাটি ছেড়ে যাওয়ার সময় নাৎসিরা ধ্বংস করে দেয়। তবে মাটির নিচের অংশ পরে ইউক্রেনের কর্তৃপক্ষ সিলগালা করে দেয়।
ভিননিৎসা স্থানীয় প্রশাসনের প্রধান মাইকোলা ডিজিগা বলেছেন, ফ্যাসিবাদের নির্যাতনে নিহত ব্যক্তিদের স্মৃতিতে ওই এলাকায় জাদুঘর নির্মাণ করা এবং পর্যটককের আকর্ষণ করার এই তো আদর্শ সময়।
ওই জাদুঘর পর্যটকদের স্মরণ করিয়ে দেবে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে আমাদের মানুষদের সেখানে নাৎসিরা নির্যাতন করে হত্যা করেছে। মানুষদের এই আত্মত্যাগের পাশাপাশি পরাজিত ফ্যাসিবাদী শত্রুদের বীভৎস মুখ আমাদের মনে পড়বে।
No comments