ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে পারেনি কমিটি
শেয়ারবাজারে সাম্প্রতিক অস্বাভাবিক উত্থানপতনে ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে কারসাজিতে জড়িত থাকার অভিযোগে গঠিত তদন্ত কমিটি আজ বুধবার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। আগামী রোববারের মধ্যে তারা এ প্রতিবেদন জমা দেবে বলে এসইসি সূত্রে জানা গেছে।
জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি পাঁচ মিনিটের মধ্যে ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৫৮৭ পয়েন্ট নেমে যায়। এ সময় সূচকে সার্কিট ব্রেকার থাকলেও তা কাজ করেনি। এসইসি তাত্ক্ষণিকভাবে আগ্রাসীভাবে শেয়ার বিক্রি করায় ছয় ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেন ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করে। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদেরও ৩০ দিন পর্যন্ত তাদের কাজ থেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন।
এ ছাড়া পুঁজিবাজার-সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করায় সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউসগুলোর নিবন্ধন কেন স্থগিত করা হবে না, তার কারণ জানাতে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য ওই দিনই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোয় নোটিশ পাঠায় এসইসি।
চূড়ান্ত শাস্তি দেওয়ার আগে গত ২৬ জানুয়ারি এসইসি ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে ছয়টি তদন্ত কমিটি গঠন করে। আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজের অভিযোগ তদন্তে এসইসির উপপরিচালক আবুল হাসান ও সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম, এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে তদন্তে এসইসির উপপরিচালক মাহবুবুর রহমান ও সহকারী পরিচালক সৈয়দ মো. গোলাম মওলাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ছাড়া পিএফআই সিকিউরিটিজের জন্য উপপরিচালক আবুল কালাম ও সহকারী পরিচালক মো. হোসেন খান, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজের জন্য উপপরিচালক মো. মনসুর রহমান ও সহকারী পরিচালক মো. ইউসুফ ভূঁইয়া, এলায়েন্স সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের জন্য এসইসির উপপরিচালক আবু রায়হান মো. মোত্তাসিম বিল্লাহ ও সহকারী পরিচালক অহিদুল ইসলাম, আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজের জন্য এসইসির উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম ও সহকারী পরিচালক মো. ইকবাল হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এই কমিটিগুলোর আজকের মধ্যে মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ তাঁরা প্রতিবেদন জমা দিতে পারেননি।
এসইসির সদস্য ইয়াছিন আলী এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তদন্ত কমিটি কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করছি, আগামী রোববারের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারবে।’
জানা যায়, গত ২০ জানুয়ারি পাঁচ মিনিটের মধ্যে ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচক ৫৮৭ পয়েন্ট নেমে যায়। এ সময় সূচকে সার্কিট ব্রেকার থাকলেও তা কাজ করেনি। এসইসি তাত্ক্ষণিকভাবে আগ্রাসীভাবে শেয়ার বিক্রি করায় ছয় ব্রোকারেজ হাউসের লেনদেন ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করে। একই সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদেরও ৩০ দিন পর্যন্ত তাদের কাজ থেকে বিরত রাখার সিদ্ধান্ত নেয় কমিশন।
এ ছাড়া পুঁজিবাজার-সংক্রান্ত আইন ভঙ্গ করায় সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউসগুলোর নিবন্ধন কেন স্থগিত করা হবে না, তার কারণ জানাতে শুনানিতে হাজির হওয়ার জন্য ওই দিনই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোয় নোটিশ পাঠায় এসইসি।
চূড়ান্ত শাস্তি দেওয়ার আগে গত ২৬ জানুয়ারি এসইসি ছয়টি ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে ছয়টি তদন্ত কমিটি গঠন করে। আইআইডিএফসি সিকিউরিটিজের অভিযোগ তদন্তে এসইসির উপপরিচালক আবুল হাসান ও সহকারী পরিচালক সাইফুল ইসলাম, এনসিসি ব্যাংক সিকিউরিটিজের বিরুদ্ধে তদন্তে এসইসির উপপরিচালক মাহবুবুর রহমান ও সহকারী পরিচালক সৈয়দ মো. গোলাম মওলাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এ ছাড়া পিএফআই সিকিউরিটিজের জন্য উপপরিচালক আবুল কালাম ও সহকারী পরিচালক মো. হোসেন খান, ঢাকা ব্যাংক সিকিউরিটিজের জন্য উপপরিচালক মো. মনসুর রহমান ও সহকারী পরিচালক মো. ইউসুফ ভূঁইয়া, এলায়েন্স সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের জন্য এসইসির উপপরিচালক আবু রায়হান মো. মোত্তাসিম বিল্লাহ ও সহকারী পরিচালক অহিদুল ইসলাম, আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজের জন্য এসইসির উপপরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম ও সহকারী পরিচালক মো. ইকবাল হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এই কমিটিগুলোর আজকের মধ্যে মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ তাঁরা প্রতিবেদন জমা দিতে পারেননি।
এসইসির সদস্য ইয়াছিন আলী এর সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘তদন্ত কমিটি কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। আশা করছি, আগামী রোববারের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারবে।’
No comments