টোরিদের ইউরোপীয় মিত্ররা বদ্ধ উন্মাদ
যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন জোটের শরিক লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী জেরেমি ব্রাউন কনজারভেটিভ পার্টির ইউরোপীয় মিত্রদের ‘বদ্ধ উন্মাদ’ এবং ‘অস্বস্তিকর’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। ডেইলি টেলিগ্রাফ-এর একজন ছদ্মবেশী সাংবাদিকের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব মন্তব্য করেন।
টেলিগ্রাফ বলেছে, জেরেমি ব্রাউনের নির্বাচনী এলাকা টাউনটন ডিনের একজন সদস্য পরিচয় দিয়ে তাদের একজন সাংবাদিক জেরেমির সঙ্গে আলাপ করেন। ওই সাংবাদিক কনজারভেটিভ পার্টি সম্পর্কে ব্রাউনের মূল্যায়ন জানতে চান। ওই সাংবাদিক গোপনে জেরেমির বক্তব্য রেকর্ড করে টেলিগ্রাফের কাছে হস্তান্তর করেন। একইভাবে এর আগে ছদ্মবেশে টেলিগ্রাফ-এর কয়েকজন সাংবাদিক কয়েকজন লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক মন্ত্রীর নেতিবাচক মন্তব্য ধারণ করেন।
টেলিগ্রাফ-এর দাবি, জেরেমি ওই ছদ্মবেশী সাংবাদিককে বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির অভিবাসন নীতি ‘ভীষণ কঠোর’। তিনি মনে করেন, অভিবাসন নীতির বিষয়ে সরকারের আরও নমনীয় ও উদার হওয়া উচিত।
ইউরোপের বিভিন্ন জাতীয়তাবাদী দলের জোট ইউরোপিয়ান কনজারভেটিভস অ্যান্ড রিফর্মিস্টস (ইসিআর) নামের সংগঠনে যোগ দিতে গত বছর কনজারভেটিভ পার্টি তাদের ডানপন্থী নীতি থেকে কিছুটা উদার পন্থায় সরে আসে।
এর আগে লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কয়েকজন মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ এবং তাঁকে ‘বিশ্বাস করা যায় না’ বলে মন্তব্য করেন। এ ছাড়া চ্যান্সেলর জর্জ অস্বর্নের সাধারণ মানুষের জীবনযাপন সম্বন্ধে কোনো ধারণা নেই বলেও তাঁরা মন্তব্য করেন।
টেলিগ্রাফ বলেছে, জেরেমি ব্রাউনের নির্বাচনী এলাকা টাউনটন ডিনের একজন সদস্য পরিচয় দিয়ে তাদের একজন সাংবাদিক জেরেমির সঙ্গে আলাপ করেন। ওই সাংবাদিক কনজারভেটিভ পার্টি সম্পর্কে ব্রাউনের মূল্যায়ন জানতে চান। ওই সাংবাদিক গোপনে জেরেমির বক্তব্য রেকর্ড করে টেলিগ্রাফের কাছে হস্তান্তর করেন। একইভাবে এর আগে ছদ্মবেশে টেলিগ্রাফ-এর কয়েকজন সাংবাদিক কয়েকজন লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক মন্ত্রীর নেতিবাচক মন্তব্য ধারণ করেন।
টেলিগ্রাফ-এর দাবি, জেরেমি ওই ছদ্মবেশী সাংবাদিককে বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির অভিবাসন নীতি ‘ভীষণ কঠোর’। তিনি মনে করেন, অভিবাসন নীতির বিষয়ে সরকারের আরও নমনীয় ও উদার হওয়া উচিত।
ইউরোপের বিভিন্ন জাতীয়তাবাদী দলের জোট ইউরোপিয়ান কনজারভেটিভস অ্যান্ড রিফর্মিস্টস (ইসিআর) নামের সংগঠনে যোগ দিতে গত বছর কনজারভেটিভ পার্টি তাদের ডানপন্থী নীতি থেকে কিছুটা উদার পন্থায় সরে আসে।
এর আগে লিবারেল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কয়েকজন মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনকে ‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ এবং তাঁকে ‘বিশ্বাস করা যায় না’ বলে মন্তব্য করেন। এ ছাড়া চ্যান্সেলর জর্জ অস্বর্নের সাধারণ মানুষের জীবনযাপন সম্বন্ধে কোনো ধারণা নেই বলেও তাঁরা মন্তব্য করেন।
No comments