বিশ্বকাপে সাকিবই অধিনায়ক
মাশরাফি বিন মুর্তজার ইনজুরিই সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে। বিশ্বকাপের অধিনায়ক নিয়ে বিসিবির মধ্যে যে মতদ্বৈধতা ছিল, সেটির আর কোনো সুযোগ নেই। আগামীকালের বিশেষ বোর্ড সভায় সাকিব আল হাসানকেই ২০১১ বিশ্বকাপের জন্য বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক করা হবে বলে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে।
বিশ্বকাপের অধিনায়ক মাশরাফি, না সাকিব—প্রশ্নে দুই রকম মত ছিল বোর্ডে। সাম্প্রতিক সিরিজগুলোয় সাফল্যের কথা বিবেচনা করে একপক্ষ বিশ্বকাপেও সাকিবকেই অধিনায়ক হিসেবে চাচ্ছিল। অন্যপক্ষ ঝুঁকে ছিল মাশরাফির দিকে। তাদের দৃষ্টিতে মাশরাফি ইনজুরিতে পড়ায় সাকিব ছিলেন আপৎকালীন অধিনায়ক। মাশরাফি যদি সুস্থ হয়ে দলে থাকেন, তাহলে তাঁকেই বিশ্বকাপের নেতৃত্ব দেওয়ার পক্ষে ছিল এই অংশটি।
কিন্তু মাশরাফির সর্বশেষ ইনজুরির পর সে অবস্থান থেকে সরেই আসতে হচ্ছে তাঁদের। ইনজুরি কাটিয়ে বিশ্বকাপের আগে মাশরাফির ফেরার সুযোগ থাকলেও অধিনায়কত্বের প্রশ্নে আর ঝুঁকি নিতে রাজি নন কেউ। মাশরাফি ইনজুরিতে পড়ার পর সবাই যা অনুমান করছিলেন, সেটাই হতে যাচ্ছে এখন। বিশ্বকাপের নেতৃত্ব থাকছে সাকিবের কাঁধেই। এখন শুধু ঘোষনাটা আনুষ্ঠানিকভাবে আসার অপেক্ষা। তবে নেতৃত্বটা নেবেন কি না, সে ব্যাপারে এখনো মনঃস্থির করেননি সাকিব, ‘আমাকে এখনো কেউ কিছু বলেনি। বোর্ড থেকে প্রস্তাবটা আগে আসুক, দেখি তাঁরা কী বলেন। তারপর ভেবে দেখব।’
গত ১৯ ডিসেম্বর মুলতবি হয়ে যাওয়া বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের সভার বাকি অংশ হওয়ার কথা ৩০ ডিসেম্বর। তার আগে আগামীকাল বসছে বিশেষ বোর্ড সভা। মাশরাফির ইনজুরির পর হাতে আর কোনো বিকল্প না থাকায় সাকিবকে বিশ্বকাপের অধিনায়ক করার সিদ্ধান্তটি এই সভাতেই হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে বোর্ডের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র। বিশ্বকাপের অধিনায়কত্ব ছাড়াও সভার আলোচ্যসূচিতে আছে নিমবাস চুক্তিসংক্রান্ত বিষয়।
কালকের সভায় অধিনায়কত্বের বিষয়টি আলোচনা হবে বলে নিশ্চিত করেছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ, ‘আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সঙ্গে বিশ্বকাপের অধিনায়কত্ব নিয়েও আলোচনা হবে সভায়। অধিনায়ক কে হবেন, সেটি সভাতেই সিদ্ধান্ত হবে।’ বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুসও বলেছেন একই কথা, ‘২৭ ডিসেম্বরের সভায় আলাপ-আলোচনা করেই বিশ্বকাপের অধিনায়ক ঠিক করা হবে।’
বিশ্বকাপের পর বেশ কয়েক মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নেই। সাকিবকে তাই আপাতত বিশ্বকাপ পর্যন্তই অধিনায়কত্ব দেওয়া হবে। বিশ্বকাপের পরপর আগামী এপ্রিলে অস্ট্রেলিয়া দলের বাংলাদেশ সফরের কথা থাকলেও অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রস্তাবে সেটি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সিরিজটি দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের হলেও আইপিএলের সঙ্গে সূচির সংঘর্ষ বাধে বলে এপ্রিল মাসে শুধু তিনটি ওয়ানডেই খেলতে চাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। টেস্ট দুটি পরে কোনো এক সময়ে খেলার প্রস্তাব দিয়েছে তারা। তবে সিরিজের সূচি নিয়ে বিসিবি-ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া একমত না হলে পিছিয়ে যেতে পারে পুরো সিরিজটিই।
বিশ্বকাপের অধিনায়ক মাশরাফি, না সাকিব—প্রশ্নে দুই রকম মত ছিল বোর্ডে। সাম্প্রতিক সিরিজগুলোয় সাফল্যের কথা বিবেচনা করে একপক্ষ বিশ্বকাপেও সাকিবকেই অধিনায়ক হিসেবে চাচ্ছিল। অন্যপক্ষ ঝুঁকে ছিল মাশরাফির দিকে। তাদের দৃষ্টিতে মাশরাফি ইনজুরিতে পড়ায় সাকিব ছিলেন আপৎকালীন অধিনায়ক। মাশরাফি যদি সুস্থ হয়ে দলে থাকেন, তাহলে তাঁকেই বিশ্বকাপের নেতৃত্ব দেওয়ার পক্ষে ছিল এই অংশটি।
কিন্তু মাশরাফির সর্বশেষ ইনজুরির পর সে অবস্থান থেকে সরেই আসতে হচ্ছে তাঁদের। ইনজুরি কাটিয়ে বিশ্বকাপের আগে মাশরাফির ফেরার সুযোগ থাকলেও অধিনায়কত্বের প্রশ্নে আর ঝুঁকি নিতে রাজি নন কেউ। মাশরাফি ইনজুরিতে পড়ার পর সবাই যা অনুমান করছিলেন, সেটাই হতে যাচ্ছে এখন। বিশ্বকাপের নেতৃত্ব থাকছে সাকিবের কাঁধেই। এখন শুধু ঘোষনাটা আনুষ্ঠানিকভাবে আসার অপেক্ষা। তবে নেতৃত্বটা নেবেন কি না, সে ব্যাপারে এখনো মনঃস্থির করেননি সাকিব, ‘আমাকে এখনো কেউ কিছু বলেনি। বোর্ড থেকে প্রস্তাবটা আগে আসুক, দেখি তাঁরা কী বলেন। তারপর ভেবে দেখব।’
গত ১৯ ডিসেম্বর মুলতবি হয়ে যাওয়া বিসিবি পরিচালনা পর্ষদের সভার বাকি অংশ হওয়ার কথা ৩০ ডিসেম্বর। তার আগে আগামীকাল বসছে বিশেষ বোর্ড সভা। মাশরাফির ইনজুরির পর হাতে আর কোনো বিকল্প না থাকায় সাকিবকে বিশ্বকাপের অধিনায়ক করার সিদ্ধান্তটি এই সভাতেই হয়ে যাবে বলে জানিয়েছে বোর্ডের নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র। বিশ্বকাপের অধিনায়কত্ব ছাড়াও সভার আলোচ্যসূচিতে আছে নিমবাস চুক্তিসংক্রান্ত বিষয়।
কালকের সভায় অধিনায়কত্বের বিষয়টি আলোচনা হবে বলে নিশ্চিত করেছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী মনজুর আহমেদ, ‘আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের সঙ্গে বিশ্বকাপের অধিনায়কত্ব নিয়েও আলোচনা হবে সভায়। অধিনায়ক কে হবেন, সেটি সভাতেই সিদ্ধান্ত হবে।’ বিসিবির মিডিয়া কমিটির প্রধান জালাল ইউনুসও বলেছেন একই কথা, ‘২৭ ডিসেম্বরের সভায় আলাপ-আলোচনা করেই বিশ্বকাপের অধিনায়ক ঠিক করা হবে।’
বিশ্বকাপের পর বেশ কয়েক মাস আন্তর্জাতিক ক্রিকেট নেই। সাকিবকে তাই আপাতত বিশ্বকাপ পর্যন্তই অধিনায়কত্ব দেওয়া হবে। বিশ্বকাপের পরপর আগামী এপ্রিলে অস্ট্রেলিয়া দলের বাংলাদেশ সফরের কথা থাকলেও অস্ট্রেলিয়ার নতুন প্রস্তাবে সেটি অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সিরিজটি দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের হলেও আইপিএলের সঙ্গে সূচির সংঘর্ষ বাধে বলে এপ্রিল মাসে শুধু তিনটি ওয়ানডেই খেলতে চাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। টেস্ট দুটি পরে কোনো এক সময়ে খেলার প্রস্তাব দিয়েছে তারা। তবে সিরিজের সূচি নিয়ে বিসিবি-ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া একমত না হলে পিছিয়ে যেতে পারে পুরো সিরিজটিই।
No comments