মুক্তিযুদ্ধ- আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে by আবুল মোমেন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বরাবরই শোকের বার্তা বয়ে আনে। শোক থেকে শপথ, শপথ থেকে শক্তি পাওয়ার কথা বলি আমরা। তাঁদের স্বপ্নপূরণ ও আরব্ধ কাজ শেষ করার দায় কাঁধে চাপে আমাদের। এ কথাগুলোই ৪০ বছর ধরে আমরা বলছি, লিখছি। কিন্তু স্বপ্ন আর পূরণ হয়নি, অসমাপ্ত কাজ শেষ হয়নি। পুরো ব্যাপারটা বাৎসরিক নিয়ম রক্ষার আনুষ্ঠানিকতায় শেষ হয়ে যায়।
গত ৪০ বছরের সংবাদপত্র ঘাঁটলে দেখা যাবে, একই কথার পুনরাবৃত্তি চলছে ভাঙা রেকর্ডের মতো। পত্রিকার শিরোনাম, এমনকি ছবিসহ পাতার বিন্যাসেও দেখা যাবে বৈচিত্র্য নেই। বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে কতগুলো মহাজন উক্তি আছে, যাকে কিছুতেই মিথ্যা প্রমাণ করা যাচ্ছে না। এর মধ্যে দুটি যে অকাট্য সত্য, বরং তার প্রমাণ আমরা দিয়ে চলেছি। প্রথমত বলা হয়ে থাকে, বাঙালি আবেগপ্রবণ জাতি, ভাবাবেগে ভেসে যায়। তার ভক্তিবাদী মন, যুক্তিবিচারে অনীহা, অন্ধবিশ্বাস ও অনুকরণের প্রবণতা, তার মজ্জাগত স্বপ্নচারী ভাববিলাস, কাব্য, ভাবগানের নেশা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের কথাই টানা যায় এ সূত্রে। দ্বিতীয়টি, সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের উক্তি থেকে নেওয়া—বাঙালির ইতিহাসচেতনা নেই, সে ইতিহাস থেকে কোনো শিক্ষা নেয় না। ইতিহাস নিয়ে চলমান ঝগড়াবিবাদ ও মনগড়া ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রবণতা ইতিহাসের প্রকৃত গবেষণা ও চর্চার পথই প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু ৪০ বছর ধরে একই কথাবার্তা, যুক্তিতর্ক, ঝগড়াবিবাদ চলছেই।
গত ৪০ বছরের সংবাদপত্র ঘাঁটলে দেখা যাবে, একই কথার পুনরাবৃত্তি চলছে ভাঙা রেকর্ডের মতো। পত্রিকার শিরোনাম, এমনকি ছবিসহ পাতার বিন্যাসেও দেখা যাবে বৈচিত্র্য নেই। বাঙালি চরিত্র সম্পর্কে কতগুলো মহাজন উক্তি আছে, যাকে কিছুতেই মিথ্যা প্রমাণ করা যাচ্ছে না। এর মধ্যে দুটি যে অকাট্য সত্য, বরং তার প্রমাণ আমরা দিয়ে চলেছি। প্রথমত বলা হয়ে থাকে, বাঙালি আবেগপ্রবণ জাতি, ভাবাবেগে ভেসে যায়। তার ভক্তিবাদী মন, যুক্তিবিচারে অনীহা, অন্ধবিশ্বাস ও অনুকরণের প্রবণতা, তার মজ্জাগত স্বপ্নচারী ভাববিলাস, কাব্য, ভাবগানের নেশা ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের কথাই টানা যায় এ সূত্রে। দ্বিতীয়টি, সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের উক্তি থেকে নেওয়া—বাঙালির ইতিহাসচেতনা নেই, সে ইতিহাস থেকে কোনো শিক্ষা নেয় না। ইতিহাস নিয়ে চলমান ঝগড়াবিবাদ ও মনগড়া ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রবণতা ইতিহাসের প্রকৃত গবেষণা ও চর্চার পথই প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। কিন্তু ৪০ বছর ধরে একই কথাবার্তা, যুক্তিতর্ক, ঝগড়াবিবাদ চলছেই।
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিশেষভাবে ভাবছি, এই ভাবাবেগপ্রবণ জাতি যে তার ক্যালেন্ডারে একটি পৃথক বুদ্ধিজীবী দিবস রেখে পালন করে আসছে, এর কোনো আছর কি তার মনোজগতে পড়ছে? স্পষ্ট করেই বলা যায়, পড়ছে না। আমরা জোর দিচ্ছি ‘শহীদ’ বিশেষণটির ওপর। ফলে শোক প্রকাশ এবং শোককে ছাপিয়ে বড়জোর স্মৃতিচারণা পর্যন্ত করছি। বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবসেও দেখছি অনুষ্ঠানের মূল আইটেম হলো স্মৃতিচারণা। স্মৃতি ঠিক ইতিহাস নয়, ইতিহাসের উপাদান। কারণ, ব্যক্তি নিজের অভিজ্ঞতা ও দৃষ্টিকোণ থেকে ঘটনার বর্ণনা করেন। তাতে একই ঘটনার মূল নায়ক, কুশীলব, এমনকি মূল তাৎপর্যপূর্ণ অংশগুলোতে ভিন্ন ভিন্ন চিত্র উঠে আসে। মতপার্থক্য দেখা দেয়, পুরোটা মিলে অস্পষ্টতা ও বিভ্রান্তিকর বাস্তবতা সৃষ্টি হয়। পুরো বিষয়টি গতানুগতিক বাৎসরিক কৃত্য হিসেবে পালিত হচ্ছে, আর এভাবে ইতিহাস গল্পগুজবের মধ্যে হারিয়ে যেতে বসেছে।
৪০ বছর ধরে আমরা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করে আসছি। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার প্রথম প্রহরে যেসব বুদ্ধিজীবী নিহত হয়েছিলেন, যেমন—ড. গোবিন্দচন্দ্র দেব, ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান প্রমুখ এবং বিজয়ের প্রাক্কালে ১৪ মার্চ আলবদরদের হাতে নিহত বুদ্ধিজীবী, যেমন—অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, সাহিত্যিক শহীদুল্লা কায়সার, সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেন প্রমুখ এবং সারা বছর বিভিন্ন সময় নিহত আরও অনেককে শহীদ বুদ্ধিজীবীর মর্যাদা দিয়ে স্মরণ করা হয়।
হয়তো সদ্য স্বাধীন দেশে ভাবাবেগের আন্তরিকতায় বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা অনেকটাই প্রসারিত করে পেশাজীবী, শিক্ষিত চাকরিজীবী, অল্প-বিস্তর লিখেছেন বা করেছেন—সবাইকেই বুদ্ধিজীবী হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এতে ঔদার্যের প্রকাশ ঘটে, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার পরিচয় মেলে, কিন্তু মুনীর চৌধুরীর মতো বাঘা বুদ্ধিজীবী, শহীদুল্লা কায়সারের মতো উঁচুমাপের কথাসাহিত্যিক, ফজলে রাব্বীর মতো মেধাবী চিকিৎসক, আলতাফ মাহমুদের মতো সৃজনশীল সংগীতজ্ঞ, গোবিন্দ দেবের মতো নমস্য দার্শনিক প্রমুখ গুরুত্ব হারিয়ে ফেলেন। জাতিকে আবেগ ও কান্না চেপেই শোককে শক্তিতে পরিণত করতে হবে, তার সঙ্গে অবশ্যই বিচার-বুদ্ধি খাটাতে হবে, মূল্যায়নে তারতম্য করার মতো নির্মম তথা নিরপেক্ষ হতে শিখতে হবে।
এখন একটা গতানুগতিক ছক দাঁড়িয়ে গেছে। পত্রিকার প্রধান শিরোনাম হবে এটি, স্ট্যাম্প আকারে যতটা সম্ভব শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ছবি প্রথম পাতায় মুদ্রিত হবে, রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী-বিরোধীদলীয় নেত্রীর বাণী থাকবে, প্রধান সম্পাদকীয় থাকবে এ নিয়ে, ছবি থাকবে রাষ্ট্রপ্রধান-সরকারপ্রধানের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক প্রদানের, বিশেষ ক্রোড়পত্র হবে এ নিয়ে, যাতে মূলত এ দিনের তাৎপর্য ইত্যাদি নিয়ে জাতীয় ব্যক্তিত্বদের দুটি লেখা, পরিচিতজনের কলমে প্রিয় শহীদের স্মৃতিচারণা এবং কিছু কবিতা ও একটি-দুটি গল্প থাকবে। একইভাবে বৈদ্যুতিক গণমাধ্যমের অনুষ্ঠানমালা ও খবর সম্পর্কেও একটি বর্ণনা দেওয়া সম্ভব।
যত দিন দেশে পাকিস্তানপন্থী রাজাকার-আলবদরদের অস্তিত্ব থাকবে, তাদের রক্ষা করার রাজনীতি বহাল থাকবে, তত দিন অন্তত এভাবে হলেও এই দিনটির এবং অন্যান্য জাতীয় দিবসের গতানুগতিক আনুষ্ঠানিকতা চালিয়ে যাওয়ার পক্ষে যুক্তি দেওয়া যায়। কিন্তু সেই সঙ্গে এ কথাও বলতে হবে, যদি কেবল এভাবে ভাবাবেগের সঙ্গে ইতিহাসচর্চা হতে থাকে, তাহলে জাতি সামনের দিকে এগোতে পারবে না। ভবিষ্যতের পাথেয় ইতিহাস থেকে আহরণ করতে হবে ঠিকই, কিন্তু সেটা স্মৃতিচারণা নয়, চর্বিতচর্বণ নয়, ব্যক্তিচর্চা নয়; সেটা বুদ্ধিবৃত্তিক যুক্তিবাদী মননের বিষয়, যেখান থেকে আমরা শতহাত দূরে আছি।
এভাবে ৪০ বছর ধরেই আমরা জপে চলেছি শহীদের স্বপ্ন পূরণ করব, তাঁদের স্বপ্নের বাংলাদেশ কায়েম করব এবং তাঁদের অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করব। এভাবে বলতে বলতে এগুলো আপ্তবাক্যে পরিণত হয়েছে, অর্থহীন বুলিতে পর্যবসিত হয়েছে, পুরো বিষয়টি প্রায় তামাশার পর্যায়ে পরিণত হতে চলেছে।
কোনো কোনো রাজনৈতিক নেতা এবং একইভাবে কোনো কোনো হেভিওয়েট বুদ্ধিজীবীর এই দিনগুলোতে দম নেওয়ার ফুরসত থাকে না। তাঁরা এক স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠান থেকে অন্য স্মৃতিচারণা অনুষ্ঠানে ছুটতে ছুটতে গলদঘর্ম হয়ে যান। কোথাও শহীদ মুনীর চৌধুরীর ছাত্র হিসেবে শ্রেণীকক্ষের অভিজ্ঞতা শোনাচ্ছেন, সেটা কোনোমতে শেষ করে অন্য একটিতে গিয়ে শহীদ মামুন মাহমুদের সঙ্গে শৈশবের সোনালি দিনের কথা স্মরণ করছেন। এরপর আরও দুটি বা তিনটি সভায় তাঁকে যেতে হবে। এবার ব্যক্তির প্রসঙ্গ ছেড়ে সামগ্রিকভাবে শহীদদের আত্মত্যাগ ও আমাদের করণীয় সম্পর্কে উপদেশ দেবেন, রাজনীতি-সচেতনতার পরিচয় দিতে গিয়ে সংগতভাবেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা আসবে, গণতন্ত্রের শত্রুদের সম্পর্কে দলীয় দৃষ্টিকোণ থেকে সাবধানবাণী শোনাবেন ইত্যাদি।
এসব বাগাড়ম্বর ও অনুষ্ঠান, বক্তৃতা ও লেখালেখির মধ্যেও খোঁজ নিলে দেখা যাবে, অধিকাংশ শহীদ পরিবারের সদস্যদের মনে চাপা ক্ষোভ রয়েছে, অপ্রাপ্তির বেদনা বা যথাযথ মূল্যায়ন ও স্বীকৃতির অভাবজনিত কষ্ট রয়েছে। এ কষ্ট থেকে তাঁরা পরিবারগতভাবে সাধ্যমতো চেষ্টা করেন প্রিয়জনকে স্মরণ করতে, শ্রদ্ধা জানাতে এবং অন্যদের কাছে তাঁর সত্য পরিচয়, যা বছর বছর গতানুগতিক অনুষ্ঠানের ভিড়ে চাপা পড়ে যাচ্ছে, সেটা তুলে ধরতে। এভাবে প্রতিবছর যথাযথ মানে ও মর্যাদায় অনুষ্ঠান আয়োজন কঠিন, তার চেয়েও কঠিন এত খুচরা অনুষ্ঠানের জন্য প্রতিবছর যোগ্য বক্তা খুঁজে পাওয়া, আর গণমাধ্যমে যোগ্যতা অনুযায়ী কাভারেজ পাওয়া তো আরও দুষ্কর। ফলে একদিকে উৎসাহে একসময় ভাটা পড়ে, অন্যদিকে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়তে থাকে।
ব্যক্তিগত পর্যায়ে নানাজন নানা রকম আয়োজন করতে পারেন। কিন্তু প্রাতিষ্ঠানিক ও জাতীয় পর্যায়ে কীভাবে তাঁদের স্মরণ করব, দিবসটি পালন করব, তাতে আবেগের পাশাপাশি বা আবেগকে ছাপিয়ে বুদ্ধিবৃত্তির ছাপ থাকবে কীভাবে, সেসব নিয়ে আগাম ভাবনা ও পরিকল্পনার প্রয়োজন ছিল। মনে পড়ছে, প্রথম দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ শহীদ অধ্যাপকদের নামে স্মারক বক্তৃতা চালু করেছিল, তাতে নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে নতুন কথাবার্তা উঠে আসার সুযোগ ছিল। কিন্তু বুদ্ধিবৃত্তিক কর্ম বড্ড শুকনো ঠেকে আমাদের। এ ধরনের অনুষ্ঠান তারা আর চালিয়ে যায়নি। আমরা কি এ নিয়ে একটু ভাবতে পারি? বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এদিন সহকর্মী শহীদদের স্মরণে জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ের ভিত্তিতে দিবসটি পালন করতে পারে। বিভিন্ন বছর এ নিয়ে বিশেষ দিবস পালিত হতে পারে। যেমন—পদার্থবিদ্যা দিবস, ইতিহাসচর্চা দিবস, সংগীত দিবস, ভাষাচর্চা দিবস ইত্যাদি এবং সে অনুযায়ী দিনের কার্যক্রম সাজাতে পারেন। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠান উৎসর্গিত হবে শহীদদের নামে।
বলা যায়, এ দিবসটিকে যদি বুুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবেই পালন করতে চাই, তবে দিনটিকে পালনের দায়িত্ব বিশেষভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ও সাধারণভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর দেওয়া যায়। সব পর্যায়ের ছাত্রদের উপযোগী করে শহীদদের পরিচিতিমূলক সচিত্র প্রকাশনা থাকতে পারে। বক্তৃতা, শোভাযাত্রা, স্মৃতিচারণা আর গান-বাজনার পুনরাবৃত্তি তো ৪০ বছর ধরে চলল। নতুন কিছু কবিতা ব্যতীত নতুন কথা, চিন্তা, নতুন গান পর্যন্ত তৈরি হয়নি। ভাবে বিভোর হয়ে চিন্তার একই স্তরে ৪০ বছর কাটিয়ে দেওয়া যায়, কিন্তু এগোতে হলে ভাবকে ভাবনায় রূপান্তর করতে হবে। আর তা দু-চারজনে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। সবার মধ্যে, সব ছাত্রের মধ্যে ওই ক্ষমতা ছড়িয়ে দিতে হবে। এভাবে বুদ্ধিচর্চার বিস্তারের ও গভীরতার মধ্য দিয়ে ভাবাবেগপ্রবণ জাতি বুদ্ধিবৃত্তিক দক্ষতায় ভারসাম্য অর্জন করবে। সবচেয়ে বড় কথা, তার নাবালকত্ব ঘুচে গিয়ে একটি সাবালক পরিণত বুদ্ধির জাতির আবির্ভাব ঘটবে।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে কায়মনে এই প্রার্থনাটিই জানাই। তাতে শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতিদান দেওয়া, তাঁদের স্বপ্ন সফল করা ও আরব্ধ কাজ সম্পন্ন করা হয়তো সম্ভব হবে।
=================================
বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয় একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে সুনীতি ও সুশাসন আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ শালীন ও সংযত কথাবার্তা কি শুধু একতরফা হতে হবে? একটি অসমাপ্ত গল্প মুসলিম বিশ্বে সেক্যুলারিজমের বর্তমান ও ভবিষ্যত চীন দেশের কথা হিকমতে হুজ্জতেদের কথা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে বিশ্বসভায় ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো বধ্যভূমিতে গেয়ে গেল যাঁরা জীবনের জয়গান ভিক্ষাবৃত্তির মুখোশ লন্ডন ভ্রমণ এবং সুখ-দুঃখের দু'টি কথা শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়? জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রাত যায় দিন আসে শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা
দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ আবুল মোমেন
কবি, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক।
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয় একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে সুনীতি ও সুশাসন আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ শালীন ও সংযত কথাবার্তা কি শুধু একতরফা হতে হবে? একটি অসমাপ্ত গল্প মুসলিম বিশ্বে সেক্যুলারিজমের বর্তমান ও ভবিষ্যত চীন দেশের কথা হিকমতে হুজ্জতেদের কথা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে বিশ্বসভায় ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো বধ্যভূমিতে গেয়ে গেল যাঁরা জীবনের জয়গান ভিক্ষাবৃত্তির মুখোশ লন্ডন ভ্রমণ এবং সুখ-দুঃখের দু'টি কথা শিক্ষার মানোন্নয়নে চাই যথার্থ মনিটরিং পান্থজনঃ কী পাই নি তারি হিসাব মিলাতে মন মোর নহে রাজী বাঙালির বৌদ্ধিক ঐতিহ্য ৭২-এর সংবিধানের আলোকে কি রূপকল্প বদল করা উচিত নয়? জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ :নতুন যুগের বার্তাবাহক প্রশাসনে জনগণের আস্থা অর্জন জরুরি পরিবেশ সুরক্ষায় তরল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা রাত যায় দিন আসে শিক্ষা ছাড়া অর্থনৈতিক মুক্তি অসম্ভব ভালবাসা নিভিয়ে দেয় হিংসার আগুন মহান মুক্তিযুদ্ধঃ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি রহস্যের পর্দা সরিয়ে দ্যুতিময় এমিলি ডিকিনসন বেগম রোকেয়াঃ নারী জাগরণের বিস্ময়কর প্রতিভা
দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ আবুল মোমেন
কবি, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক।
এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
No comments