ভারতে নতুন ভিত্তিবছরে মূল্যস্ফীতির হিসাব প্রকাশ
ভারত সরকার নতুন ভিত্তিবছরের প্রথম মূল্যস্ফীতির হিসাব প্রকাশ করেছে গতকাল।
এতে দেখা যায়, চলতি বছরের আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে সাড়ে আট শতাংশ।
পাইকারী মূল্যস্ফীতি (ডব্লিউপিআই) সূচকের মাধ্যমে দেশটির মূল্যস্ফীতির হারের পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এত দিন ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরকে ভিত্তিবছর ধরে মূল্যস্ফীতির হিসাব করা হতো। সে হিসেবে আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে সাড়ে নয় শতাংশ।
নতুন ভিত্তিবছর ধরা হয়েছে ২০০৪-০৫ অর্থবছরকে। আর এই সূচকে এত দিনের প্রচলিত সূচকের চেয়ে ২৪১টি সামগ্রী বেশি রয়েছে। ফলে নতুন ডব্লিউপিআইতে মোট সামগ্রীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৭৬টি, যা আগের সূচকে ছিল ৪৩৫টি।
নতুন ভিত্তিবছরের ডব্লিউপিআই প্রকাশ করে বাণিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মা নয়াদিল্লিতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি সরকার ও জনগণকে মূল্যের গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে অধিকতর স্পষ্ট ধারণা ও স্বচ্ছ চিত্র দেবে।
তিনি এ-ও বলেন, খাদ্যের মূল্যস্ফীতি একটি উদ্বেগের বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
নতুন ডব্লিউপিআই অনুসারে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় খাদ্যসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ হারে।
ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জিও স্বীকার করে বলেছেন, মূল্যস্ফীতির চাপ রয়েছে। কেননা, খারাপ মৌসুমের কারণে খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে।
তবে নতুন হিসাবে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কম হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
এতে দেখা যায়, চলতি বছরের আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে সাড়ে আট শতাংশ।
পাইকারী মূল্যস্ফীতি (ডব্লিউপিআই) সূচকের মাধ্যমে দেশটির মূল্যস্ফীতির হারের পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয়ে থাকে। এত দিন ১৯৯৩-৯৪ অর্থবছরকে ভিত্তিবছর ধরে মূল্যস্ফীতির হিসাব করা হতো। সে হিসেবে আগস্ট মাসে মূল্যস্ফীতির হার হয়েছে সাড়ে নয় শতাংশ।
নতুন ভিত্তিবছর ধরা হয়েছে ২০০৪-০৫ অর্থবছরকে। আর এই সূচকে এত দিনের প্রচলিত সূচকের চেয়ে ২৪১টি সামগ্রী বেশি রয়েছে। ফলে নতুন ডব্লিউপিআইতে মোট সামগ্রীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৬৭৬টি, যা আগের সূচকে ছিল ৪৩৫টি।
নতুন ভিত্তিবছরের ডব্লিউপিআই প্রকাশ করে বাণিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মা নয়াদিল্লিতে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি সরকার ও জনগণকে মূল্যের গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে অধিকতর স্পষ্ট ধারণা ও স্বচ্ছ চিত্র দেবে।
তিনি এ-ও বলেন, খাদ্যের মূল্যস্ফীতি একটি উদ্বেগের বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
নতুন ডব্লিউপিআই অনুসারে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় খাদ্যসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধি ঘটেছে ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ হারে।
ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জিও স্বীকার করে বলেছেন, মূল্যস্ফীতির চাপ রয়েছে। কেননা, খারাপ মৌসুমের কারণে খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে।
তবে নতুন হিসাবে বার্ষিক মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কম হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
No comments