‘রাজসাক্ষী’ হচ্ছেন আমির!
ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনের ইতিহাস পড়তে গেলেই শব্দটা খুব শোনা যায়—অমুক রাজসাক্ষী হয়ে ধরিয়ে দিয়েছেন সহযোদ্ধাদের! সেই রাজসাক্ষীদের ইতিহাস দেখে ঘৃণার চোখে। কিন্তু এবার ‘রাজসাক্ষী’ হয়ে অন্তত ঘৃণা থেকে রক্ষা পেতে পারেন মোহাম্মদ আমির।
ব্রিটিশ পত্রিকা ডেইলি টেলিগ্রাফ তাদের নিজস্ব সূত্রের বরাত দিয়ে জানাচ্ছে, আমির নাকি রাজসাক্ষী হতে প্রস্তুতও হয়ে গেছেন। আইসিসির তদন্ত দলের কাছে সবকিছু খুলে বলতে রাজি হয়ে গেছেন এই তরুণ পেসার। বাজিকরের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে ইচ্ছাকৃত নো-বল করে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে আমির, সালমান বাট ও মোহাম্মদ আসিফের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে তাঁরা সাময়িকভাবে বহিষ্কৃতও হয়েছেন ক্রিকেট থেকে।
এই বহিষ্কারাদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করার জন্য ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল ক্রিকেটারদের। তবে পিসিবি নিশ্চিত করেছে, গতকালই আইসিসিকে তিন ক্রিকেটারের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। পিসিবির আইন উপদেষ্টা তাফাজ্জুল রিজভী জানিয়েছেন, আইসিসি তিন ক্রিকেটারকে যে নোটিশ দিয়েছিল, গত বৃহস্পতিবার ইজাজ বাটের সঙ্গে আলোচনা করে সেটির জবাব পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এসবের মধ্যেই চলছে আমিরের ‘রাজসাক্ষী’ হওয়া বিষয়ক আলোচনা।
টেলিগ্রাফ বলছে, আজীবন নিষেধাজ্ঞা থেকে বাঁচার জন্য মরিয়া আমির এখন আইসিসি ও লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশকে সব সত্য কথা বলে দিতে তৈরি হচ্ছেন। এর আগে অনেকেই সুপারিশ করেছেন, সত্য কথা বললে বয়স বিবেচনা করে আমিরের শাস্তি লঘু করে দেওয়া উচিত।
পত্রিকাটি লিখেছে, ‘যত দূর জানা গেছে ১৮ বছর বয়সী আমির তাঁর নিজের সব কথা এবং বাট, আসিফসহ অন্য পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিপক্ষে সব তথ্য-উপাত্ত জানিয়ে দিতে রাজি আছেন।’
আমির আসলেই সেটা করবেন কি না, সময়ই বলবে। আপাতত আমিরের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ গঠনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আইসিসির দুর্নীতি দমন ও নিরাপত্তা বিভাগের উপদেষ্টা এবং ‘বেটফেয়ার’ নামে পৃথিবীর বৃহত্তম ইন্টারনেট বাজিকর সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মার্ক ডেভিস বলছেন, লর্ডস টেস্টের প্রথম ডেলিভারিতেই আমিরের ওয়াইড বল করাটাও তদন্তের আওতায় নেওয়া উচিত। এই ওয়াইড থেকে ৫ রান হয়েছিল। ডেভিসের মতে, ম্যাচের প্রথম বলেই ৫ রান হবে কি না, এটা স্পট ফিক্সিংয়ের খুব জনপ্রিয় একটা বিষয়।
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ঘটনা এবং আইপিএলে স্পট ফিক্সিং নিয়ে বাজার যখন গরম, তখনই আইসিসি ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারের কাছে ‘সাহায্যে’র আবেদন জানিয়েছে। কেপটাউনে প্রধান নির্বাহীদের বৈঠক শেষে দেওয়া বিবৃতিতে হারুন লরগাত বলেছেন, দুর্নীতি দমনে সরকারগুলোর সংশ্লিষ্টতা জরুরি হয়ে পড়েছে। একই সঙ্গে প্রয়োজন হলে আইসিসি তার দুর্নীতি দমনবিষয়ক আইনগুলো পুনর্বিবেচনা করবে বলেও জানানো হয়েছে।
ব্রিটিশ পত্রিকা ডেইলি টেলিগ্রাফ তাদের নিজস্ব সূত্রের বরাত দিয়ে জানাচ্ছে, আমির নাকি রাজসাক্ষী হতে প্রস্তুতও হয়ে গেছেন। আইসিসির তদন্ত দলের কাছে সবকিছু খুলে বলতে রাজি হয়ে গেছেন এই তরুণ পেসার। বাজিকরের কাছ থেকে অর্থ নিয়ে ইচ্ছাকৃত নো-বল করে স্পট ফিক্সিংয়ে জড়ানোর অভিযোগ উঠেছে আমির, সালমান বাট ও মোহাম্মদ আসিফের বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে তাঁরা সাময়িকভাবে বহিষ্কৃতও হয়েছেন ক্রিকেট থেকে।
এই বহিষ্কারাদেশ পুনর্বিবেচনার আবেদন করার জন্য ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছিল ক্রিকেটারদের। তবে পিসিবি নিশ্চিত করেছে, গতকালই আইসিসিকে তিন ক্রিকেটারের পক্ষ থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। পিসিবির আইন উপদেষ্টা তাফাজ্জুল রিজভী জানিয়েছেন, আইসিসি তিন ক্রিকেটারকে যে নোটিশ দিয়েছিল, গত বৃহস্পতিবার ইজাজ বাটের সঙ্গে আলোচনা করে সেটির জবাব পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর এসবের মধ্যেই চলছে আমিরের ‘রাজসাক্ষী’ হওয়া বিষয়ক আলোচনা।
টেলিগ্রাফ বলছে, আজীবন নিষেধাজ্ঞা থেকে বাঁচার জন্য মরিয়া আমির এখন আইসিসি ও লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশকে সব সত্য কথা বলে দিতে তৈরি হচ্ছেন। এর আগে অনেকেই সুপারিশ করেছেন, সত্য কথা বললে বয়স বিবেচনা করে আমিরের শাস্তি লঘু করে দেওয়া উচিত।
পত্রিকাটি লিখেছে, ‘যত দূর জানা গেছে ১৮ বছর বয়সী আমির তাঁর নিজের সব কথা এবং বাট, আসিফসহ অন্য পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের বিপক্ষে সব তথ্য-উপাত্ত জানিয়ে দিতে রাজি আছেন।’
আমির আসলেই সেটা করবেন কি না, সময়ই বলবে। আপাতত আমিরের বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ গঠনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। আইসিসির দুর্নীতি দমন ও নিরাপত্তা বিভাগের উপদেষ্টা এবং ‘বেটফেয়ার’ নামে পৃথিবীর বৃহত্তম ইন্টারনেট বাজিকর সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা মার্ক ডেভিস বলছেন, লর্ডস টেস্টের প্রথম ডেলিভারিতেই আমিরের ওয়াইড বল করাটাও তদন্তের আওতায় নেওয়া উচিত। এই ওয়াইড থেকে ৫ রান হয়েছিল। ডেভিসের মতে, ম্যাচের প্রথম বলেই ৫ রান হবে কি না, এটা স্পট ফিক্সিংয়ের খুব জনপ্রিয় একটা বিষয়।
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের ঘটনা এবং আইপিএলে স্পট ফিক্সিং নিয়ে বাজার যখন গরম, তখনই আইসিসি ক্রিকেট-সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারের কাছে ‘সাহায্যে’র আবেদন জানিয়েছে। কেপটাউনে প্রধান নির্বাহীদের বৈঠক শেষে দেওয়া বিবৃতিতে হারুন লরগাত বলেছেন, দুর্নীতি দমনে সরকারগুলোর সংশ্লিষ্টতা জরুরি হয়ে পড়েছে। একই সঙ্গে প্রয়োজন হলে আইসিসি তার দুর্নীতি দমনবিষয়ক আইনগুলো পুনর্বিবেচনা করবে বলেও জানানো হয়েছে।
No comments