নেতৃত্বের লড়াইয়েটিকে গেলেন নাওতো কান
জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান গতকাল মঙ্গলবার ক্ষমতাসীন ডেমোক্রেটিক পার্টি অব জাপানের (ডিপিজে) সভাপতি নির্বাচনে প্রভাবশালী রাজনীতিক ইচিরো ওজাওয়াকে সহজেই পরাজিত করেছেন। ওজাওয়া পর্দার আড়ালে ক্ষমতার কলকাঠি নিয়ে খেলায় দক্ষতার কারণে জাপানের রাজনীতিতে ‘ছায়া শোগুন’ হিসেবে পরিচিত।
দলীয় নেতৃত্বের এই লড়াইয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ৭২১-৪৯১ পয়েন্টে সহজেই ওজাওয়াকে হারিয়ে দেন কান। ক্ষমতাসীন দলের নেতা যেহেতু দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে থাকেন, তাই সংসদ ভেঙে দেওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা না দিলে অন্তত আগামী দুই বছর দলীয় প্রধান এবং সেই সঙ্গে সরকারপ্রধানের পদে বহাল থাকবেন কান। তবে তাঁর সেই চলার পথ যে মোটেও কণ্টকমুক্ত হবে না, এরই মধ্যে সেই পূর্বাভাস দিতে শুরু করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। সংসদের নিম্নকক্ষে বড় সমর্থক গ্রুপ রয়েছে ইচিরো ওজাওয়ার, বিল পাস করিয়ে নিতে যাঁদের সমর্থন প্রধানমন্ত্রীর জন্য আবশ্যকীয়।
সভাপতি নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে এটাকে নিজের জন্য দেশের সেবা করার শেষ সুযোগ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন ওজাওয়া। কিন্তু নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর ওজাওয়া যে দ্রুতই জাপানের রাজনীতি থেকে বিদায় নিচ্ছেন, তা অবশ্য দেশের অনেকেই মনে করেন না।
দলীয় নেতৃত্বের এই লড়াইয়ে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ৭২১-৪৯১ পয়েন্টে সহজেই ওজাওয়াকে হারিয়ে দেন কান। ক্ষমতাসীন দলের নেতা যেহেতু দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে থাকেন, তাই সংসদ ভেঙে দেওয়ার মতো পরিস্থিতি দেখা না দিলে অন্তত আগামী দুই বছর দলীয় প্রধান এবং সেই সঙ্গে সরকারপ্রধানের পদে বহাল থাকবেন কান। তবে তাঁর সেই চলার পথ যে মোটেও কণ্টকমুক্ত হবে না, এরই মধ্যে সেই পূর্বাভাস দিতে শুরু করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। সংসদের নিম্নকক্ষে বড় সমর্থক গ্রুপ রয়েছে ইচিরো ওজাওয়ার, বিল পাস করিয়ে নিতে যাঁদের সমর্থন প্রধানমন্ত্রীর জন্য আবশ্যকীয়।
সভাপতি নির্বাচনে প্রার্থিতা ঘোষণা করে এটাকে নিজের জন্য দেশের সেবা করার শেষ সুযোগ হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন ওজাওয়া। কিন্তু নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর ওজাওয়া যে দ্রুতই জাপানের রাজনীতি থেকে বিদায় নিচ্ছেন, তা অবশ্য দেশের অনেকেই মনে করেন না।
No comments