ছয় সপ্তাহেই ফিরবেন তামিম
চট্টগ্রামের খান পরিবারে এবার ঈদ-উৎসব খুব জমেনি। জমবে কী করে! পরিবারের ছোট ছেলেটা যে সেই অস্ট্রেলিয়ায় পড়ে আছে। ঈদের আনন্দের পাশাপাশি তাই ছেলেটার জন্য দুশ্চিন্তা হয়েছে। আসলে এই ছেলেটার জন্য চিন্তা করেছে বাংলাদেশের ক্রিকেট অঙ্গনই। কারণ ‘ছেলেটা’র নাম তামিম ইকবাল।
কাল মেলবোর্নের হোটেল থেকে ফোনে যেন সবাইকে সেই চিন্তামুক্ত করার চেষ্টা করলেন তামিম ইকবাল, ‘আমাকে নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। জ্ঞান ফেরার পরই ডাক্তার বলেছেন, তিনি খুবই খুশি। অস্ত্রোপচার নাকি খুব ভালো হয়েছে। এখন আশা করি, সপ্তাহ ছয়েকের মধ্যেই পুরোপুরি খেলায় ফিরতে পারব।’
হ্যাঁ, এখানেই তামিম একটু এগিয়ে আছেন। তাঁর চিকিৎসক অস্ত্রোপচার শেষে বলেছেন, মাঠে ফিরতে ছয় থেকে আট সপ্তাহ লাগবে। আর ব্যাটিংয়ের মতোই আত্মবিশ্বাসে ভরপুর তামিম বলছেন, ‘আমি চার সপ্তাহ পরই ব্যাটিং শুরু করব। টেনিস বলে শুরু করব। এরপর দেখবেন, ছয় সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি নেটে নেমে গেছি। ভালোই হবে, কারণ এরপর দুই সপ্তাহ তো আর কোনো খেলা নেই।’
তবে যত ছোটই হোক, অস্ত্রোপচার বলে কথা। বিশ্বকাপ নিয়ে কোনো সংশয় নেই তো? ‘আরে না। পরে কী হবে, তা তো আগে থেকে বলে দিতে পারি না। তবে আমি বিশ্বাস করি, ওসব ভাবার কোনো সুযোগই নেই’—তামিম বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়ে দিলেন প্রশ্নটাকে।
অস্ত্রোপচার শেষে কথাবার্তায় পুরোপুরি পরিচিত তামিম ফিরে এসেছেন। এখন আর কণ্ঠে নেই কোনো আশঙ্কাজনিত অস্থিরতা। কিন্তু নিজেই জানালেন অস্ত্রোপচারের আগে কেমন অস্থির হয়ে পড়েছিলেন, ‘আমি ভয় পাইনি। বরং অপারেশন নিয়ে ফোনে সুমন ভাইয়ের (হাবিবুল বাশার) সঙ্গে রসিকতাও করেছি। কিন্তু খুব টেনশনে ছিলাম। এবার ঈদটা পর্যন্ত করতে পারিনি। এখানে আমাকে দেখভাল করছেন যে বাবু ভাই, শুধু ওনার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম।’
সে যাই হোক, অস্ত্রোপচার হয়ে গেছে। এখন দেশে ফেরার পালা। কবে ফিরছেন তামিম? ‘এখানে সেলাই খোলার পর একজন ফিজিওর সঙ্গে কাজ করব। তিন-চারটে সেশন কাজ করব। ফলে সপ্তাহখানেক লাগবে দেশে ফিরতে।’
তাহলে আর কী। তামিম দেশে ফিরলেই না হয় খান পরিবারের উৎসবটা হবে!
কাল মেলবোর্নের হোটেল থেকে ফোনে যেন সবাইকে সেই চিন্তামুক্ত করার চেষ্টা করলেন তামিম ইকবাল, ‘আমাকে নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। জ্ঞান ফেরার পরই ডাক্তার বলেছেন, তিনি খুবই খুশি। অস্ত্রোপচার নাকি খুব ভালো হয়েছে। এখন আশা করি, সপ্তাহ ছয়েকের মধ্যেই পুরোপুরি খেলায় ফিরতে পারব।’
হ্যাঁ, এখানেই তামিম একটু এগিয়ে আছেন। তাঁর চিকিৎসক অস্ত্রোপচার শেষে বলেছেন, মাঠে ফিরতে ছয় থেকে আট সপ্তাহ লাগবে। আর ব্যাটিংয়ের মতোই আত্মবিশ্বাসে ভরপুর তামিম বলছেন, ‘আমি চার সপ্তাহ পরই ব্যাটিং শুরু করব। টেনিস বলে শুরু করব। এরপর দেখবেন, ছয় সপ্তাহের মধ্যে পুরোপুরি নেটে নেমে গেছি। ভালোই হবে, কারণ এরপর দুই সপ্তাহ তো আর কোনো খেলা নেই।’
তবে যত ছোটই হোক, অস্ত্রোপচার বলে কথা। বিশ্বকাপ নিয়ে কোনো সংশয় নেই তো? ‘আরে না। পরে কী হবে, তা তো আগে থেকে বলে দিতে পারি না। তবে আমি বিশ্বাস করি, ওসব ভাবার কোনো সুযোগই নেই’—তামিম বাউন্ডারির বাইরে পাঠিয়ে দিলেন প্রশ্নটাকে।
অস্ত্রোপচার শেষে কথাবার্তায় পুরোপুরি পরিচিত তামিম ফিরে এসেছেন। এখন আর কণ্ঠে নেই কোনো আশঙ্কাজনিত অস্থিরতা। কিন্তু নিজেই জানালেন অস্ত্রোপচারের আগে কেমন অস্থির হয়ে পড়েছিলেন, ‘আমি ভয় পাইনি। বরং অপারেশন নিয়ে ফোনে সুমন ভাইয়ের (হাবিবুল বাশার) সঙ্গে রসিকতাও করেছি। কিন্তু খুব টেনশনে ছিলাম। এবার ঈদটা পর্যন্ত করতে পারিনি। এখানে আমাকে দেখভাল করছেন যে বাবু ভাই, শুধু ওনার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম।’
সে যাই হোক, অস্ত্রোপচার হয়ে গেছে। এখন দেশে ফেরার পালা। কবে ফিরছেন তামিম? ‘এখানে সেলাই খোলার পর একজন ফিজিওর সঙ্গে কাজ করব। তিন-চারটে সেশন কাজ করব। ফলে সপ্তাহখানেক লাগবে দেশে ফিরতে।’
তাহলে আর কী। তামিম দেশে ফিরলেই না হয় খান পরিবারের উৎসবটা হবে!
No comments