নতুন শুরুর প্রত্যয় মেসির
‘হোলা (হ্যালো) সিউল’! বার্সেলোনা এখন দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানীতে। মেসি আর আলভেজ সিউলকে অভিবাদন জানিয়ে এভাবেই বার্সেলোনার আপন করে নিলেন |
এই তো সেদিন কার্লোস তেভেজ জানালেন, বিশ্বকাপে হেরে যাওয়ার ধাক্কা এখনো সামলে উঠতে পারেননি। গত মৌসুমে ২৯ গোল করা এই ম্যানচেস্টার সিটি স্ট্রাইকার এবার নাকি মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়ার প্রেরণাই পাচ্ছেন না! লিওনেল মেসি ঠিক উল্টো। না, পরাজয়ে ভেঙে পড়েছিলেন তিনিও। সেই বেদনা এখনো বাজে বুকের মধ্যে। কিন্তু সেই হতাশা ভুলে নতুনভাবেই শুরু করতে চান।
‘ওই পরাজয়ে আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কারণ এমনটা আমি মোটেও আশা করিনি। কিন্তু যা হওয়ার হয়ে গেছে। এ নিয়ে করারও আর কিছু নেই। পেছনের দিকে তাকিয়ে থাকাটা হবে মস্ত ভুল। আমি সেই ধাক্কা সামলে উঠেছি। এখন শুধু বার্সেলোনা নিয়েই ভাবছি’—বলেছেন ২৩ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
বিশ্বকাপে গোলের দেখা না পেলেও গত ক্লাব মৌসুমটা কিন্তু দুর্দান্ত কেটেছে তাঁর। সব মিলে ৫৩ ম্যাচে করেছেন ৪৭ গোল। দলের এক নম্বর স্ট্রাইকার না হয়েও লিগে ৩৫ ম্যাচে করেছেন ৩৪ গোল। এবার কী লক্ষ্য তাঁর? মেসি জানালেন, ‘লক্ষ্য তো বরাবরের মতোই একটা—যতগুলো সম্ভব শিরোপা জেতা। জানি কাজটা কঠিন। কিন্তু আমাদের দলটাও তো দুর্দান্ত। পুরো দল আবারও অভিযান শুরু করতে উন্মুখ। আমরা প্রস্তুত।’
এই ‘দুর্দান্ত’ দলটায় কিন্তু শেষ পর্যন্ত থাকছেন না সেস ফ্যাব্রিগাস। এই মৌসুমে বার্সায় ফ্যাব্রিগাসের ফিরে আসা নিয়ে অনেক জল্পনা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত দুই ক্লাবের পক্ষ থেকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই মৌসুমে আর ঠিকানা বদল হচ্ছে না ফ্যাব্রিগাসের। খবরটা মেসির জন্যও হতাশার। কারণ ‘বন্ধু’ ফ্যাব্রিগাসকে ফিরে পেতে উন্মুখ হয়ে ছিলেন তিনি।
বার্সেলোনার যুবদলে খেলেছেন একসঙ্গে। বিখ্যাত ‘খামার বাড়ি’তে একসঙ্গে দুজনের কেটেছে তিনটি বছর। ২০০৩-এ বিচ্ছেদ। ফ্যাবিগ্রাস ওই বছর চলে গেলেন আর্সেনালে। পরের বছর বার্সার সিনিয়র দলে অভিষেক মেসির। সাত বছর পর দুই বন্ধুর আবারও একই দলে খেলার সম্ভাবনা জেগেছিল। মেসি অবশ্য এখনো আশাবাদী, ‘সেস যে আমার খুবই ভালো বন্ধু এটা তো আর গোপন কিছু নয়। আমাদের দলের সবার সঙ্গেই ওর বন্ধুত্ব আছে। ও এখানে এলে ভালোই হতো। আমি চাই, সেস চলে আসুক। আশা করি, ওর বদলি-সংক্রান্ত জটিলতা শিগগিরই মিটে যাবে। সেস হয়ে যাবে বার্সেলোনার।’
এই মৌসুমে অন্তত মেসির চাওয়া পূরণ হচ্ছে না। তবে আগামী মৌসুমে ফ্যাব্রিগাস আর্সেনালে থাকবেন, এই নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। ওদিকে ডেভিড ভিয়া যেমন জানিয়ে দিলেন, এ বছর লিভারপুল বড় কোনো শিরোপা না জিতলে তারা হারাবে ফার্নান্দো তোরেসকে। পরের মৌসুমে নয়, অ্যাশলি কোল এবারই চলে যেতে চান রিয়ালে। কিন্তু চেলসি কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়ে দিয়েছেন, সেই আশা পূরণ হবে না তাঁরও।
জার্মান তারকা মেসুত ওজিল জানিয়েছেন, ভের্ডার ব্রেমেন ছেড়ে অন্য কোথাও গেলে তিনি ইংল্যান্ডেরই কোনো ক্লাবে যাবেন। আর এসি মিলান নাকি হাত বাড়িয়েছে জিওভানি দস সান্তোস, এলানো আর আলেকজান্ডার হ্লেব—এই তিন মিডফিল্ডারের দিকে।
‘ওই পরাজয়ে আমি ভেঙে পড়েছিলাম। কারণ এমনটা আমি মোটেও আশা করিনি। কিন্তু যা হওয়ার হয়ে গেছে। এ নিয়ে করারও আর কিছু নেই। পেছনের দিকে তাকিয়ে থাকাটা হবে মস্ত ভুল। আমি সেই ধাক্কা সামলে উঠেছি। এখন শুধু বার্সেলোনা নিয়েই ভাবছি’—বলেছেন ২৩ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড।
বিশ্বকাপে গোলের দেখা না পেলেও গত ক্লাব মৌসুমটা কিন্তু দুর্দান্ত কেটেছে তাঁর। সব মিলে ৫৩ ম্যাচে করেছেন ৪৭ গোল। দলের এক নম্বর স্ট্রাইকার না হয়েও লিগে ৩৫ ম্যাচে করেছেন ৩৪ গোল। এবার কী লক্ষ্য তাঁর? মেসি জানালেন, ‘লক্ষ্য তো বরাবরের মতোই একটা—যতগুলো সম্ভব শিরোপা জেতা। জানি কাজটা কঠিন। কিন্তু আমাদের দলটাও তো দুর্দান্ত। পুরো দল আবারও অভিযান শুরু করতে উন্মুখ। আমরা প্রস্তুত।’
এই ‘দুর্দান্ত’ দলটায় কিন্তু শেষ পর্যন্ত থাকছেন না সেস ফ্যাব্রিগাস। এই মৌসুমে বার্সায় ফ্যাব্রিগাসের ফিরে আসা নিয়ে অনেক জল্পনা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত দুই ক্লাবের পক্ষ থেকেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই মৌসুমে আর ঠিকানা বদল হচ্ছে না ফ্যাব্রিগাসের। খবরটা মেসির জন্যও হতাশার। কারণ ‘বন্ধু’ ফ্যাব্রিগাসকে ফিরে পেতে উন্মুখ হয়ে ছিলেন তিনি।
বার্সেলোনার যুবদলে খেলেছেন একসঙ্গে। বিখ্যাত ‘খামার বাড়ি’তে একসঙ্গে দুজনের কেটেছে তিনটি বছর। ২০০৩-এ বিচ্ছেদ। ফ্যাবিগ্রাস ওই বছর চলে গেলেন আর্সেনালে। পরের বছর বার্সার সিনিয়র দলে অভিষেক মেসির। সাত বছর পর দুই বন্ধুর আবারও একই দলে খেলার সম্ভাবনা জেগেছিল। মেসি অবশ্য এখনো আশাবাদী, ‘সেস যে আমার খুবই ভালো বন্ধু এটা তো আর গোপন কিছু নয়। আমাদের দলের সবার সঙ্গেই ওর বন্ধুত্ব আছে। ও এখানে এলে ভালোই হতো। আমি চাই, সেস চলে আসুক। আশা করি, ওর বদলি-সংক্রান্ত জটিলতা শিগগিরই মিটে যাবে। সেস হয়ে যাবে বার্সেলোনার।’
এই মৌসুমে অন্তত মেসির চাওয়া পূরণ হচ্ছে না। তবে আগামী মৌসুমে ফ্যাব্রিগাস আর্সেনালে থাকবেন, এই নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। ওদিকে ডেভিড ভিয়া যেমন জানিয়ে দিলেন, এ বছর লিভারপুল বড় কোনো শিরোপা না জিতলে তারা হারাবে ফার্নান্দো তোরেসকে। পরের মৌসুমে নয়, অ্যাশলি কোল এবারই চলে যেতে চান রিয়ালে। কিন্তু চেলসি কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়ে দিয়েছেন, সেই আশা পূরণ হবে না তাঁরও।
জার্মান তারকা মেসুত ওজিল জানিয়েছেন, ভের্ডার ব্রেমেন ছেড়ে অন্য কোথাও গেলে তিনি ইংল্যান্ডেরই কোনো ক্লাবে যাবেন। আর এসি মিলান নাকি হাত বাড়িয়েছে জিওভানি দস সান্তোস, এলানো আর আলেকজান্ডার হ্লেব—এই তিন মিডফিল্ডারের দিকে।
No comments