আগস্টের মধ্যেই ইরাকে সামরিক অভিযান শেষ হবে: ওবামা
সাম্প্রতিক সময়ে সহিংসতা বৃদ্ধি পাওয়া সত্ত্বেও নির্ধারিত সময় ৩১ আগস্টের মধ্যেই ইরাকে মার্কিন সামরিক অভিযান শেষ হবে। গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউস থেকে এ কথা জানানো হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের আটলান্টায় এক ভাষণে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এ ঘোষণা দেবেন। যুদ্ধে পঙ্গু হয়ে যাওয়া প্রবীণ মার্কিন সেনাদের জাতীয় সম্মেলনে ওবামা সোমবার ওই ভাষণ দেবেন।
সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত ভাষণে ওবামা বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই আমি ইরাকের ব্যাপারে নতুন কৌশল গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, ২০১০ সালের ৩১ আগস্টের মধ্যে ইরাকে মার্কিন সামরিক অভিযান শেষ হবে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমরা সেটাই করছি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই।’
ওবামা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগেই বাগদাদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের একটি নিরাপত্তা চুক্তি হয়েছিল। ওই চুক্তি অনুযায়ী ২০১১ সালের মধ্যে ইরাক থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা। ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ইরাকে মার্কিন সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারে নামিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছিলেন ওবামা। ইরাকে এ মুহূর্তে ৬৫ হাজারের মতো মার্কিন সেনা মোতায়েন আছে।
ইরাকে যখন নতুন করে সহিংসতা বাড়ছে তার মধ্যেই ওবামা সেনা প্রত্যাহার নিশ্চিত করার ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন। ইরাক সরকার গত শনিবার জানিয়েছে, গত জুলাইয়ে সহিংসতায় মারা গেছে ৫৩৫ জন। এর মধ্যে ৩৯৬ জন বেসামরিক লোক, ৮৯ জন পুলিশ এবং ৫০ জন সেনা। ২০০৮ সালের মে মাসের পর গত মাসেই সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে।
তবে ইরাকে মার্কিন বাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল স্টিফেন লিনজা বলেছেন, শুধু হতাহতের সংখ্যার মাধ্যমে ইরাকের বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রতিফলিত হচ্ছে না। তা ছাড়া হতাহতের যে সংখ্যা বেসরকারিভাবে গণমাধ্যমে জানানো হয়েছে তা অতিরঞ্জিত।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেছেন, বিদ্রোহীরা ইরাকের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলেও সেখানে সহিংসতার ঘটনা কয়েক বছরের মধ্যে সচচেয়ে কম অবস্থায় রয়েছে।
ওবামা জানিয়েছেন, আগামী কয়েক মাস অন্তবর্তীকালীন মার্কিন সেনা ইরাকে থাকবে এবং ২০১১ সালের মধ্যে সব সেনা প্রত্যাহার করা হবে। এই সময় মার্কিন বাহিনী ইরাকি সেনাদের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন সহযোগিতা দেবে এবং নিজেদের সামরিক-বেসামরিক স্বার্থ রক্ষা করবে।
সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত ভাষণে ওবামা বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই আমি ইরাকের ব্যাপারে নতুন কৌশল গ্রহণের ঘোষণা দিয়েছিলাম। আমি বলেছিলাম, ২০১০ সালের ৩১ আগস্টের মধ্যে ইরাকে মার্কিন সামরিক অভিযান শেষ হবে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আমরা সেটাই করছি, নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই।’
ওবামা প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার আগেই বাগদাদের সঙ্গে ওয়াশিংটনের একটি নিরাপত্তা চুক্তি হয়েছিল। ওই চুক্তি অনুযায়ী ২০১১ সালের মধ্যে ইরাক থেকে সব মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথা। ১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ইরাকে মার্কিন সেনার সংখ্যা ৫০ হাজারে নামিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছিলেন ওবামা। ইরাকে এ মুহূর্তে ৬৫ হাজারের মতো মার্কিন সেনা মোতায়েন আছে।
ইরাকে যখন নতুন করে সহিংসতা বাড়ছে তার মধ্যেই ওবামা সেনা প্রত্যাহার নিশ্চিত করার ঘোষণা দিতে যাচ্ছেন। ইরাক সরকার গত শনিবার জানিয়েছে, গত জুলাইয়ে সহিংসতায় মারা গেছে ৫৩৫ জন। এর মধ্যে ৩৯৬ জন বেসামরিক লোক, ৮৯ জন পুলিশ এবং ৫০ জন সেনা। ২০০৮ সালের মে মাসের পর গত মাসেই সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি ঘটেছে।
তবে ইরাকে মার্কিন বাহিনীর মুখপাত্র মেজর জেনারেল স্টিফেন লিনজা বলেছেন, শুধু হতাহতের সংখ্যার মাধ্যমে ইরাকের বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি প্রতিফলিত হচ্ছে না। তা ছাড়া হতাহতের যে সংখ্যা বেসরকারিভাবে গণমাধ্যমে জানানো হয়েছে তা অতিরঞ্জিত।
প্রেসিডেন্ট ওবামা বলেছেন, বিদ্রোহীরা ইরাকের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করলেও সেখানে সহিংসতার ঘটনা কয়েক বছরের মধ্যে সচচেয়ে কম অবস্থায় রয়েছে।
ওবামা জানিয়েছেন, আগামী কয়েক মাস অন্তবর্তীকালীন মার্কিন সেনা ইরাকে থাকবে এবং ২০১১ সালের মধ্যে সব সেনা প্রত্যাহার করা হবে। এই সময় মার্কিন বাহিনী ইরাকি সেনাদের প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন সহযোগিতা দেবে এবং নিজেদের সামরিক-বেসামরিক স্বার্থ রক্ষা করবে।
No comments