আত্মসমর্পণ প্যাকেজে মাওবাদীদের সাড়া
স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার আহ্বানসংবলিত পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের ঘোষিত আর্থিক প্যাকেজে ধীরে ধীরে সাড়া দিতে শুরু করেছেন মাওবাদী সদস্যরা। বিশেষ করে যৌথ বাহিনীর অভিযানে মাওবাদীদের কয়েকজন নেতার মৃত্যু এবং জঙ্গলমহলে মাওবাদীবিরোধী আন্দোলন গড়ে ওঠায় দলের একাংশ এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে চাইছে। কিন্তু দলের ভয়ে এখনো অনেকে ওই আহ্বানে সাড়া দিতে পারছেন না।
মাওবাদীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে আর্থিক প্যাকেজসংক্রান্ত পোস্টার গত রোববার থেকে জঙ্গলমহলে লাগানো শুরু হয়েছে। প্যাকেজে আরও বলা হয়, আত্মসমর্পণকারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে রাজ্য সরকার। দুই বছর তাঁদের ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হবে।
পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার মনোজ ভার্মা বলেন, ইতিমধ্যে আটজন মাওবাদী সদস্য আত্মসমর্পণের ইচ্ছা প্রকাশ করে আবেদন করেছেন। তিনি বলেন, তাঁর বিশ্বাস, মাওবাদী সদস্যরা এই ডাকে সাড়া দেবেন।
প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের ঘোষিত আর্থিক প্যাকেজে বলা হয়েছে, মাওবাদী সদস্যরা অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করলে তাঁদের প্রত্যেককে আগামী তিন বছরের জন্য প্রতি মাসে দুই হাজার রুপি করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে প্রত্যেককে এককালীন দেওয়া হবে দেড় লাখ রুপি। এ ছাড়া স্বাবলম্বী হওয়ার লক্ষ্যে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থাও করা হবে। এ ছাড়া আত্মসমর্পণের সময় মেশিনগান জমা দিলে ২৫ হাজার, রাইফেল বা একে-৪৭ জমা দিলে ১৫ হাজার, রিভলবার বা পিস্তল জমা দিলে তিন হাজার, স্যাটেলাইট ফোন ১০ হাজার, ল্যান্ড মাইন তিন হাজার এবং বিস্ফোরক প্রতি কেজির জন্য এক হাজার রুপি আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে।
মাওবাদীদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়ে আর্থিক প্যাকেজসংক্রান্ত পোস্টার গত রোববার থেকে জঙ্গলমহলে লাগানো শুরু হয়েছে। প্যাকেজে আরও বলা হয়, আত্মসমর্পণকারী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে রাজ্য সরকার। দুই বছর তাঁদের ট্রানজিট ক্যাম্পে রাখা হবে।
পশ্চিম মেদিনীপুরের পুলিশ সুপার মনোজ ভার্মা বলেন, ইতিমধ্যে আটজন মাওবাদী সদস্য আত্মসমর্পণের ইচ্ছা প্রকাশ করে আবেদন করেছেন। তিনি বলেন, তাঁর বিশ্বাস, মাওবাদী সদস্যরা এই ডাকে সাড়া দেবেন।
প্রসঙ্গত, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের ঘোষিত আর্থিক প্যাকেজে বলা হয়েছে, মাওবাদী সদস্যরা অস্ত্রসহ আত্মসমর্পণ করলে তাঁদের প্রত্যেককে আগামী তিন বছরের জন্য প্রতি মাসে দুই হাজার রুপি করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। একই সঙ্গে প্রত্যেককে এককালীন দেওয়া হবে দেড় লাখ রুপি। এ ছাড়া স্বাবলম্বী হওয়ার লক্ষ্যে ব্যাংকঋণের ব্যবস্থাও করা হবে। এ ছাড়া আত্মসমর্পণের সময় মেশিনগান জমা দিলে ২৫ হাজার, রাইফেল বা একে-৪৭ জমা দিলে ১৫ হাজার, রিভলবার বা পিস্তল জমা দিলে তিন হাজার, স্যাটেলাইট ফোন ১০ হাজার, ল্যান্ড মাইন তিন হাজার এবং বিস্ফোরক প্রতি কেজির জন্য এক হাজার রুপি আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে।
No comments