ককপিটে অপরিচিত ব্যক্তির উপস্থিতি ছিল
পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট লেস কাচজিনস্কিকে বহনকারী বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার আগে এর ককপিটে অপরিচিত ব্যক্তির উপস্থিতি ছিল। এ ছাড়া প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে বার বার নিষেধ করা সত্ত্বেও বিমানটি অবতরণের চেষ্টা করা হয়েছে। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের ইন্টার স্টেট এয়ার কমিটির তদন্তে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান তাতেয়ানা অ্যানোদিনা বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত, বিমানের ককপিটে ক্রু ছাড়াও অন্য ব্যক্তির উপস্থিতি ছিল। বিধ্বস্ত হওয়ার আগে তাদের কণ্ঠস্বরের রেকর্ড পাওয়া গেছে। তাদের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পোল্যান্ড কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
তদন্তে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় কোনো সন্ত্রাসী হামলা, বিস্ফোরণ বা আগুন লাগার বিষয়টি নাকচ করে দেওয়া হয়েছে।
তদন্ত কমিটির টেকনিক্যাল কমিশনের প্রধান অ্যালেক্সি মোরোজোভ এয়ার ট্রাফিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানান, স্মোলেনস্ক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় সেখানকার আবহওয়া প্রতিকূল ছিল। এ কারণে অবতরণ না করার ব্যাপারে বার বার সতর্ক করে দেওয়া হয়। এ সময় বিমানের ইঞ্জিন স্বাভাবিকভাবে কাজ করছিল, বিমান বন্দরের অবস্থাও স্বাভাবিক ছিল।
উল্লেখ্য, গত ১০ এপ্রিল রাশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের স্মোলেনস্ক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এতে প্রেসিডেন্ট কাচজিনস্কি ও তাঁর স্ত্রীসহ ৯৬ জন নিহত হন।
তদন্ত কমিটির প্রধান তাতেয়ানা অ্যানোদিনা বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত, বিমানের ককপিটে ক্রু ছাড়াও অন্য ব্যক্তির উপস্থিতি ছিল। বিধ্বস্ত হওয়ার আগে তাদের কণ্ঠস্বরের রেকর্ড পাওয়া গেছে। তাদের পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পোল্যান্ড কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে।
তদন্তে বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনায় কোনো সন্ত্রাসী হামলা, বিস্ফোরণ বা আগুন লাগার বিষয়টি নাকচ করে দেওয়া হয়েছে।
তদন্ত কমিটির টেকনিক্যাল কমিশনের প্রধান অ্যালেক্সি মোরোজোভ এয়ার ট্রাফিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানান, স্মোলেনস্ক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় সেখানকার আবহওয়া প্রতিকূল ছিল। এ কারণে অবতরণ না করার ব্যাপারে বার বার সতর্ক করে দেওয়া হয়। এ সময় বিমানের ইঞ্জিন স্বাভাবিকভাবে কাজ করছিল, বিমান বন্দরের অবস্থাও স্বাভাবিক ছিল।
উল্লেখ্য, গত ১০ এপ্রিল রাশিয়ার পশ্চিমাঞ্চলের স্মোলেনস্ক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এতে প্রেসিডেন্ট কাচজিনস্কি ও তাঁর স্ত্রীসহ ৯৬ জন নিহত হন।
No comments