এখানেই শেষ দেখছেন না মাইকেল বালাক
ইনজুরির কারণে বিশ্বকাপ স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে। তাই বলে এখানেই নিজের ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেছে বলে মনে করছেন না তিনি। গোড়ালির ইনজুরি কাটিয়ে আবারও আন্তর্জাতিক ফুটবলে ফিরবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন জার্মানির এই ফুটবল তারকা।
গত শনিবার এফএ কাপের ফাইনালে চেলসির হয়ে খেলার সময় কেভিন প্রিন্স বোয়েটাংয়ের একটি শক্ত ট্যাকলে গোড়ালিতে বড় ধরনের চোট পান। বোয়েটাংয়ের ফাউলটিকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না তিনি। সরাসরি বোয়েটাংকে আক্রমণ করে কিছু বলেনওনি। কেবল বলেছেন, ‘আমি প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ।’ তবে এ আঘাতই যে তাঁর ফুটবল ক্যারিয়ারকে শেষ করে দিয়েছে তাও মনে করেন না তিনি। বিবিসিকে তিনি জানিয়েছেন, ‘একটি “ফাউলে”র কারণে আমার ফুটবল জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে না। আঘাত কাটিয়ে আমি আবার ফুটবলে ফিরব।’
এ পর্যন্ত জার্মানির হয়ে ৯৮টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে অংশ নিয়েছেন। দুবার বিশ্বকাপ দলের সঙ্গী ছিলেন। ২০০২-এ ভঙ্গুর, অনভিজ্ঞ জার্মান দলকে ফাইনাল পর্যন্ত তুলেছিলেন, একরকম একক নৈপুণ্যে। ২০০৬ সালে সেমিফাইনালে উঠেও ইতালির কাছে হেরে যায় জার্মানি। দুবারের দুঃখ এবারই ঘুচিয়ে ফেলতে চেয়েছিলেন মাইকেল বালাক, কিন্তু বিশ্বকাপের মাত্র কয়দিন বাকি থাকতে, এই আঘাত তাঁর স্বপ্ন ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছে।
ইনজুরির অভিজ্ঞতা বালাকের কাছে একেবারেই নতুন নয়। ক্যারিয়ারের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের ইনজুরি তাঁর সঙ্গী হয়েছে। তবে এবারের ইনজুরিটিকে কিছুতেই মন থেকে মেনে নিতে পারছেন না এই জার্মান সুপারস্টার। দুঃখ ভারাক্রান্ত মাইকেল বালাক বলেছেন, ‘আমার চিন্তা-ভাবনা ও চেতনা জুড়েই ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ। একটি ইনজুরি সব এলোমেলো করে দিয়েছে। আমি ভাবতেই পারছি না এবারের বিশ্বকাপ আমার খেলা হবে না। আমার সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে।’
গত শনিবার এফএ কাপের ফাইনালে চেলসির হয়ে খেলার সময় কেভিন প্রিন্স বোয়েটাংয়ের একটি শক্ত ট্যাকলে গোড়ালিতে বড় ধরনের চোট পান। বোয়েটাংয়ের ফাউলটিকে কিছুতেই মেনে নিতে পারছেন না তিনি। সরাসরি বোয়েটাংকে আক্রমণ করে কিছু বলেনওনি। কেবল বলেছেন, ‘আমি প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ।’ তবে এ আঘাতই যে তাঁর ফুটবল ক্যারিয়ারকে শেষ করে দিয়েছে তাও মনে করেন না তিনি। বিবিসিকে তিনি জানিয়েছেন, ‘একটি “ফাউলে”র কারণে আমার ফুটবল জীবন শেষ হয়ে যেতে পারে না। আঘাত কাটিয়ে আমি আবার ফুটবলে ফিরব।’
এ পর্যন্ত জার্মানির হয়ে ৯৮টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে অংশ নিয়েছেন। দুবার বিশ্বকাপ দলের সঙ্গী ছিলেন। ২০০২-এ ভঙ্গুর, অনভিজ্ঞ জার্মান দলকে ফাইনাল পর্যন্ত তুলেছিলেন, একরকম একক নৈপুণ্যে। ২০০৬ সালে সেমিফাইনালে উঠেও ইতালির কাছে হেরে যায় জার্মানি। দুবারের দুঃখ এবারই ঘুচিয়ে ফেলতে চেয়েছিলেন মাইকেল বালাক, কিন্তু বিশ্বকাপের মাত্র কয়দিন বাকি থাকতে, এই আঘাত তাঁর স্বপ্ন ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছে।
ইনজুরির অভিজ্ঞতা বালাকের কাছে একেবারেই নতুন নয়। ক্যারিয়ারের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের ইনজুরি তাঁর সঙ্গী হয়েছে। তবে এবারের ইনজুরিটিকে কিছুতেই মন থেকে মেনে নিতে পারছেন না এই জার্মান সুপারস্টার। দুঃখ ভারাক্রান্ত মাইকেল বালাক বলেছেন, ‘আমার চিন্তা-ভাবনা ও চেতনা জুড়েই ছিল দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ। একটি ইনজুরি সব এলোমেলো করে দিয়েছে। আমি ভাবতেই পারছি না এবারের বিশ্বকাপ আমার খেলা হবে না। আমার সব স্বপ্ন শেষ হয়ে গেছে।’
No comments