কানাডার বিস্তৃত বনাঞ্চল সংরক্ষণে চুক্তি
কানাডার বিস্তৃত বনাঞ্চল থেকে নির্বিচারে গাছ কাটা ঠেকাতে কাঠবিক্রেতা প্রতিষ্ঠান ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো গত মঙ্গলবার একটি চুক্তি সই করেছে। কানাডার সাত কোটি ২০ লাখ হেক্টর বনাঞ্চল রক্ষার বিষয়ে করা ওই চুক্তি বিশ্বের সবচেয়ে বড় বনাঞ্চল রক্ষাকারী চুক্তি। চুক্তি অনুযায়ী ওই বনভূমির অনেক এলাকায় গাছ কাটা এখন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
কাঠবিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো আশা করছে, এই চুক্তির ফলে তাদের বাণিজ্যিক লাভ হবে। কারণ, ক্রেতারা তাদের কাছ থেকে আরও বেশি নৈতিক দায়বদ্ধতা আশা করে। চুক্তির আওতায় সংরক্ষিত ওই বনাঞ্চলের পরিমাণ জার্মানির আয়তনের দ্বিগুণ। যা ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে পৃথিবী থেকে উজাড় হওয়া বনভূমির সমান।
কানাডিয়ান বোরাল ফরেস্ট এগ্রিমেন্ট (সিবিএফএ) নামের এই চুক্তির মাধ্যমে এফপিএসিভুক্ত ২১টি প্রতিষ্ঠান ও নয়টি পরিবেশবাদী সংগঠন একত্রিত হয়েছে। এর আগে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর সমালোচনা করত। কিন্তু এখন নতুন চুক্তি অনুযায়ী, পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এখন আর ওই সব কোম্পানির বিরুদ্ধে সমালোচনা করবে না বা তাদের বর্জন করে চলার আহ্বান জানাবে না।
ফরেস্ট প্রোডাক্ট অ্যাসোসিয়েশন অব কানাডার (এফপিএসি) প্রেসিডেন্ট আভরিম লাজার বলেন, ‘এই চুক্তির গুরুত্ব কোনো বক্তব্যের মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। বনাঞ্চলে গাছ কাটা নিয়ে পরিবেশগত ও বাণিজ্যিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য আমরা একটি বুদ্ধিদীপ্ত ও উৎপাদনক্ষম পন্থা চিহ্নিত করেছি।’
কানাডার পরিবেশবাদী সংগঠন পিউ এনভায়রনমেন্ট গ্রুপ নতুন এই চুক্তি নিয়ে খুবই খুশি। সংগঠনের আন্তর্জাতিক বনভূমি সংরক্ষণ প্রচারণা শাখার পরিচালক স্টিভ ক্যালিক বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, কারণ এই চুক্তি ইতিহাসে বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে বড় বনাঞ্চল সংরক্ষণ পরিকল্পনা।’ সংগঠনটি জানিয়েছে, বর্তমানে বিশ্বে বনাঞ্চল রক্ষায় যে কয়টি চুক্তি আলোচিত হচ্ছে, সেগুলোর চেয়ে তাদের চুক্তিতে বড় আকারের বনভূমি সংরক্ষণ করা হয়েছে। এর আকার ব্রাজিলিয়ান অ্যামাজন রিজিওন প্রটেকটেড এরিয়াস প্রজেক্ট চুক্তির আওতাভুক্ত বনাঞ্চলের চেয়েও বড়।
চুক্তি অনুযায়ী, আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল থেকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল পর্যন্ত বনভূমিতে বিশ্বের সবচেয়ে ভালো বনাঞ্চল ব্যবস্থাপনা ও চাষাবাদ কৌশল প্রয়োগ করবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো।
কাঠবিক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো আশা করছে, এই চুক্তির ফলে তাদের বাণিজ্যিক লাভ হবে। কারণ, ক্রেতারা তাদের কাছ থেকে আরও বেশি নৈতিক দায়বদ্ধতা আশা করে। চুক্তির আওতায় সংরক্ষিত ওই বনাঞ্চলের পরিমাণ জার্মানির আয়তনের দ্বিগুণ। যা ১৯৯০ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে পৃথিবী থেকে উজাড় হওয়া বনভূমির সমান।
কানাডিয়ান বোরাল ফরেস্ট এগ্রিমেন্ট (সিবিএফএ) নামের এই চুক্তির মাধ্যমে এফপিএসিভুক্ত ২১টি প্রতিষ্ঠান ও নয়টি পরিবেশবাদী সংগঠন একত্রিত হয়েছে। এর আগে পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর সমালোচনা করত। কিন্তু এখন নতুন চুক্তি অনুযায়ী, পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো এখন আর ওই সব কোম্পানির বিরুদ্ধে সমালোচনা করবে না বা তাদের বর্জন করে চলার আহ্বান জানাবে না।
ফরেস্ট প্রোডাক্ট অ্যাসোসিয়েশন অব কানাডার (এফপিএসি) প্রেসিডেন্ট আভরিম লাজার বলেন, ‘এই চুক্তির গুরুত্ব কোনো বক্তব্যের মাধ্যমে প্রকাশ করা যাবে না। বনাঞ্চলে গাছ কাটা নিয়ে পরিবেশগত ও বাণিজ্যিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য আমরা একটি বুদ্ধিদীপ্ত ও উৎপাদনক্ষম পন্থা চিহ্নিত করেছি।’
কানাডার পরিবেশবাদী সংগঠন পিউ এনভায়রনমেন্ট গ্রুপ নতুন এই চুক্তি নিয়ে খুবই খুশি। সংগঠনের আন্তর্জাতিক বনভূমি সংরক্ষণ প্রচারণা শাখার পরিচালক স্টিভ ক্যালিক বলেন, ‘আমরা আনন্দিত, কারণ এই চুক্তি ইতিহাসে বাণিজ্যিকভাবে সবচেয়ে বড় বনাঞ্চল সংরক্ষণ পরিকল্পনা।’ সংগঠনটি জানিয়েছে, বর্তমানে বিশ্বে বনাঞ্চল রক্ষায় যে কয়টি চুক্তি আলোচিত হচ্ছে, সেগুলোর চেয়ে তাদের চুক্তিতে বড় আকারের বনভূমি সংরক্ষণ করা হয়েছে। এর আকার ব্রাজিলিয়ান অ্যামাজন রিজিওন প্রটেকটেড এরিয়াস প্রজেক্ট চুক্তির আওতাভুক্ত বনাঞ্চলের চেয়েও বড়।
চুক্তি অনুযায়ী, আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূল থেকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূল পর্যন্ত বনভূমিতে বিশ্বের সবচেয়ে ভালো বনাঞ্চল ব্যবস্থাপনা ও চাষাবাদ কৌশল প্রয়োগ করবে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো।
No comments